শুক্রবার, অক্টোবর ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

১০০ পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন বাতিলের নির্দেশ

‘ভুতুড়ে পত্রিকা’ যেদিন বিজ্ঞাপন পায় সেদিন এক কপি ছাপায়

তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, গত দুই বছরে ৪৫০টি পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন থাকার পরও এক কপিও বের করেনি। এগুলোর মধ্যে ১০০ পত্রিকার ডিক্লেয়ারেশন বাতিল করার জন্য জেলা প্রশাসনকে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

মঙ্গলবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ‘সাংবাদিকতায় বঙ্গবন্ধু’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি একথা বলেন।

আলোচনা সভায় প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ইকবাল সোবহান চৌধুরী, সাংবাদিক নেতা মনজুরুল আহসান বুলবুল, ডিআরইউ’র সাবেক সভাপতি সাইফুল ইসলাম, বর্তমান সভাপতি মুরসালিন নোমানী এবং সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান খান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

আওয়ামী লীগের এ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা সাংবাদিক সমাজের জন্য যা কিছু করেছেন, তা অতীতে কেউ করেননি। পার্শ্ববর্তী দেশের সঙ্গে যদি আমরা তুলনা করি, সেই তথ্যে আমরা দেখতে পাই, আওয়ামী লীগ সরকার সাংবাদিকদের জন্য যে ব্যবস্থাগুলো ইতোমধ্যে গ্রহণ করেছে, আশেপাশের দেশে তা করা হয়নি। যারা বড় বড় কথা বলেন এবং দলাদলি করেন, তারা কিন্তু এই কাজগুলো করেননি। গণমাধ্যমের বিকাশের জন্য প্রধানমন্ত্রী যেভাবে কাজ করেছেন সেটি অন্য কোনো সরকার করেনি।

তিনি বলেন, আজকে ৩৭টির মতো টেলিভিশন চ্যানেল, দুই একটি আরও অনএয়ারে আসবে খুব শিগগিরই। এতগুলো প্রাইভেট চ্যানেলের কারণে কিন্তু অনেকগুলো কর্মসংস্থান হয়েছে। এই যে এত মেধাবী শিক্ষার্থীরা সাংবাদিকতায় লেখাপড়া করে বের হচ্ছে, এই প্রাইভেট চ্যানেলগুলো না থাকলে তারা কোথায় চাকরি করতো। একইসঙ্গে পত্রপত্রিকার সংখ্যা ৪৫০ ছিল, সেখান থেকে এক হাজার ২৫০ হয়েছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে অনলাইন গণমাধ্যম।

যেসব পত্রিকা ডিক্লেয়ারেশন নিয়ে সেই অনুযায়ী চলে না বা পত্রিকা বের করে না, সেগুলোর ডিক্লেয়ারেশন রাখার যৌক্তিকতা কী- এমন প্রশ্ন রাখেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, আমি খোঁজ নিয়েছি ৪৫০ পত্রিকা গত দুই বছরে একটি কপিও বের করেনি। আমরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করছি। এই পত্রিকাগুলো করে কী? তারা বিভিন্ন সাংবাদিকদের নিয়োগ দেয়, একটা কার্ড দেয় এবং তাদের কোনো বেতন দেয় না। এগুলো হচ্ছে ‘ভুতুড়ে পত্রিকা’। এসব পত্রিকায় যারা কাজ করে তারা বেতন পায় না, ফলে চাঁদাবাজিতে লিপ্ত হয়, নানা কিছুর সঙ্গে যুক্ত হয়। আর সেই বদনাম সাংবাদিক সমাজের ওপর পড়ে। এ জন্য এসব ভুতুড়ে পত্রিকার বিরুদ্ধে আমরা ব্যবস্থা গ্রহণ শুরু করেছি। ইতোমধ্যে ১০০টি ডিক্লেয়ারেশন বাতিল করার জন্য বিভিন্ন জেলা প্রশাসনের কাছে নাম পাঠানো হয়েছে। আমরা ধীরে ধীরে বাকিদের বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা গ্রহণ করব। কারণ তারা বিজ্ঞাপনে ভাগ বসায়, যেদিন বিজ্ঞাপন পায় সেদিন এক কপি ছাপায়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সন্ধ্যায় রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক

জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানকে সামনে রেখে আজ বুধবার রাষ্ট্রীয় অতিথিবিস্তারিত পড়ুন

গুলশান এলাকার ভোটার হলেন প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবার গুলশান এলাকায় ভোটবিস্তারিত পড়ুন

ছেলে-মেয়ে সবাই দেশে, একা গিয়ে কী করব: সেফ এক্সিট প্রশ্নে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

রাজনীতিতে বহুল চর্চিত সেইফ এক্সিট প্রসঙ্গে এক প্রশ্নের জাববে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্টবিস্তারিত পড়ুন

  • আমরা স্বাভাবিক এক্সিট চাই: ধর্ম উপদেষ্টা
  • সাধারণ কর্মী নিয়োগে প্রথমবার বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি স্বাক্ষর
  • সেপ্টেম্বরে প্রবাসীরা পাঠালেন ৩৩ হাজার কোটি টাকা
  • জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য নভেম্বরেই গণভোট চায় জামায়াত
  • এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া নিয়ে সুখবর দিল অর্থ মন্ত্রণালয়
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে স্ন্যাপচ্যাটের সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তার সাক্ষাৎ
  • সাতক্ষীরা জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের উদ্যোগে প্রধান শিক্ষকদের ১ দিনের প্রশিক্ষণ
  • হজ প্যাকেজ ঘোষণা: সর্বনিম্ন ৪ লাখ ৬৭ হাজার টাকা
  • ২৭ দিনে প্রবাসী আয় এল সাড়ে ২৮ হাজার কোটি টাকা
  • গ্যালারিতে বসে দেখার দিন শেষ, এখন নিজেরাই খেলব: প্রধান উপদেষ্টা
  • বর্তমান সিইসিকে সাবেক সিইসিদের পরিণতি স্মরণ করালেন সুশীলরা
  • নির্বাচনে কারও পক্ষে অন্যায়-বেআইনি নির্দেশনা দেবো না: সিইসি