রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভুক্তভোগীদের বর্ণনার সঙ্গে আয়নাঘরের হুবহু মিল পেয়েছে কমিশন

আলোচিত বন্দিশালা ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করেছে গুমের সঙ্গে জড়িতদের খুঁজে বের করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ করতে গঠিত গুম সংক্রান্ত কমিশন অব ইনকোয়ারি। কমিশনের সদস্যরা জানিয়েছেন, ভুক্তভোগীদের বর্ণনার সঙ্গে আয়নাঘরের হুবহু মিল পেয়েছেন তারা।

তবে বিভিন্ন স্থান পরিবর্তনের পাশাপাশি গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণগুলো মুছে ফেলার অভিযোগ তুলেছে সংস্থাটি। এদিকে মাত্র ১৩ কার্যদিবসে অন্তত ৪০০ গুমের অভিযোগ জমা পড়েছে কমিশনে।

রাজধানীর গুলশানে বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) গুম সংক্রান্ত কমিশনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কমিশনের সভাপতি বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন কমিশনের সদস্য বিচারপতি ফরিদ আহমেদ শিবলী, নুর খান, নাবিলা ইদ্রিস, সাজ্জাদ হোসেন।

বিচারপতি মইনুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, ‘সবচেয়ে বেশি গুমের অভিযোগ এসেছে র‍্যাব, ডিজিএফআই, ডিবি ও সিটিটিসির বিরুদ্ধে। ২৫ সেপ্টেম্বর আমরা সরেজমিনে ডিজিএফআইয়ের আয়নাঘর পরিদর্শন করেছি। ১ অক্টোবর আমরা ডিবি ও সিটিটিসি পরিদর্শন করেছি। তবে সেখানে কোনো বন্দি আমরা পাইনি। সম্ভবত ৫ আগস্টের পরিবর্তনের পর সেখানে থেকে সবাইকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ পাব তাদের তলব করব।’

আগামী ১০ অক্টোবর পর্যন্ত অভিযোগ জমা দেওয়া যাবে বলেও জানান তিনি।

কমিশনের সদস্য নূর খান বলেন, ‘আমরা ভুক্তভোগীর পরিচয় দিয়ে তাকে আলাদা করব না। প্রতিটি অভিযোগ আমরা শুনতে চাই। কী হয়েছিল তা জানতে চাই। কীভাবে আইন না মেনে বন্দি করে রাখা হয়েছিল তা বুঝতে চাই।’

কমিশনের সদস্য সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘আমাদের ভিজিটের সময় ডিজিএফআইয়ের যে আয়নাঘর দেখেছি, তার সঙ্গে ভুক্তভোগীদের বর্ণনার মিল পেয়েছি। একেবারে হুবহু মিল পেয়েছি। তবে কিছু পরিবর্তন করা হয়েছে। অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্যপ্রমাণ (এভিডেন্স) তারা নষ্ট করেছে। বিশেষ করে দেয়ালের লেখাগুলো পেইন্ট করে মুছে দেওয়া হয়েছে। আমরা মৌখিকভাবে তাদের বলেছি এবং লিখিতভাবেও তাদের জানিয়েছি যেন যে অবস্থায় আমরা আয়নাঘর দেখে এসেছি, তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত তার কোনো পরিবর্তন যেন না হয়।’

এর আগে ২৭ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর হাতে গুমের ঘটনা তদন্তে হাইকোর্টের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে এই কমিশন গঠন করে সরকার।

বিভিন্ন বাহিনী বা সংস্থার কোনো সদস্য বা সরকারের সহায়তায় বা সম্মতিতে কোনো ব্যক্তি বা ব্যক্তি সমষ্টি কর্তৃক আয়নাঘর বা কোনো অজ্ঞাতে স্থানে বলপূর্বক গুম করে রাখার সাথে জড়িতদের চিহ্নিতে ও যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার সুপারিশ এবং গুম প্রতিরোধে সুপারিশের জন্য এ কমিশন গঠন করা হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ভারতে বসে নানা সমস্যার সৃষ্টি করছেন শেখ হাসিনা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, শেখ হাসিনা শুধু ভারতেবিস্তারিত পড়ুন

সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য যা করা দরকার করবো: সিইসি

নতুন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দীন বলেছেন, অবাধ,বিস্তারিত পড়ুন

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া, ড. ইউনূস বললেন ‘আমরা আনন্দিত ও গর্বিত’

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া যোগদানের সুযোগ পাওয়ায় আনন্দবিস্তারিত পড়ুন

  • খালেদা জিয়াকে ১২ বছর সেনাবাহিনী থেকে দূরে রাখা হয়েছে : মির্জা ফখরুল
  • সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়ার সঙ্গে আলাপচারিতায় ড. ইউনূস
  • সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া, আসিফ মাহমুদের ফেসবুক পোস্ট
  • সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া
  • নতুন সিইসি, কে এই নাসির উদ্দীন?
  • চাইলেই যাওয়া যাবে না সেন্টমার্টিন, লাগবে ট্রাভেল পাস
  • নতুন সিইসি নাসির উদ্দীন, ৪ কমিশনার নিয়োগ
  • আইজিপি হিসেবে দায়িত্ব নিলেন বাহারুল আলম
  • বিএনপি নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে ভুটানের রাষ্ট্রদূত
  • অভ্যুত্থানে আহত-শহীদদের তালিকা প্রকাশ ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে : সারজিস আলম
  • সাবেক এমপি শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
  • আগামী নির্বাচনের সময় জানালেন উপদেষ্টা সাখাওয়াত