বৃহস্পতিবার, জুলাই ৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মণিরামপুরে গ্রামীণ জনপদে হাসছে অপরূপ আগুনলাল কৃষ্ণচূড়া!

তপ্ত গ্রীষ্মের বার্তা নিয়ে ফুটেছে কৃষ্ণচূড়া। সবুজ পাতার ফাঁকে উজ্জ্বল লাল রঙের কৃষ্ণচূড়ার অপূর্ব বাহারি দৃশ্য দেখে যে কোন পথিকের দৃষ্টি কাড়বে বৈকি!
কবি এস এম খায়রুল বাশার কৃষ্ণচূড়া নিয়ে কবিতা লিখেছেন- কৃষ্ণচূড়া, লালে রাঙা আগুন ঝরা-প্রিয়ার খোপার ফুল। কৃষ্ণচূড়া, হাওয়ায় খেলা পাপড়ি দোলা-বঁধুর কানের দুল।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, গন্ধে উদাস হওয়ার মতো উড়ে/তোমার উত্তরী কর্ণে তোমার কৃষ্ণচূড়ার মঞ্জুরী।
কৃষ্ণচূড়ার রাঙা মঞ্জরি কর্নে-আমি ভূবন ভুলাতে আসি গন্ধে ও বর্নে’ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের কবিতার এমন পঙতি দিয়ে বোঝা যায় কতটা সৌন্দর্য কৃষ্ণচূড়া প্রকৃতিকে দান করেছে!

মাত্র দুই/ তিন দিন আগেও প্রকৃতি ছিলো রুক্ষ। বৈশাখে আগুন ঝরাচ্ছে আকাশ, কাঠফাটা রোদে তপ্ত বাতাস। প্রাণ ও প্রকৃতি যখন প্রখর রোদে পুড়ছে, কৃষ্ণচূড়া ফুল সৌন্দর্যের বার্তা নিয়ে আহবান করে সব পথিককে। গ্রীষ্মের এ প্রাণহীন রুক্ষতা ছাপিয়ে প্রকৃতিতে কৃষ্ণচূড়া নিজেকে মেলে ধরেছে যেন আপন মহিমায়। যেন রক্ত লাল রঙে পথে-প্রান্তরে, মাঠের ধারে কৃষ্ণচূড়ার পসরা সাজিয়ে বসে আছে প্রকৃতি।

এ অপরূপ দৃশ্য দেখে প্রাণে আসে নতুন উদ্যম। অবাক চোখে তাকিয়ে সব পথিক এ অপরূপ সৌন্দর্য উপভোগ করবেই। প্রতিটি মন ছুঁয়ে রঙিন হয়ে যায় কৃষ্ণচূড়ার রঙে।

যশোর অঞ্চলে সাধারণত এপ্রিল-জুনে কৃষ্ণচূড়া ফুল ফুটে থাকে। এ সময়টাতে গ্রীষ্মের প্রকৃতি চোখ ধাঁধানো টুকটুকে সিঁদুর লাল কৃষ্ণচূড়ায় সাজে। দূর থেকে দেখলে মনে হয় বৈশাখের প্রখর রৌদ্রের সবটুকু গায়ে জড়িয়ে নিয়েছে এ রক্তলাল পুষ্পরাজি। সবুজ পাতার মাঝে যেন আগুনের ফুলকি ছড়াচ্ছে।

প্রকৃতির এই পরিবেশে নজরকাড়া ফুলের বর্ণিল রঙের সাজে এখন যশোরের মনিরামপুরের গ্রামীণ জনপদও অপরূপ সাজে সেজেছে। উপজেলার নিভৃত পল্লী কোমলপুর গ্রামের রাস্তা দিয়ে মোটরবাইকে চড়ে যাবার সময় রাস্তার ধারে একটি আগুনলাল কৃষ্ণচূড়া’র মনোরম দৃশ্য দেখে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে অবাক দৃষ্টিতে দু’নয়ন ভরে এর অপরূপ শোভায় মনটা জুড়িয়ে গেল! গ্রামীণ পরিবেশে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে রয়েছে এক রক্তিম বৃহৎ পুষ্পমঞ্জরি সদৃশ আগুনলাল কৃষ্ণচূড়া।

জানা যায়, কৃষ্ণচূড়া একটি বৃক্ষ জাতীয় উদ্ভিদ। যার বৈজ্ঞানিক নাম ডেলোনিক্স রেজিয়া (Delonix regia)। এই গাছ চমৎকার পত্রপল্লব ও আগুনলাল কৃষ্ণচূড়া ফুলের জন্য প্রসিদ্ধ। এটি ফ্যাবেসি (Fabaceae) পরিবারের অন্তর্গত একটি বৃক্ষ যা গুলমোহর নামেও পরিচিত। কৃষ্ণচূড়া গাছের লাল, কমলা, হলুদ ফুল ও উজ্জ্বল সবুজ পাতা এক অন্যরকম দৃষ্টিনন্দন করে তোলে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

লবনাক্ততা ও জলাবদ্ধতা মোকাবেলা করে কৃষিকে এগিয়ে নেয়ার উপায় নির্ধারণে কৃষক প্রশিক্ষণ

বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইন্সটিটিউট সাতক্ষীরা উপকেন্দ্র’র আয়োজনে লবনাক্ততা ও জলাবদ্ধতা মোকাবেলাবিস্তারিত পড়ুন

আশুরার রোজা এক বছরের গুনাহ মাফের সুযোগ

আশুরা হলো মহররম মাসের ১০ তারিখ, যা ইসলামী বর্ষপঞ্জির প্রথম মাসের একটিবিস্তারিত পড়ুন

ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার পরিবর্তন হয়নি : নাহিদ ইসলাম

ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও ফ্যাসিস্ট ব্যবস্থার এখনো পরিবর্তন হয়নি বলে মন্তব্য করেছেনবিস্তারিত পড়ুন

  • ৫ আগস্ট ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’, সাধারণ ছুটি ঘোষণা
  • ২০১৮’র প্রহসনের নির্বাচনের আগে গোপন বৈঠক হয় যেখানে
  • সংসদ নির্বাচনে ৪.৮ মিলিয়ন ডলার দিচ্ছে জাপান
  • সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবে সাংবাদিকদের ওপর হা*মলার প্রতিবাদে মানববন্ধন, গ্রে*প্তার-১
  • ফুল গিয়ারে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছে কমিশন: সিইসি
  • সেই একান্ত বৈঠকে কী বলেছিলেন প্রধান উপদেষ্টা, জানালেন সিইসি
  • জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গু*লি ছোড়া হয়
  • ‘জুলাই শহীদ স্মৃতি বৃত্তি’ চালু করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়
  • শুধু ক্ষমতা পরিবর্তনের জন্য জুলাই আন্দোলন হয়নি : নাহিদ
  • ‘আ.লীগ কখনই শোধরাবে না, সুযোগ পেলে আগের চেয়েও ভয়ঙ্কর হবে’
  • জুলাইকে গণজাগরণ ও ঐক্যের মাসে পরিণত করার আহবান প্রধান উপদেষ্টার
  • কর্মস্থল থেকে উধাও : চট্টগ্রামের সাবেক ডিআইজিসহ তিন পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত