রবিবার, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মণিরামপুরে গ্রামীণ জনপদে হাসছে অপরূপ আগুনলাল কৃষ্ণচূড়া!

তপ্ত গ্রীষ্মের বার্তা নিয়ে ফুটেছে কৃষ্ণচূড়া। সবুজ পাতার ফাঁকে উজ্জ্বল লাল রঙের কৃষ্ণচূড়ার অপূর্ব বাহারি দৃশ্য দেখে যে কোন পথিকের দৃষ্টি কাড়বে বৈকি!
কবি এস এম খায়রুল বাশার কৃষ্ণচূড়া নিয়ে কবিতা লিখেছেন- কৃষ্ণচূড়া, লালে রাঙা আগুন ঝরা-প্রিয়ার খোপার ফুল। কৃষ্ণচূড়া, হাওয়ায় খেলা পাপড়ি দোলা-বঁধুর কানের দুল।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, গন্ধে উদাস হওয়ার মতো উড়ে/তোমার উত্তরী কর্ণে তোমার কৃষ্ণচূড়ার মঞ্জুরী।
কৃষ্ণচূড়ার রাঙা মঞ্জরি কর্নে-আমি ভূবন ভুলাতে আসি গন্ধে ও বর্নে’ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার এমন পঙতি দিয়ে বোঝা যায় কতটা সৌন্দর্য কৃষ্ণচূড়া প্রকৃতিকে দান করেছে!

মাত্র দুই/ তিন দিন আগেও প্রকৃতি ছিলো রুক্ষ। বৈশাখে আগুন ঝরাচ্ছে আকাশ, কাঠফাটা রোদে তপ্ত বাতাস। প্রাণ ও প্রকৃতি যখন প্রখর রোদে পুড়ছে, কৃষ্ণচূড়া ফুল সৌন্দর্যের বার্তা নিয়ে আহবান করে সব পথিককে। গ্রীষ্মের এ প্রাণহীন রুক্ষতা ছাপিয়ে প্রকৃতিতে কৃষ্ণচূড়া নিজেকে মেলে ধরেছে যেন আপন মহিমায়। যেন রক্ত লাল রঙে পথে-প্রান্তরে, মাঠের ধারে কৃষ্ণচূড়ার পসরা সাজিয়ে বসে আছে প্রকৃতি।

এ অপরূপ দৃশ্য দেখে প্রাণে আসে নতুন উদ্যম। অবাক চোখে তাকিয়ে সব পথিক এ অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করবেই। প্রতিটি মন ছুঁয়ে রঙিন হয়ে যায় কৃষ্ণচূড়ার রঙে।

যশোর অঞ্চলে সাধারণত এপ্রিল-জুনে কৃষ্ণচূড়া ফুল ফুটে থাকে। এ সময়টাতে গ্রীষ্মের প্রকৃতি চোখ ধাঁধানো টুকটুকে সিঁদুর লাল কৃষ্ণচূড়ায় সাজে। দূর থেকে দেখলে মনে হয় বৈশাখের প্রখর রৌদ্রের সবটুকু গায়ে জড়িয়ে নিয়েছে এ রক্তলাল পুষ্পরাজি। সবুজ পাতার মাঝে যেন আগুনের ফুলকি ছড়াচ্ছে।

প্রকৃতির এই পরিবেশে নজরকাড়া ফুলের বর্ণিল রঙের সাজে এখন যশোরের মনিরামপুরের গ্রামীণ জনপদও অপরূপ সাজে সেজেছে। উপজেলার নিভৃত পল্লী কোমলপুর গ্রামের রাস্তা দিয়ে মোটরবাইকে চড়ে যাবার সময় রাস্তার ধারে একটি আগুনলাল কৃষ্ণচূড়া’র মনোরম দৃশ্য দেখে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে অবাক দৃষ্টিতে দু’নয়ন ভরে এর অপরূপ শোভায় মনটা জুড়িয়ে গেল! গ্রামীণ পরিবেশে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে এক রক্তিম বৃহৎ পুষ্পমঞ্জরি সদৃশ আগুনলাল কৃষ্ণচূড়া।

জানা যায়, কৃষ্ণচূড়া একটি বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ। যার বৈজ্ঞানিক নাম ডেলোনিক্স রেজিয়া (Delonix regia)। এই গাছ চমৎকার পত্রপল্লব ও আগুনলাল কৃষ্ণচূড়া ফুলের জন্য প্রসিদ্ধ। এটি ফ্যাবেসি (Fabaceae) পরিবারের অন্তর্গত একটি বৃক্ষ যা গুলমোহর নামেও পরিচিত। কৃষ্ণচূড়া গাছের লাল, কমলা, হলুদ ফুল ও উজ্জ্বল সবুজ পাতা এক অন্যরকম দৃষ্টিনন্দন করে তোলে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ধানের পর কলারোয়ায় এবার পাট দিয়ে তৈরি হলো দুর্গা প্রতিমা

জাহাঙ্গীর হোসেন: ধান দিয়ে তৈরির পর এবার পাট দিয়ে দুর্গা প্রতিমা প্রস্তুতবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরা আদালতে কারা মহাপরিদর্শকের বিরুদ্ধে ৫ কোটি টাকার মানহানি মামলা

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: সাতক্ষীরা যুগ্ম জেলা জজ প্রথম আদালতে কারা মহাপরিদর্শক ব্রিগেডিয়র জেনারেলবিস্তারিত পড়ুন

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ‘মহোৎসবের নির্বাচন’: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামি ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

  • ১২ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন
  • নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে কমিশন চেয়ারম্যান
  • মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
  • ঢাকাসহ সারাদেশে ভূমিকম্প অনুভূত
  • ‘রাকসু নির্বাচনের ভোটগণনা ওএমআর মেশিনে হবে’
  • জাকসুর ভিপি, জিএস ও এজিএসের কার বাড়ি কোথায়
  • ফরিদপুরে অবরোধ না তুললে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • যশোরের বেনাপোলে মোটরসাইকেল-ট্রাক সংঘর্ষে যুবক নিহত, আহত ১
  • সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন মারা গেছেন
  • বাগেরহাটে জেলা জলবায়ু অধিপরামর্শ ফোরামের সভা
  • সাতক্ষীরায় ডাকসু’র পক্ষে জুলাই আন্দোলনে শহীদ পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ
  • মনিরামপুরে কিশোরীর ম*রদে*হ উদ্ধারের ৩দিন পর ধ*র্ষণ ও হ*ত্যার অভিযোগে মা*মলা, আ*টক-১