শুক্রবার, জুন ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বিদ্রোহী প্রার্থীদের পদ-পদবী ও মনোনয়ন নয়, মদদদাতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অনিয়ম করে যারা প্রার্থীর নাম কেন্দ্রে পাঠিয়েছে বা পাঠাবে তাদের বিরুদ্ধে খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে। প্রমাণ পাওয়া মাত্রই তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শুক্রবার (৮ অক্টোবর) সকালে তার সরকারি বাসভবনে ব্রিফিংকালে তিনি একথা জানান।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, কোন বিদ্রোহী প্রার্থীকে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন দেওয়া হবে না। এবারও যারা বিদ্রোহী প্রার্থী হবেন তাদের ভবিষ্যতে কোন পদ-পদবী ও মনোনয়ন দেওয়া হবে না। তাদের মদদদাতাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

‘বাংলাদেশকে নাকি নতজানু রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা চলছে’, বিএনপি মহাসচিবের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের মানুষ জানে কারা বাংলাদেশকে নতজানু রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চায়।

কথায় কথায় যারা দেশের বিরুদ্ধে বিদেশিদের কাছে নালিশ করে, যারা বিদেশি দূতাবাসের বন্ধ দরজায় ফুল আর মিষ্টি নিয়ে অপেক্ষা করে, দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ করার অনুরোধ করে, তারাই বাংলাদেশকে নতজানু রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চায় বলে জানান ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপিই তাদের কর্মকাণ্ডের দ্বারা বিদেশিদের কাছে দেশের ইমেজ নষ্ট করছে। অপরদিকে আওয়ামী লীগ দেশের ইমেজ বৃদ্ধির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। বিএনপিই ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য দেশ ও জাতির স্বার্থ বিসর্জন দেয় এবং বাংলাদেশকে নতজানু রাষ্ট্রে পরিণত করার অপচেষ্টা করে। অপরদিকে জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে শেখ হাসিনা সবসময় আপোষহীন। যদি তিনি জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে গ্যাস বিক্রির প্রস্তাব সমর্থন করতেন, তাহলে ২০০১ সালেই ক্ষমতায় আসতে পারতেন।

বিএনপির গণআন্দোলন প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, জনগণ এখন তাদের এ গণআন্দোলনের আহ্বানের ডাক শুনলে হাসে। কারণ ১৩ বছর বিএনপি বহুবার আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। কিন্তু জনগণতো দূরের কথা তাদের নেতাকর্মীরাই সাড়া দেয়নি। এই মুহূর্তে গণআন্দোলনের বস্তুগত কোন উপাদান নেই। অতীতের মতো এবারও জনগণ আপনাদের ডাকে সাড়া দিবে না।

সরকার নাকি একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করতে চায়, বিএনপি নেতাদের এমন অভিযোগের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি একদিকে ভোটে আসবে না। আবার নির্বাচিত হয়েও মির্জা ফখরুল ইসলাম সংসদে যাবে না। সংসদেতো বিএনপির প্রতিনিধিও রয়েছে। তাহলে একদলীয় শাসন হয় কিভাবে? বিএনপি বহুদলীয় গণতন্ত্রের মুখোশের আড়ালে যা করেছিল, জাতি তা ভুলে যায়নি। বিএনপির বহুদলীয় গণতন্ত্র ছিল বহুদলীয় তামাশা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জাতীয় নির্বাচনে দল ও প্রার্থীরা যা করতে পারবে, যা পারবে না

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা-২০২৫বিস্তারিত পড়ুন

দ্বিকক্ষবিশিষ্ট সংসদ ও দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়ার বিষয়ে অধিকাংশ দল একমত: আলী রীয়াজ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষ ওবিস্তারিত পড়ুন

এবার ৫ সচিবকে বাধ্যতামূলক অবসর

সরকারের পাঁচজন সচিব এবং একজন গ্রেড-১ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠিয়েছে সরকার। ICTবিস্তারিত পড়ুন

  • এখন থেকে ৫ আগস্ট সরকারি ছুটি: উপদেষ্টা ফারুকী
  • সংসদ নির্বাচন থেকে উঠে যাচ্ছে পোস্টার: ইসি সানাউল্লাহ
  • নির্বাচন নিয়ে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক নির্দেশনা দেয়া হয়নি: আইএসপিআর
  • ইলেকটোরাল পদ্ধতিতে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন চায় বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল
  • আর বসে থাকার সুযোগ নেই, দ্রুতই ব্যবস্থা : আসিফ
  • ইরান থেকে বাংলাদেশিদের ফেরাতে সহযোগিতা করবে পাকিস্তান
  • ১১ মাসে রাজস্ব আদায় ৩ লাখ ২৭ হাজার কোটি টাকা: এনবিআর
  • রাজনৈতিক মতাদর্শের ঊর্ধ্বে থেকে এসএসএফকে কাজ করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
  • অভ্যুত্থানের বার্ষিকীতে জুলাই সনদ প্রকাশ করবো: প্রধান উপদেষ্টা
  • প্রতারণা করে জুলাই অভ্যুত্থানের সুবিধা নিলে ২ বছরের কারাদণ্ড : অধ্যাদেশ জারি
  • সরকার সবার সঙ্গে সমান আচরণ করছে: প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
  • তেহরান থেকে দূতাবাসকর্মী ও প্রবাসীদের সরিয়ে নেবে বাংলাদেশ