বুধবার, নভেম্বর ৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মন মরা অবস্থা দেখতে চাই না, প্রশাসনের কর্মকর্তাদের প্রধানমন্ত্রী

প্রশাসনের কর্মকর্তাদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আন্দোলন দেখে ভয় পাবেন না। অনেকে এখন আন্দোলন, জ্বালাও পোড়াও করবে। করুক। আন্দোলন যে কেউ করতে পারে, কিন্তু জ্বালাও পোড়াও করতে দেব না। মানুষের ভাগ্য নিয়ে কেউ ছিনিমিনি খেলতে পারবে না। আর এই মন মরা (গোমড়া) অবস্থা দেখতে চাই না কাউকে। যেকোনো সমস্যা আসবে, সেটা মোকাবিলা করার মতো মনোবলও থাকতে হবে।

সোমবার (৩১ জুলাই) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু জনপ্রশাসন পদক-২০২৩ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। এসময় স্বাধীনতার সুফল প্রতিটি ঘরে ঘরে পৌঁছে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ দিয়েছি। স্বাস্থ্যসেবা সবার দোরগোড়ায় পৌঁছে দিয়েছি। শতভাগ মানুষের ঘর বাড়ি থাকবে। কেউ পিছিয়ে থাকবে না। উন্নতি হবে সবার। তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত আমাদের কাজের ছাপ রাখছি। আগে যে হাহাকার ছিল, এখন কিন্তু সেটি নেই। আগে মিটিং করতে গেলে দেখতাম, ছেঁড়া কাপড়। এখন সেটি দেখি না।

শেখ হাসিনা বলেন, দ্রব্যমূল্য নিয়ে ঢাকায় যতটা হাহাকার, গ্রামগঞ্জে কিন্তু সেটি নেই। ২০৪১ সালের বাংলাদেশ হবে ক্ষুধা, দারিদ্রমুক্ত সোনার বাংলা। আমরা পরিকল্পনা করে দিয়েছি, এখন ধাপে ধাপে বাস্তবায়নের পালা।

সরকারপ্রধান বলেন, পুরস্কার পাওয়ার পর কারও মধ্যে হাসিখুশি দেখছি না। সবার মধ্যে মন মরা, মন মরা ভাব, কেন? সবাইকে হাসিখুশি থাকতে হবে। যারা পুরস্কার পেয়েছে, অভিনন্দন। যারা পায়নি, ভবিষ্যতে পাবে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, অর্থনৈতিকভাবে প্রচণ্ড চাপ শুধু আমাদের না, বিশ্বব্যাপী। উন্নত দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে। কিন্তু আমরা করোনা মোকাবিলা করে বিশ্বে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছি। অর্থনৈতিক চাপ আছে, কিন্তু অর্থনৈতিক গতিশীলতা ধরে রেখেছি। এর পেছনে যারা কাজ করেছে, সবাইকে ধন্যবাদ জানাই। আপনারা আন্তরিকভাবে কাজ করেছেন বলেই এটি সম্ভব হয়েছে।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীত্ব বড় কথা নয়। আমি মনে করি, জনগণের সেবা করার সুযোগ পেয়েছি। সেটাই করে যাচ্ছি। সব ধরনের সেবা কীভাবে মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া যায়, সে ব্যবস্থা করছি। কেউ ভালো কাজ করলে পুরস্কার দেওয়া, বিদেশ থেকে কর্মকর্তাদের ট্রেনিং করিয়ে নিয়ে আসা, এগুলো জাতির পিতা শুরু করেছেন। আমরা সেটা অব্যাহত রেখেছি।

সরকারের নানা উদ্যোগের কথা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের করা কমিউনিটি ক্লিনিক বিএনপি বন্ধ করে দিয়েছিল। কারণ মানুষ এখান থেকে সেবা নিয়ে নাকি আমাকে ভোট দেবে। মানুষের কথা তারা চিন্তা করেনি। তাদের চিন্তা ছিল ভোটের। এটার ফলও পেয়েছে। ২০০৮ এর নির্বাচনে মাত্র ২৯টা সিট পেয়েছে তারা। আমরা সরকার গঠন করি।

অনুষ্ঠানে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেনের সভাপতিত্বে মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, জনপ্রশাসন সচিবসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা অংশ নেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

প্রতীক তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করল ইসি

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রতীক তালিকায় যুক্ত করা হয়েছে ‘শাপলা কলি’। এই প্রতীকবিস্তারিত পড়ুন

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা

ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করা হবে। এবিস্তারিত পড়ুন

সারাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে সমাজসেবা কার্যালয় কাজ করছে: ধর্ম উপদেষ্টা

ধর্ম উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, বিগত অর্থ বছরে সরকারবিস্তারিত পড়ুন

  • বন্ধ হচ্ছে অননুমোদিত মোবাইল ফোন
  • গভর্নরকে মন্ত্রীর পদমর্যাদা দেয়ার প্রস্তাব, যেসব সুবিধা পাবেন
  • আহত না হয়েও ‘জুলাই যোদ্ধা’, বাতিল হলো ১২৮ জনের গেজেট
  • দ্রুত বডি-অন-ক্যামেরা ক্রয়ের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
  • জুলাই সনদ বাস্তবায়নের আদেশের খসড়ায় যা যা রয়েছে
  • সংবিধান সংস্কারে গণভোট আয়োজনের পরামর্শ ঐকমত্য কমিশনের
  • বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রধান নিয়োগ বন্ধে মাউশির চিঠি
  • সংসদ ২৭০ দিনে ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
  • নিজেই বাসের টিকিট কেটে পঞ্চগড় গেছেন সেই খতিব: জিএমপি
  • পুলিশের ওপর আক্রমণ সহ্য করা হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • আগামি নির্বাচনে ৩০০ আসনে চূড়ান্ত ভোটকেন্দ্র ৪২ হাজার ৭৬১
  • বাংলাদেশে বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনে আগ্রহী পাকিস্তান, নিতে চায় শিক্ষার্থীও