বুধবার, জুলাই ২৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মন মরা অবস্থা দেখতে চাই না, প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রধানমন্ত্রী

প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আন্দোলন দেখে ভয় পাবেন না। অনেকে এখন আন্দোলন, জ্বালাও পোড়াও করবে। করুক। আন্দোলন যে কেউ করতে পারে, কিন্তু জ্বালাও পোড়াও করতে দেব না। মানুষের ভাগ্য নিয়ে কেউ ছিনিমিনি খেলতে পারবে না। আর এই মন মরা (গোমড়া) অবস্থা দেখতে চাই না কাউকে। যেকোনো সমস্যা আসবে, সেটা মোকাবিলা করার মতো মনোবলও থাকতে হবে।

সোমবার (৩১ জুলাই) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক-২০২৩ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় স্বাধীনতার সুফল প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছি। স্বাস্থ্যসেবা সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছি। শতভাগ মানুষের ঘর বাড়ি থাকবে। কেউ পিছিয়ে থাকবে না। উন্নতি হবে সবার। তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত আমাদের কাজের ছাপ রাখছি। আগে যে হাহাকার ছিল, এখন কিন্তু সেটি নেই। আগে মিটিং করতে গেলে দেখতাম, ছেঁড়া কাপড়। এখন সেটি দেখি না।

শেখ হাসিনা বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ে ঢাকায় যতটা হাহাকার, গ্রামগঞ্জে কিন্তু সেটি নেই। ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে ক্ষুধা, দারিদ্রমুক্ত সোনার বাংলা। আমরা পরিকল্পনা করে দিয়েছি, এখন ধাপে ধাপে বাস্তবায়নের পালা।

সরকারপ্রধান বলেন, পুরস্কার পাওয়ার পর কারও মধ্যে হাসিখুশি দেখছি না। সবার মধ্যে মন মরা, মন মরা ভাব, কেন? সবাইকে হাসিখুশি থাকতে হবে। যারা পুরস্কার পেয়েছে, অভিনন্দন। যারা পায়নি, ভবিষ্যতে পাবে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, অর্থনৈতিকভাবে প্রচণ্ড চাপ শুধু আমাদের না, বিশ্বব্যাপী। উন্নত দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে। কিন্তু আমরা করোনা মোকাবিলা করে বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছি। অর্থনৈতিক চাপ আছে, কিন্তু অর্থনৈতিক গতিশীলতা ধরে রেখেছি। এর পেছনে যারা কাজ করেছে, সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। আপনারা আন্তরিকভাবে কাজ করেছেন বলেই এটি সম্ভব হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীত্ব বড় কথা নয়। আমি মনে করি, জনগণের সেবা করার সুযোগ পেয়েছি। সেটাই করে যাচ্ছি। সব ধরনের সেবা কীভাবে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া যায়, সে ব্যবস্থা করছি। কেউ ভালো কাজ করলে পুরস্কার দেওয়া, বিদেশ থেকে কর্মকর্তাদের ট্রেনিং করিয়ে নিয়ে আসা, এগুলো জাতির পিতা শুরু করেছেন। আমরা সেটা অব্যাহত রেখেছি।

সরকারের নানা উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের করা কমিউনিটি ক্লিনিক বিএনপি বন্ধ করে দিয়েছিল। কারণ মানুষ এখান থেকে সেবা নিয়ে নাকি আমাকে ভোট দেবে। মানুষের কথা তারা চিন্তা করেনি। তাদের চিন্তা ছিল ভোটের। এটার ফলও পেয়েছে। ২০০৮ এর নির্বাচনে মাত্র ২৯টা সিট পেয়েছে তারা। আমরা সরকার গঠন করি।

অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, জনপ্রশাসন সচিবসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশ নেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

অন্তর্বর্তী সরকারের পাশে থাকবে বিএনপি-জামায়াত-এনসিপি-ইসলামী আন্দোলন

দেশের প্রধান চারটি রাজনৈতিক দল- বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী আন্দোলন এবং জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

অবশেষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব সিদ্দিক জোবায়েরেরকে প্রত্যাহার

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব সিদ্দিক জোবায়েরেরকে প্রত্যাহার করা হয়েছে। ICT কোচিং সেন্টারবিস্তারিত পড়ুন

২৪ তারিখের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত

আগামী ২৪ জুলাইয়ের এইচএসসি পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

  • দলীয় প্রধান প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না : ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত
  • বিমান বি/ধ্ব/স্তে আ/হ/ত/দের চিকিৎসা সহায়তা দিতে চেয়ে ভারতের চিঠি
  • বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের দাফনের ব্যবস্থা, স্মৃতি সংরক্ষণ হবে: প্রধান উপদেষ্টা
  • রাজধানীর উত্তরায় বিমান বি/ধ্ব/স্তে নি/হ/ত বেড়ে ৩১
  • পাইলট তৌকিরের দা/ফ/ন সম্পন্ন
  • আ/হ/ত/দের চিকিৎসা দিতে ঢাকায় আসছেন সিঙ্গাপুরের চিকিৎসক দল
  • মাইলস্টোনের ঘটনায় শিক্ষার্থীদের ৬ দাবি যৌক্তিক : আইন উপদেষ্টা
  • সচিবালয়ে ঢুকে গাড়ি ভা/ঙ/চু/র, লা/ঠি/চা/র্জে ছত্রভঙ্গ শিক্ষার্থীরা
  • শিক্ষার্থীদের ছয় দাবিকেই যৌক্তিক মনে করে অন্তর্বর্তী সরকার : প্রেস উইংয়ের বিবৃতি
  • রাজধানীর উত্তরায় বিমান বি/ধ্ব/স্ত আ/হ/ত/দের জন্য জামায়াতের ৫০ লাখ টাকার সহায়তা ঘোষণা
  • গেট ভেঙ্গে সচিবালয়ে শিক্ষার্থীরা
  • মাইলস্টোনে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশের পাল্টাপাল্টি ধা/ও/য়া, আ/হ/ত-৩