মঙ্গলবার, সেপ্টেম্বর ২৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দিল্লিতে হাসিনার বাড়ির পাশেই সিআরআইয়ের কার্যালয়, মিললো চাঞ্চল্যকর তথ্য

গতবছরের ৫ আগস্ট আন্দোলনের মুখে ক্ষমতা ছেড়ে ভারতে পালিয়ে যান তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তারপর সেখানে তার অবস্থান নিয়ে বিভিন্ন সময় নানারকম তথ্য চাউর হয়। তবে সম্প্রতি একটি বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে, নয়াদিল্লির অভিজাত এলাকা লুটিয়েন্স বাংলো জোনের একটি বাড়িতে বসবাস করছেন শেখ হাসিনা।

জানা গেছে, আওয়ামী লীগের ‘গুজব তৈরির কারখানা’ হিসেবে খ্যাত সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশনের (সিআরআই) কার্যালয়ও এই লুটিয়েন্স বাংলো জোনের কাছেই একটি দোতলা ভবনে।

আওয়ামী লীগ ২০০৯ সালের শুরুতে সরকার গঠনের পর ২০১০ সালে সিআরআইয়ের কার্যক্রম শুরু হয়। ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে শেখ মুজিবুর রহমানের বাড়ি ছিল প্রতিষ্ঠানটির ঠিকানা। কিন্তু তারা কার্যক্রম চালাত মূলত গোপন জায়গা থেকে।

জুলাই অভ্যুত্থানকে ব্যর্থ করে দিতে ভারত থেকে পরিচালিত প্রতিষ্ঠানটির প্রাধান তিনটি লক্ষ্য রয়েছে। প্রথমত, অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ প্রমাণ করা। দ্বিতীয়ত, যে কোনো মূল্যে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন ভন্ডুল করা এবং তৃতীয়ত বিএনপি, জামায়াত ও এনসিপির বিরুদ্ধে জনমত তৈরিসহ গণ-অভ্যুত্থানের সব শক্তির মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা।

জানা গেছে, গত তিন মাস থেকে ফের সক্রিয় সিআরআই। এর আগে দীর্ঘদিন এর মূল দায়িত্বে ছিলেন হাসিনাপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয়। শেখ রেহানার ছেলে রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি, সাবেক তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলকসহ শেখ পরিবারের একাধিক সদস্য প্রতিষ্ঠানটির ট্রাস্টি বোর্ডে রয়েছেন। বর্তমানে প্রতিষ্ঠানটির দায়িত্ব এখন শেখ হাসিনার মেয়ে সায়মা ওয়াজেদ পুতুলের হাতে।

আইনগতভাবে জয়ের পক্ষে এখন অফিশিয়ালি সিআরআইয়ের দায়িত্ব পালন করা সম্ভব নয় বলে পুতুলকে প্রতিষ্ঠানটির নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। পুতুল নিয়মিত এই কার্যালয়ে অফিস করছেন।

অভিযোগ উঠেছে- আওয়ামী লীগের গবেষণা, তথ্য কার্যক্রম পরিচালনা, নীতিনির্ধারণ, প্রচার-প্রচারণার কাজের কথা বলা হলেও আদতে সিআরআই এখন ভিন্ন কাজ করছে। হাসিনাকে দেশে ফেরাতে আওয়ামী কালচারাল ফ্যাসিস্টদের সংগঠিত করে কাজে লাগানোর প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। সিআরআইয়ের দিল্লির এই কার্যালয় থেকেই কালচারাল ফ্যাসিস্টদের নানা কৌশলে কাজে লাগাতে বিভিন্ন অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হচ্ছে।

এর উদ্দেশ্য—সরকারের বিরুদ্ধে জনগণকে খেপিয়ে তোলা, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শক্তিগুলোর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করা। সারা দেশে বিশ্ববিদ্যালয়সহ শিক্ষাঙ্গনে বড় ধরনের সংঘাত-সহিংসতা সৃষ্টি করে দেশকে চরম অস্থিতিশীল পরিস্থিতির দিকে নিয়ে যাওয়া। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে আওয়ামী লীগের সব শক্তিকে ধীরে ধীরে প্রকাশ্যে নিয়ে আসা। পরে ঢাকা অ্যাটাক বা যমুনা ঘেরাও কর্মসূচি।

সূত্র- যুগান্তর

একই রকম সংবাদ সমূহ

ডাকসু নির্বাচনে হেরেও প্রশংসায় ভাসছেন ছাত্রদল নেতা হামিম

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতাবিস্তারিত পড়ুন

আজকের পর থেকে অ্যাপলের ৮টি ডিভাইস বিক্রি বন্ধ

প্রতি বছরের মতো এবারও নতুন আইফোন আসার সঙ্গে সঙ্গে পুরোনো কয়েকটি ডিভাইসেরবিস্তারিত পড়ুন

বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, ফেসবুক-ইউটিউব-এক্স বন্ধ

নেপালের রাজধানী কাঠমাণ্ডুতে সোমবার হাজার হাজার তরুণ রাস্তায় নেমে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ওপরবিস্তারিত পড়ুন

  • দেশে প্রথমবারের মতো ভয়েস ওভার ওয়াই-ফাই চালু, সুবিধাগুলো জেনে নিন
  • নেপালে বন্ধ হচ্ছে ফেসবুক-হোয়াটসঅ্যাপসহ ২০টিরও বেশি সামাজিকমাধ্যম
  • নাগরিক সেবাকেন্দ্রে পাসপোর্ট সেবা চালু, সচল হলো যেসব স্থানে
  • এবার তৌহিদ আফ্রিদি গ্রেপ্তার
  • পিটার হাসকে ঘিরে ইন্টারনেটে ভুয়া তথ্য ও অপপ্রচার শনাক্ত ‘বাংলাফ্যাক্ট’র
  • নিউজের প্রচার নিয়ে মন্ত্রণালয় থেকে কল দেয়া হয় না: তথ্য উপদেষ্টা
  • ২৪ দফা ইশতেহার ঘোষণা করলো এনসিপি
  • জুলাইয়ের ৩৬ দিন: শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আল জাজিরার চাঞ্চল্যকর অনুসন্ধান
  • কোনো রাজনৈতিক দলকে বাস সরবরাহ করেনি সেনাবাহিনী
  • বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করলো স্টারলিংক
  • বিবিসির অনুসন্ধান : আন্দোলনকারীদের দেখামাত্রই গু*লির নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা