বৃহস্পতিবার, আগস্ট ২১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাত বছরে সর্বনিম্ন রিজার্ভ

এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) বিল পরিশোধ করায় দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ থেকে আরও ১১৮ কোটি ডলার বা ১ দশমিক ১৮ বিলিয়ন ডলার কমেছে। এতে রিজার্ভ কমে দাঁড়িয়েছে ২৯ দশমিক ৭৭ বিলিয়ন ডলারে, যা গত সাত বছরে সর্বনিম্ন। যদিও আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল-আইএমএফের মানদণ্ড অনুযায়ী ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভের অঙ্ক আরও ৬ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলার কম হবে। সংস্থাটির হিসেবে বাংলাদেশের ব্যবহারযোগ্য বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ২৩ দশমিক ৩৭ বিলিয়ন ডলার। বাংলাদেশ ব্যাংক ও আইএমএফ সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

আকু হলো একটি আন্তঃদেশীয় লেনদেন নিষ্পত্তি ব্যবস্থা। এর মাধ্যমে বাংলাদেশ, ভুটান, ভারত, ইরান, মালদ্বীপ, মিয়ানমার, নেপাল ও পাকিস্তানের মধ্যকার লেনদেনের দায় পরিশোধ করা হয়। এ ব্যবস্থায় সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর কেন্দ্রীয় ব্যাংক প্রতি দুই মাস অন্তর সুদসহ আমদানির অর্থ পরিশোধ করে। ইরানের রাজধানী তেহরানে আকুর সদর দপ্তর। দায় পরিশোধের মতো রিজার্ভ না থাকায় গত বছরের অক্টোবরে আকু থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছে চরম আর্থিক সংকটে থাকা শ্রীলংকা।

ব্যাংকারদের মতে, বৈশ্বিক মুদ্রাবাজারে স্বস্তি ফেরাতে আমদানি দায় কমানোর উদ্যোগের মধ্যেও সংকট কাটেনি। নতুন এলসি কমলেও আগের দায় পরিশোধের চাপ রয়েছে বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে। এ কারণে সংকট কাটছে না অর্থনীতিতে। পাশাপাশি রপ্তানি আয় ও রেমিট্যান্স কমে যাওয়ায় চাপ আরও বেড়েছে। তবে সরকার ও বাংলাদেশ ব্যাংকের নানা উদ্যোগের কারণে দ্রুত সময়ের মধ্যে ডলার সংকট কেটে যাবে বলে মনে করছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৬ সালের এপ্রিলে প্রথমবারের মতো ২৯ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করে রিজার্ভ। ওই অর্থবছরের শেষে রিজার্ভ ৩০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যায়। ৭ বছর পর আবারও ২৯ বিলিয়নের ঘরে নেমে এসেছে রিজার্ভ। ২০১৭ সালের ২২ জুন বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩৩ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করে। করোনার আগ পর্যন্ত ৩২ থেকে ৩৩ বিলিয়ন ডলারের ঘরে ওঠানামা করেছিল রিজার্ভ। কিন্তু করোনার প্রভাব শুরু হলে বিশ্ববাজারে সুদহার অনেক কমে আসে। তখন বিশ্বের অনেক দেশ বৈদেশিক ঋণ কমালেও বাংলাদেশ ব্যাংক বাড়ানোর সুযোগ করে দেয়।

মূলত, ২০২১ সালের মধ্যে রিজার্ভ ৫০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত করতে এমন পথ বেছে নেয় কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ২০২১ সালের আগস্টে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ প্রথমবারের মতো ৪৮ বিলিয়ন ডলারের ঘর অতিক্রম করেছিল। তবে করোনা-পরবর্তী বৈশ্বিক চাহিদা বৃদ্ধি এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বেশির ভাগ জিনিসের দাম বেড়েছে। এরপর রিজার্ভ ধারাবাহিকভাবে কমছে। ২০২১ সালের ডিসেম্বরের শেষে রিজার্ভ ছিল ৪৬ দশমিক শূন্য ৭ বিলিয়ন ডলার। ২০২২ সালের জুন শেষে ৪১ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন ডলার। গত এক বছরে ১৩ বিলিয়নের বেশি কমে বর্তমানে এ পর্যায়ে নেমে এসেছে।
সূত্রঃ যুগান্তর

একই রকম সংবাদ সমূহ

প্রশাসনের বাইরে বঞ্চিত ৭৮ কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ

পদোন্নতিবঞ্চিত অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের আবেদন পর্যালোচনা কমিটির দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

গুলিবিদ্ধ ১৬৭ জনের অনেকেরই মাথার খুলি ছিল না

২০২৪ সালের ১৬ জুলাইয়ের পর থেকে দিন যত গড়াতে থাকে মাথা-বুকে গুলিবিদ্ধবিস্তারিত পড়ুন

১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ

আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবারবিস্তারিত পড়ুন

  • ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ ১০ সেপ্টেম্বর
  • ৪০০ কোটি টাকা দামে রাশিয়ার দুই হেলিকপ্টার কিনে বিপাকে বাংলাদেশ
  • প্রশাসনের বাইরে ৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ
  • সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতেই হবে : প্রধান উপদেষ্টা
  • ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারে ঢুকতেই কমতে শুরু করেছে দাম
  • ‘আপত্তিকর’ ভিডিও ভাইরাল: বিএফআইইউ প্রধানকে বাধ্যতামূলক ছুটি
  • থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, নতুন পদ্ধতিতে নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
  • সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা
  • শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রথম নারী সচিব রেহানা পারভীন
  • বিভিন্ন বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ৩ শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেয়া যেতে পারে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
  • ডিবি হারুনসহ ১৮ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত