বুধবার, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

শার্শার কায়বায় ঠেঙামারী ও গোমর বিলের পানি নিষ্কাশনের আশ্বাস

শার্শা যশোর প্রতিনিধি: শার্শার দক্ষিণ অঞ্চলের মাখলা, ঠেঙামারি ও গোমর বিলে জলাবদ্ধতায় জমে থাকা পানি এক সপ্তাহের মধ্যে নিষ্কাশনের আশ্বাস দিলেন শার্শা উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) নুসরাত ইয়াসমিন।

কায়বা ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান মোঃ রুহুল কুদ্দুসের অক্লান্ত পরিশ্রমে সোমবার ৯ ডিসেম্বর দুপুর ১ টার দিকে রুদ্রপুর ও দাউদখালী ইছামতি নদীর খালের মুখে পরিদর্শন করে তিনি কৃষকদের এ আশ্বাস দেন।

পরিদর্শনকালে তার সাথে ছিলেন, শার্শা উপজেলা কৃষি অফিসার দীপক কুমার সাহা, বাগআঁচড়া ইউনিয়নের উপ’সহকারী কৃষি কর্মকর্তা আনিসুর রহমান। ৭ নং কায়বা ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক সফল চেয়ারম্যান মোঃ রুহুল কুদ্দুস, শার্শা থানা বিএনপির সদস্য শহিদুল ইসলাম, শার্শা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ন আহবায়ক মনিরুল ইসলামসহ এলাকার প্রায় পাঁচ শতাধিক কৃষকেরা। এ সময় উপস্থিত কৃষকদের একটাই দাবি দ্রুত পানি নিষ্কাশন হোক।

পরে সাবেক চেয়ারম্যান রুহুল কুদ্দুস কৃষক ভাইদের কষ্ট বুঝতে পেরে কৃষকরা যতে সঠিক সময়ে ইরিধান চাষ করতে পারে এজন্য উপজেলা প্রশাসনের প্রতি দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান।

উল্লেখ্য: চলতি বছরে ভারি বর্ষনে ঐ এলাকার ছোট বড় ও মাঝারি সব বিল তলিয়ে রয়েছে আষাঢ় মাসের শুরু থেকে। ১৯৭০ সালের পর থেকে ইছামতী নদী তার নাব্যতা হারিয়ে ফেলেছে। আর সেই ৫৪ বছর আগে থেকেই কপাল পুড়েছে এ অঞ্চলের চাষীদের। বিলের পানি আগের মত আর নিষ্কাশিত হতে পারে না। উপরন্ত ইছামতী নদীর উজানের পানি উপজেলার রুদ্রপুর- দাউদখালী খাল দিয়ে মাখলা ও সোনামুখি বিলে প্রবেশ করে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি করে। এক বছরের মধ্যে ৬ মাস বিলের জমি পানিতে তলিয়ে থাকে। এর সমাধানের জন্য ৮০ র দশকে রুদ্রপুর- দাউদখালী খালের ওপর ৩ ব্যান্ডের সুইচগেট নির্মান করা হয়। কিন্তু উজানের পানি রোধ করা যায়নি। এরপর ৯০ দশকে ২০ গজ দুরত্বে আরো একটি ৫ ব্যান্ডের সুইচগেট নির্মান করা হয়। এতে নির্মান কাজে ত্রুটি থাকায় আগের মতই উজানের পানি প্রবেশ করে মাঠ ঘাট তলিয়ে যায়। সর্বশেষ ২০২৩ সালে দাউদখালী খালের প্রবেশ মুখে বাধ দিয়ে মেশিনের সাহায্যে পানি সেচে ঠেঙামারী বিলে ধান রোপনের ব্যাবস্থা করেন উপজেলা প্রশাসন। এবছর পানির চাপ অনেক বেশি থাকায় ও অনেক ব্যায়বহুল হওয়ায় সেটিও সম্ভব হচ্ছে না। ঠেঙামারী বিলে এখনো ৬ থেকে ৮ ফুট পানি রয়েছে। যে কারনে মৌসুমে ধানচাষ করা যাবে কিনা তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। মাখলা বিলে ৪০০ একর, ঠেঙামারী বিলে ৫০০ একর ও গোমর বিলে ২০০ একর জমিতে ইরিধানের চাষ করা হয়। বিলে জলাবদ্ধতার কারনে চলতি মৌসুমে মাখলা বিলে ২০০ একর, ঠেঙামারী বিলে ২৫০ একর ও গোমর বিলে ১০০ একর জমি পতিত থাকার সম্ভাবনা রয়েছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বেনাপোল চেকপোস্টে কাস্টমসের খামখেয়ালীপনা: কোটি কোটি টাকার রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার

ভারতের ভিসা জটিলতার কারণে বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে পাসপোর্ট যাত্রী চলাচল প্রায় শূন্যেরবিস্তারিত পড়ুন

শার্শা সীমান্তে ভারতে অনুপ্রবেশকালে নারী-পুরুষ আটক

যশোরের শার্শা উপজেলায় অবৈধভাবে সীমান্ত পার হওয়ার চেষ্টা চালানোর সময় দুই নারীবিস্তারিত পড়ুন

শার্শায় বিএনপি নেতা হাসান জহিরের গণসংযোগ ও মোটরসাইকেল র‍্যালি

শার্শা (যশোর) প্রতিনিধি: আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপির ঘোষিত রাষ্ট্রবিস্তারিত পড়ুন

  • শার্শায় সরকারি ব্যবস্থাপনায় হজ নিবন্ধনে উদ্বুদ্ধকরণ সভা অনুষ্ঠিত
  • শার্শার গ্রামেগঞ্জে বিএনপির প্রচার মিছিল, জনতার হাতে ৩১ দফার বার্তা
  • যশোরের শার্শায় ১২ কেজি গাঁজাসহ যুবক আটক
  • শার্শা সীমান্তে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের সময় পাঁচ বাংলাদেশি আটক
  • বেনাপোলে অ*স্ত্র ঠেকিয়ে ফিল্ম স্টাইলে স্কুল ছাত্রীকে অ*পহরণের অভিযোগ
  • ভারত থেকে দেশে ফিরলেন পাচারের শিকার বাংলাদেশি নারী সবেদা বেগম
  • বেনাপোল বন্দরে ভারতীয় পন্যবাহী ট্রাক থেকে পিস্ত*লসহ চালক ও হেলপার আটক
  • বেনাপোলে ক*সাই মিজান হ*ত্যার ৮দিন পরও রহস্য অমীমাংসিত
  • বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ শেখ’র ৫৪তম শাহাদাত বার্ষিকী
  • বেনাপোলে ২০ লাখ টাকা মূল‍্যের ভারতীয় চোরাই পণ্য জব্দ
  • বাগআঁচড়ার বেলতলায় ডাচ্ বাংলা ব্যাংক এজেন্ট ব্যাংকি‘র শাখা উদ্বোধন
  • দু’দেশের পাল্টাপাল্টি নিষেধাজ্ঞায় বাণিজ্য কমেছে বেনাপোল বন্দরে, সংকটে ব্যবসায়ীরা