বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বেনাপোল বন্দরে ক্যান্টিন না থাকায় চরম ভোগান্তিতে শ্রমিকরা

দেশের সর্ববৃহৎ বেনাপোল স্থলবন্দরে ক্যান্টিন বা খাবারের কোন ব্যবস্থা না থাকায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছে বন্দরে কর্মরত অন্তত ১০ হাজার শ্রমিক। একই সাথে ভারতীয় ট্রাক চালক ও হেলপাররা বন্দরে খাবার না পেয়ে বন্দরের বাহিরে শহর এবং আশেপাশের দোকান থেকে খাবার সংগ্রহ করতে অবাধে ঘুরাঘুরি করছে। ফলে করোনা ঝুঁকি বেড়ে যাওয়ার আশংকা থাকায় বন্দর অভ্যান্তরে তিনটি পৃথক ক্যান্টিনসহ উন্নত মানের খাবারের ব্যবস্থা করতে বন্দর কতৃপক্ষের কাছে জোর দাবি জানিয়েছেন বন্দর ব্যবহারকারীরা।

দেশ স্বাধীনের পর থেকে দক্ষিণ পশ্চিম অঞ্চলের সীমান্ত নগরী বেনাপোল স্থলবন্দরটি আধুনিক ও উন্নত মানের দিক দিয়ে একধাপ এগিয়ে। নানান জটিলতা কাটিয়ে সার্বিক সেবার মান উন্নত হলেও বন্দরে কর্মরত ১০ হাজারেরও অধিক শ্রমিকের জন্য নেই কোন ক্যান্টিন বা খাবারের ব্যবস্থা। একটি মাত্র ক্যান্টিন থাকলেও সেটি বন্ধ রয়েছে বছরের পর বছর ধরে। ভাঙাচোরা ও ময়লা আবর্জনার স্তূপে পরিনত হয়ে পড়ে আছে অযত্নে অবহেলায়। ফলে বন্দর অভ্যান্তরে কর্মরত এসমস্ত শ্রমিকদের খাদ্য সংগ্রহের জন্য কাজ ছেড়ে বন্দরের বাহিরে আসতে হয়। তাতে করে নানা রকম জটিলতায় পড়তে তাদের। অপরদিকে ভারত থেকে প্রতিদিন সাড়ে তিন’শ থেকে ৪শ ভারতীয় পণ্যবাহী ট্রাক প্রবেশ করে বেনাপোল বন্দরে। মালামাল লোড আনলোডের জন্য আনুমানিক ৮শ ভারতীয় ট্রাক ড্রাইভার ও হেলপারদের বন্দর অভ্যান্তরে থাকতে হয় সপ্তাহ ধরে।

করোনা সংক্রমনের বর্তমান সময়ে এই সমস্ত ভারতীয়দের সাথে বাংলাদেশী শ্রমিকদের মিলেমিশে কাজ করতে হয় প্রতিনিয়ত। করোনা ঝুঁকির মধ্যেও বন্দর অভ্যান্তরে ক্যান্টিন না থাকায় খাবার সংগ্রহের জন্য তাদেরকেও ছুটতে হয় শহর কিংবা বন্দরের বাহিরে খাবারের হোটেল ও দোকান গুলোতে। কিন্তু করোনা ঝুঁকি এড়াতে অনেক ব্যবসায়ীরা ভারতীয় গাড়ি চালকদের কাছে খাদ্য সামগ্রী বিক্রি করতে বা তাদের সংস্পর্শে আসতে ভয় পান।

খাদ্যের উভয় সংকটে তাদেরও রয়েছে চরম ভোগান্তি। এমন পরিস্থিতিতে দেশের সর্ববৃহৎ স্থলবন্দরে ভারতীয়দের জন্য আলাদা একটি সহ তিনটি পৃথক উন্নত মানের খবার ক্যান্টিনের দাবি জানান ভারতীয় ট্রাকচালক,বাংলাদেশের শ্রমিক ও বন্দর ব্যবহারকারীরা।

বেনাপোল ট্রান্সপোর্ট মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. আজিম উদ্দীন গাজী বলেন, বন্দর অভ্যান্তরে অচিরেই ক্যান্টিন না হলে করোনা সংক্রমন বাড়ার আশংকা রয়েছে অনেকাংশে। এ বিষয়ে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

শার্শায় বিএনপি’র সমাবেশে দু’গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত-৮

বেনাপোল প্রতিনিধি : যশোরের শার্শায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)’র সমাবেশে দু’গ্রুপের মধ্যেবিস্তারিত পড়ুন

বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ ভোগান্তিতে ভারত ফেরত পাসপোর্টযাত্রীরা

বেনাপোল থেকে সব ধরনের দূরপাল্লার বাস চলাচল বন্ধ রয়েছে। রবিবার (২৪ নভেম্বর)বিস্তারিত পড়ুন

যশোরের শার্শায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে জামায়াতের মত বিনিময় সভা

যশোরের শার্শায় কর্মরত সাংবাদিকদের সাথে বাংলাদেল জামায়াতে ইসলামীর মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিতবিস্তারিত পড়ুন

  • ভারতে পালানোর সময় আওয়ামী লীগের প্যানেল মেয়র বিজিবি’র হাতে গ্রেফতার
  • যশোরের শার্শায় ৪ যুগ ধরে খবরের কাগজের ফেরিওয়ালা সিরাজের মৃত্যু
  • কেশবপুরে পথচারীকে বাঁচাতে গিয়ে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবকের মৃ*ত্যু
  • বেনাপোল চেকপোস্টে যাত্রীদের হয়রানি বন্ধের নির্দেশ
  • বড় ভাই আফিল উদ্দিনের বিষয়ে যা বললেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • মনিরামপুরে বেঞ্চে হাত রাখতেই শিক্ষার্থীদের শরীরে চুলকানি, হাসপাতালে অর্ধশতাধিক
  • শার্শার বাগআঁচড়ায় পৃথকভাবে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
  • কেশবপুরে যৌথবাহিনীর হাতে আ.লীগ নেতা আটক
  • কেশবপুরে জাতীয় সমবায় দিবস পলিত
  • শার্শায় ৫৩তম জাতীয় সমবায় দিবস পালিত
  • মনিরামপুরে জামাইয়ের লাঠির আঘাতে শাশুড়ীর মৃত্যু
  • ভোটে নির্বাচিত না হওয়ায় আ.লীগ জনগণের কথা ভাবেনি : বিএনপি নেতা অমিত