শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভারতে লোকসভা নির্বাচন শুরু ১৯ এপ্রিল, ফলাফল ৪ জুন

ভারতে লোকসভা নির্বাচনের তফশিল ঘোষণা হয়েছে। আগামী ১৯ এপ্রিল থেকে শুরু হবে দেশটির ৫৪৩ আসনের নির্বাচন। সাত ধাপে ভোট চলবে ১ জুন পর্যন্ত। ফলাফল ঘোষণা হবে আগামী ৪ জুন।

শনিবার (১৬ মার্চ) ভারতের প্রধান নির্বাচন কমিশনার রাজিব কুমার এ ঘোষণা দিয়েছেন।

এবারের লোকসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ভোট হবে ১৯ এপ্রিল, দ্বিতীয় দফার ভোট ২৬ এপ্রিল, তৃতীয় দফা ৭ মে, চতুর্থ দফা ১৩ মে, পঞ্চম দফা ২০ মে, ষষ্ঠ দফা ২৫ মে এবং সপ্তম দফার ভোট নেওয়া হবে ১ জুন।

গোটা দেশের মধ্যে অরুণাচল প্রদেশ, আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জ, অন্ধ্রপ্রদেশ, চন্ডিগড়, দাদরা ও নগর হাভেলি, দিল্লি, গোয়া, গুজরাট, হিমাচল প্রদেশ, হরিয়ানা, কেরল, লাক্ষাদ্বীপ, লাদাখ, মিজোরাম, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড, পদুচেরি, সিকিম, তামিলনাড়ু, পাঞ্জাব, তেলেঙ্গানা এবং উত্তরাখণ্ড- এই ২২ রাজ্যে মাত্র এক দফায় ভোটগ্রহণ হবে।

কর্ণাটক, রাজস্থান, ত্রিপুরা ও মণিপুর- এই ৪ রাজ্যে ভোট হবে দুই দফায়। ছত্তিশগড় ও আসামে নির্বাচন হবে তিন দফায়।

উড়িষ্যা, মধ্যপ্রদেশ ও ঝাড়খণ্ড-এই তিন রাজ্যে চার দফায় নির্বাচন হবে। মহারাষ্ট্র, জম্মু ও কাশ্মীরে পাঁচ দফায় নির্বাচন হবে। সর্বাধিক সাত দফায় নির্বাচন নেওয়া হবে তিনটি রাজ্য- পশ্চিমবঙ্গ, বিহার এবং উত্তর প্রদেশে।

বিহার, গুজরাট, হরিয়ানা, ঝাড়খণ্ড, মহারাষ্ট্র, রাজস্থান এবং তামিলনাড়ুসহ একাধিক রাজ্যের ২৬টি বিধানসভা আসনের উপনির্বাচনও অনুষ্ঠিত হবে ওই সময়ের মধ্যে।

নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়া খবর প্রচারের বিরুদ্ধে শক্ত বার্তা দিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলোকে সোশ্যাল মিডিয়ায় দায়িত্বশীল আচরণ নিশ্চিত করা উচিত।

রাজিব কুমার বলেন, ভুয়া খবর প্রচার আইন অনুযায়ী কঠোরভাবে মোকাবিলা করা হবে। ভারতের তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৭৯ (৩)(বি) ধারা প্রতিটি রাজ্যের নোডাল অফিসারদের বেআইনি বিষয়বস্তু অপসারণের ক্ষমতা দিয়েছে।

২০১৯ সালের নির্বাচনে জিতে দ্বিতীয়বারের মতো কেন্দ্রের ক্ষমতায় আসে বিজেপি। তারা জয় পায় ৩০৩টি আসনে। আর বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট পায় ৩৫৩ আসন। ওই নির্বাচনে বিজেপির প্রাপ্ত ভোটের হার ছিল ৩৭ দশমিক ৩৬ শতাংশ। পরিসংখ্যান বলছে, ১৯৮৯ সালের পর ভারতের কোনো রাজনৈতিক দল এত বেশি ভোট আর পায়নি।

ওই নির্বাচনে মাত্র ৫২ আসনে জয় পেয়েছিল শতাব্দীপ্রাচীন দল কংগ্রেস। আর কংগ্রেসের নেতৃত্বাধীন ইউপিএ জোট জিতেছিল ৯৮ আসনে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতা : বাংলাদেশের বক্তব্য নিয়ে ভারতের বিবৃতি

ভারতের পশ্চিমবঙ্গে সাম্প্রতিক সহিংস ঘটনাকে কেন্দ্র করে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সংখ্যালঘুবিস্তারিত পড়ুন

ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহবান ঢাকার

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশকে জড়ানোর ভারতের চেষ্টার তীব্র প্রতিবাদবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়ানোর ইচ্ছা নেই ভারতের

বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়ানোর ইচ্ছা নেই ভারতের। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ইস্যুতে ভারতেরবিস্তারিত পড়ুন

  • বাংলাদেশের পরিস্থিতি জানেন না, এত তাড়াহুড়োর কী ছিল: মোদিকে মমতার প্রশ্ন
  • মোদিকে ড. ইউনূসের সঙ্গে চুক্তি করতে বললেন মমতা
  • উত্তেজিত হলে হারবেন, শান্ত থাকলে জিতবেন: ইমাম-মুয়াজ্জিনদের মমতা
  • জামায়াতের ঘোর বিরোধী, বিএনপিকে নিয়ে ভারত কী ভাবছে?
  • পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা বাংলাদেশের থেকেও খারাপ: শুভেন্দু
  • ভারত থেকে এলো ৩৬ হাজার মেট্রিক টন চাল
  • ভারতের ট্রান্সশিপমেন্ট বাতিলে বাংলাদেশের সমস্যা হবে না : বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • ভারতের চেয়ে বেশি কেউ বাংলাদেশের মঙ্গল চায় না : জয়শঙ্কর
  • বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানির ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বাতিল করলো ভারত
  • বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন না হলে যেসব ক্ষতির আশঙ্কা ভারতের
  • ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক এগিয়ে নিতে একসঙ্গে কাজ করার আহবান ড. ইউনূসের
  • নতুন শুল্ক আরোপ : যুক্তরাষ্ট্রে ভারত-ভিয়েতনামের দেনদরবার!