সোমবার, সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাজধানীতে করোনা সংক্রমণ ঝুঁকিতে শীর্ষে আদাবর-রূপনগর এলাকা

রাজধানীতে করোনাভাইরাস সংক্রমণে সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে উঠেছে রূপনগর ও আদবর।

এই দুই থানা এলাকায় শনাক্তের হার যথাক্রমে ৪৬ ও ৪৪ শতাংশ। আর দুই সিটি করপোরেশনের মধ্যে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে (ডিএসসিসি) শনাক্তের হার ৩৬ শতাংশ এবং উত্তর সিটি করপোরেশনে (ডিএনসিসি) ২৯ শতাংশ।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) এর উদ্যোগে ঢাকা সিটি করপোরেশনের থানাভিত্তিক শনাক্তের এক জরিপ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে। গত ২৭ মার্চ থেকে ২ এপ্রিল পর্যন্ত ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশন এলাকায় এ জরিপ চালানো হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, জরিপের সময়কালে ডিএসসিসি এলাকায় করোনা শনাক্তে ১৪ হাজার ৩৩২টি নমুনা পরীক্ষা করে ৫ হাজার ১০৩ জন রোগী শনাক্ত হয়েছে। অর্থাৎ শনাক্তের হার ৩৬ শতাংশ। একই সময় ডিএনসিসি এলাকায় ৩৬ হাজার ৭৭১টি নমুনা পরীক্ষায় ১০ হাজার ৮৪৩ জন শনাক্ত হয় অর্থাৎ শনাক্তের হার ২৯ শতাংশ।

আইইডিসিআর-এর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত তথ্য-উপাত্তের বিশ্লেষণে দেখ গেছে, রাজধানীর রূপনগর থানা এবং আদাবর থানা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ। রুপনগরে শনাক্তের হার ৪৬ শতাংশ ও আদাবরে ৪৪ শতাংশ। ঢাকার আরও ১৭টি থানায় শনাক্তের হার ৩০ শতাংশের বেশি। ২৩টি থানায় ২০ শতাংশের বেশি এবং ৭টি থানায় ১১ শতাংশের বেশি।

নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের হার ১১ থেকে ২০ শতাংশের মধ্যে রয়েছে- তেজগাঁও ডেভলপমেন্ট, উত্তর পশ্চিম থানা, ভাসানটেক, গুলশান, ক্যান্টনমেন্ট থানা, তেজগাঁও শিল্প থানা ও বিমানবন্দর থানা।

নমুনা পরীক্ষা বিবেচনায় রোগী শনাক্তের হার ২১ থেকে ৩০ শতাংশের বেশি রয়েছে শাহবাগ, বংশাল, লালবাগ, শাজাহানপুর, রমনা, কামরাঙ্গীরচর, শ্যামপুর, বাড্ডা, বনানী, উত্তরখান, শেরে বাংলা নগর, সূত্রাপুর, যাত্রাবাড়ী, পল্লবী, কাফরুল, ডেমরা, ওয়ারী, ভাটারা, দক্ষিণখান, খিলক্ষেত, কদমতলী, উত্তর পূর্ব থানা ও পল্টন।

রোগী শনাক্তের হার ৩১ শতাংশের বেশি থাকা থানাগুলো হলো- রূপনগর, আদাবর, শাহ আলী, রামপুরা, তুরাগ ,মিরপুর, কলাবাগান, তেজগাঁও, মোহাম্মদপুর, মুগদা, গেণ্ডারিয়া, ধানমন্ডি, হাজারীবাগ, নিউমার্কেট, চকবাজার, সবুজবাগ, মতিঝিল, দারুস সালাম ও খিলগাঁও।

আইইডিসিআর-এর সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ও উপদেষ্টা ড. মোশতাক হোসেন শনিবার (১০ এপ্রিল) রাতে বলেন, কঠোর লকডাউন ছাড়া পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে আনা কিছুতেই সম্ভব নয়। ১৪ এপ্রিল থেকে রাজধানীসহ সারাদেশে সর্বাত্মক লকডাউন পালিত হলে সংক্রমণের হার কমবে বলে আশা করছি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ‘মহোৎসবের নির্বাচন’: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামি ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য ত্রয়োদশ জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

১২ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন

বাংলাদেশে টাইফয়েড জ্বরের ভয়াবহ প্রাদুর্ভাব রোধে আগামী ১২ অক্টোবর থেকে দেশব্যাপী টিকাদানবিস্তারিত পড়ুন

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে: প্রধান উপদেষ্টাকে কমিশন চেয়ারম্যান

নির্ধারিত ছয় মাসের আগেই নতুন বেতন কাঠামো চূড়ান্ত হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানবিস্তারিত পড়ুন

  • সেনাপ্রধানের সঙ্গে মালদ্বীপের চিফ অব ডিফেন্স ফোর্সের সৌজন্য সাক্ষাৎ
  • পাচারকৃত অর্থ অনুসন্ধানের চেষ্টা করছে সরকার: অ্যাটর্নি জেনারেল
  • উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমি নিজেও নিরুপায় হয়ে ঘুষ দিয়েছি: অর্থ উপদেষ্টা
  • মানুষের জন্ম হয়েছে উদ্যোক্তা হওয়ার জন্য : প্রধান উপদেষ্টা
  • বাংলাদেশিদের জন্য চীনের ভিসা আবেদনের নতুন নির্দেশনা
  • জাকসুর ভিপি, জিএস ও এজিএসের কার বাড়ি কোথায়
  • ফরিদপুরে অবরোধ না তুললে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • জাকসুর ২৫টি পদের ২০টিই শিবিরের দখলে, অন্য দলের বিজয়ী হলেন যারা
  • জাকসুর ভিপি জিতু, জিএস মাজহারুল
  • জাকসু কেন্দ্রীয় সংসদে বিজয়ী হলেন যারা
  • জাকসুর হল সংসদে ভিপি-জিএস হলেন যারা
  • রাজনৈতিক মতভেদ থাকলেও ফ্যাসিবাদবিরোধী ঐক্য ধরে রাখতে হবে : সালাহউদ্দিন আহমদ