বুধবার, অক্টোবর ১৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মোদির ১৭৩ বক্তৃতার মধ্যে ১১০ টিই মুসলিমবিদ্বেষী

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ১৭৩টি বক্তৃতার মধ্যে ১১০টিই মুসলিমবিদ্বেষী।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের বরাত দিয়ে দ্য ওয়্যার ও দ্য হিন্দু বুধবার এ তথ্য প্রকাশ করেছে।

ভারতে এ বছর লোকসভা নির্বাচনের আগে মার্চ মাসে আদর্শ আচরণবিধি কার্যকর হওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি প্রচারে বেড়িয়ে ১৭৩টি বক্তৃতা দিয়েছেন। তার মধ্যে ১১০টিতে ইসলামফোবিক মন্তব্য রয়েছে।

আমেরিকার আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের রিপোর্টে বলা হয়েছে, মোদি সম্প্রতি বলেছিলেন যে, তিনি বাংলাদেশের মাটিতে হিন্দু এবং অন্যান্য সমস্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা আশা করেন। কিন্তু হিউম্যান রাইটস ওয়াচ দাবি, এই বছরের শুরুতে মোদির নির্বাচনি প্রচারাভিযানে প্রায়ই ভারতে মুসলমান এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের বিরুদ্ধে ঘৃণামূলক বক্তব্য ব্যবহার করা হয়েছে।

গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর বাংলাদেশে হিন্দুসহ অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর হামলার খবরের পর প্রধানমন্ত্রী মোদি বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিয়ে কথা বলেন। ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের সময় মোদির প্রচারাভিযানের বক্তৃতাগুলো ভীষণভাবে সমালোচিত হয়েছিল।

রাজস্থানের একটি সভায় গিয়ে তিনি বলেন, কংগ্রেস বলেছিল দেশের সম্পদের ওপর মুসলিমদের অধিকার সবার আগে। দেশের সম্পদ বণ্টন করা হবে তাদের মধ্যে, যাদের পরিবারে বেশি সন্তান রয়েছে। কংগ্রেসের ইশতেহারেই বলা হয়েছে, মা-বোনদের সোনার গয়নার হিসেব করে সেই সম্পদ বিতরণ করা হবে। মনমোহন সিংয়ের সরকার তো বলেই দিয়েছে, দেশের সম্পদে অধিকার মুসলিমদেরই। আপনাদের মঙ্গলসূত্রটাও বাদ দেবে না। এখানেই শেষ নয়। এছাড়াও নানা জনসভায় প্রধানমন্ত্রীকে এই ধরনের মন্তব্য করতে শোনা যায়।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ মোদির সমালোচনামূলক মন্তব্যের পাশাপাশি তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে নির্বাচন কমিশনের ব্যর্থতার কথাও নথিভুক্ত করেছে। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডাকে নির্বাচন কমিশন চিঠি দিয়ে তাকে এবং তার দলের সমস্ত তারকা প্রচারকদেরকে সাম্প্রদায়িক বক্তৃতা করা থেকে বিরত থাকতে বলে, কিন্তু মোদিকে বাধা দেয়নি।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচ বলছে, মোদি সারা প্রচারাভিযানের সময় জুড়ে উস্কানিমূলক বক্তৃতা চালিয়ে গেছেন। সংগঠনের এশিয়া ডিরেক্টর এলাইন পিয়ার্সন বলেছেন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও বিজেপি নেতারা তাদের প্রচারে স্পষ্টতই মিথ্যা অভিযোগ করেছেন মুসলিম ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সম্পর্কে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

লাদাখে বিক্ষোভের দুই দিন পর সমাজকর্মী সোনম ওয়াংচুক গ্রেপ্তার

লাদাখ রাজ্য প্রতিষ্ঠার দাবিতে সোচ্চার সমাজকর্মী সোনম ওয়াংচুককে গ্রেপ্তার করেছে ভারতের কর্তৃপক্ষ।বিস্তারিত পড়ুন

‘আপনার বাংলাদেশি বোন দিল্লিতে বসে আছে’, মোদিকে কড়া জবাব ওয়াইসির

ভারতের বিহারে তথাকথিত ‘অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের’ উপস্থিতি নিয়ে ক্ষমতাসীনদের রাজনীতি দেশটিতে বেশবিস্তারিত পড়ুন

মোদিকে হটাতে জেন-জিদের বিক্ষোভ চান রাহুল

ভারতের শাসক দল বিজেপির বিরুদ্ধে ‘ভোটচুরি’র অভিযোগ করার পর রাহুল গান্ধী এবারবিস্তারিত পড়ুন

  • দিল্লিতে সভা : ‘বাংলাদেশের এখনকার পরিস্থিতি মানতে হবে’
  • সহিংসতার অভিযোগে ৫ বাংলাদেশি শিক্ষার্থীকে ফেরত পাঠাচ্ছে ভারত
  • ভারী বৃষ্টিতে হেলিকপ্টার রেখে গাড়িতে গন্তব্যে গেলেন মোদী
  • শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের পর নেপাল, এবার দুশ্চিন্তায় ভারত!
  • ভারত বিরোধিতার কারণে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারিয়েছি : নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
  • ভারতে ইলিশ রপ্তানির সিদ্ধান্ত বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের
  • বেনাপোল বন্দরে ভারতীয় পন্যবাহী ট্রাক থেকে পিস্ত*লসহ চালক ও হেলপার আটক
  • মোদি যাচ্ছেন না যুক্তরাষ্ট্রে
  • আমরা ভারত ও রাশিয়াকে চীনের কাছে হারিয়ে ফেলেছি: ডোনাল্ড ট্রাম্প
  • ‘মোদি চোর, বিজেপি চোর’, বিধানসভায় তীব্র সমালোচনা মমতার
  • ভারতে পাসপোর্ট ছাড়া বাংলাদেশিদের থাকার নতুন নিয়ম
  • দু’দেশের পাল্টাপাল্টি নিষেধাজ্ঞায় বাণিজ্য কমেছে বেনাপোল বন্দরে, সংকটে ব্যবসায়ীরা