বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বিদ্রোহী প্রার্থীদের পদ-পদবী ও মনোনয়ন নয়, মদদদাতাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, অনিয়ম করে যারা প্রার্থীর নাম কেন্দ্রে পাঠিয়েছে বা পাঠাবে তাদের বিরুদ্ধে খোঁজ-খবর নেওয়া হচ্ছে। প্রমাণ পাওয়া মাত্রই তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শুক্রবার (৮ অক্টোবর) সকালে তার সরকারি বাসভবনে ব্রিফিংকালে তিনি একথা জানান।

ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, কোন বিদ্রোহী প্রার্থীকে আওয়ামী লীগ থেকে মনোনয়ন দেওয়া হবে না। এবারও যারা বিদ্রোহী প্রার্থী হবেন তাদের ভবিষ্যতে কোন পদ-পদবী ও মনোনয়ন দেওয়া হবে না। তাদের মদদদাতাদের বিরুদ্ধেও কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।

‘বাংলাদেশকে নাকি নতজানু রাষ্ট্র বানানোর পরিকল্পনা চলছে’, বিএনপি মহাসচিবের এমন বক্তব্য প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের মানুষ জানে কারা বাংলাদেশকে নতজানু রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চায়।

কথায় কথায় যারা দেশের বিরুদ্ধে বিদেশিদের কাছে নালিশ করে, যারা বিদেশি দূতাবাসের বন্ধ দরজায় ফুল আর মিষ্টি নিয়ে অপেক্ষা করে, দেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে বিদেশিদের হস্তক্ষেপ করার অনুরোধ করে, তারাই বাংলাদেশকে নতজানু রাষ্ট্র হিসেবে দেখতে চায় বলে জানান ওবায়দুল কাদের।

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপিই তাদের কর্মকাণ্ডের দ্বারা বিদেশিদের কাছে দেশের ইমেজ নষ্ট করছে। অপরদিকে আওয়ামী লীগ দেশের ইমেজ বৃদ্ধির জন্য কাজ করে যাচ্ছে। বিএনপিই ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য দেশ ও জাতির স্বার্থ বিসর্জন দেয় এবং বাংলাদেশকে নতজানু রাষ্ট্রে পরিণত করার অপচেষ্টা করে। অপরদিকে জাতীয় স্বার্থের প্রশ্নে শেখ হাসিনা সবসময় আপোষহীন। যদি তিনি জাতীয় স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে গ্যাস বিক্রির প্রস্তাব সমর্থন করতেন, তাহলে ২০০১ সালেই ক্ষমতায় আসতে পারতেন।

বিএনপির গণআন্দোলন প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, জনগণ এখন তাদের এ গণআন্দোলনের আহ্বানের ডাক শুনলে হাসে। কারণ ১৩ বছর বিএনপি বহুবার আন্দোলনের ডাক দিয়েছে। কিন্তু জনগণতো দূরের কথা তাদের নেতাকর্মীরাই সাড়া দেয়নি। এই মুহূর্তে গণআন্দোলনের বস্তুগত কোন উপাদান নেই। অতীতের মতো এবারও জনগণ আপনাদের ডাকে সাড়া দিবে না।

সরকার নাকি একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করতে চায়, বিএনপি নেতাদের এমন অভিযোগের জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি একদিকে ভোটে আসবে না। আবার নির্বাচিত হয়েও মির্জা ফখরুল ইসলাম সংসদে যাবে না। সংসদেতো বিএনপির প্রতিনিধিও রয়েছে। তাহলে একদলীয় শাসন হয় কিভাবে? বিএনপি বহুদলীয় গণতন্ত্রের মুখোশের আড়ালে যা করেছিল, জাতি তা ভুলে যায়নি। বিএনপির বহুদলীয় গণতন্ত্র ছিল বহুদলীয় তামাশা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

রাজধানীতে বসবে ২০ পশুর হাট, কোন হাটের ইজারা কত?

এবছর পবিত্র ঈদুল আজহায় রাজধানীর ২০ স্থানে কোরবানির পশুর হাট বসবে। এরবিস্তারিত পড়ুন

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি, ক্লাস চলবে শনিবারও

ঈদুল ফিতর ও নববর্ষের ছুটি শেষে গত ২১ এপ্রিল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খোলারবিস্তারিত পড়ুন

৪২.২ ডিগ্রি তাপে পুড়ছে চুয়াডাঙ্গা, গলছে পিচ

দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সীমান্তবর্তী জেলা চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে গত কয়েক দিন ধরে দাবদাহবিস্তারিত পড়ুন

  • আরও কমলো সোনার দাম
  • র‍্যাবের মুখপাত্র হলেন আরাফাত ইসলাম
  • কক্সবাজারে রোহিঙ্গা ভোটারদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট
  • বান্দরবানের ৩ উপজেলার নির্বাচন স্থগিত: ইসি
  • কাতারের সঙ্গে বাংলাদেশের ৫ চুক্তি ও ৫ সমঝোতা স্মারক সই
  • বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি নিয়ে যা বলছে আমেরিকা
  • প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে কাতারের আমিরের বৈঠক
  • যুদ্ধে নয়, জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অর্থ ব্যয় করুন : প্রধানমন্ত্রী
  • বেনজীর আহমেদের দুর্নীতির অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট
  • আরো ৭২ ঘণ্টার হিট অ্যালার্ট জারি
  • আবারো বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
  • এবার কারিগরি বোর্ডের সদ্য সাবেক চেয়ারম্যানের ডাক পড়লো ডিবিতে