শুক্রবার, এপ্রিল ১৮, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ চাইলেন ছাত্রদল-শিবির-গণঅধিকারের নেতারা

শেখ হাসিনা গত ৫ আগস্ট ক্ষমতা ছেড়ে পালিয়ে ভারতে যাওয়ার প্রায় তিন মাস হতে চলল। তাকে ঘিরে রাজনৈতিক মহলে আলোচনা চলমান। তার পদত্যাগ নিয়ে এখন ধোঁয়াশা কাজ করছে। এর কারণ শেখ হাসিনা নিজেই। তিনি কিছুদিন আগে গণমাধ্যম ও রাজনৈতিক নেতাকর্মীদের জানিয়েছেন যে, তিনি পদত্যাগ করেননি। যে কোনো সময় চট করে বাংলাদেশে ঢুকে পড়বেন। এর পর মানুষের মনে প্রশ্ন জেগেছে সাবেক একনায়ক হাসিনা সত্যিই কি পদত্যাগ করেছেন। পদত্যাগ করে থাকলে তার পদত্যাগপত্রই বা কার কাছে?

গত ১৯ অক্টোবর সাপ্তাহিক রাজনৈতিক ম্যাগাজিন ‘জনতার চোখ’ ও দৈনিক মানব জমিনের প্রধান সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী তার একটি অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে লেখেন, রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের কাছে হাসিনার পদত্যাগপত্র নেই বলে তিনি অস্বীকার করেছেন। তবে শেখ হাসিনা ভারত পালিয়ে যাওয়ার পর ৫ আগস্ট রাতে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে রাষ্ট্রপতি তিন বাহিনীর প্রধানদের সামনে রেখে বলেছিলেন- ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রপতির কাছে পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন এবং আমি তা গ্রহণ করেছি’। রাষ্ট্রপ্রধানের এই দ্বিমুখী বক্তব্যে সৃষ্টি হয়েছে ধুম্রজালের। ইতোমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া লক্ষ্য করা গেছে।

বিষয়টি নিয়ে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির বলেছেন, ৫ তারিখের পর থেকে স্বৈরাচারের দোসরদের ষড়যন্ত্র থেমে নেই। শেখ হাসিনা বারবার ফোন রেকর্ড ছেড়ে দিচ্ছেন। দেশের বিভিন্ন জায়গায় স্বৈরাচারের দোসররা মিছিল করছে। বর্তমান রাষ্ট্রপতি অতীতে যুবলীগ ও আওয়ামী লীগ করেছেন। সে ফ্যাসিবাদ কায়েমে জড়িত ছিলেন। নানাভাবে রাষ্ট্রপতি পরিস্থিতি জটিল করার চেষ্টা করছেন। তারই অংশ হিসেবে তিনি দুরকম কথা বলছেন।

ইসলামি ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি জেনারেল মো. জাহিদুল ইসলাম রাষ্ট্রপতির পদত্যাগ দাবি করে বলেন, একজন রাষ্ট্রপতি হয়ে দুরকম কথা বলতে পারেন না। আমরা তার পদত্যাগ দাবি করছি।

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক ছাত্রনেতা মো. রাশেদ খান বলেন, ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন এবং রাষ্ট্রপতি নিজে গ্রহণ করেছেন এটা নিজেই বলেছেন।

তার এই বক্তব্যের মাধ্যমে স্পষ্ট রাষ্ট্রপতি আবারও একটি ‘কু’ করার চক্রান্ত করছে। জনগণ এখনও সচেতন এবং রাস্তায় আছে। কোনো অবৈধ চেষ্টা করলে জনগণ তাকে পদত্যাগ করতে বাধ্য করবে।

রাশেদ আরও বলেন, বর্তমান রাষ্ট্রপতি শেখ হাসিনার দ্বারা নিয়োগপ্রাপ্ত। এবং এখনও তার হয়েই কাজ করছে। আমি সরকারকে অনুরোধ করব তাকে রাষ্ট্রপতির পদ থেকে সরিয়ে দিয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য। কোনো আইন মেনে বিপ্লব হয়নি। তাই কোনো আইনের দোহায় না দিয়ে ড. ইউনূসকে প্রধান উপদেষ্টার পাশাপাশি রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব নেওয়া দরকার। বর্তমান রাষ্ট্রপতিকে না সরালে তিনি শেখ হাসিনার হয়ে কাজ করবে।
সৌজন্যে: যুগান্তর

একই রকম সংবাদ সমূহ

ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহবান ঢাকার

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদে সাম্প্রদায়িক সহিংসতার ঘটনায় বাংলাদেশকে জড়ানোর ভারতের চেষ্টার তীব্র প্রতিবাদবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোল এ. চুলিক এবং অ্যান্ড্রু হেরাপের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সফররতবিস্তারিত পড়ুন

একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বললো বাংলাদেশ

একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি সশস্ত্র বাহিনী সংঘটিত নৃশংসতা ও গণহত্যার জন্য দেশটিকেবিস্তারিত পড়ুন

  • পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৭৮২২ জনকে গ্রেফতার করেছে সেনাবাহিনী’
  • ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
  • ঢাকায় আসা মার্কিন কর্মকর্তার সঙ্গে কী কথা হলো বিএনপির
  • প্রধান উপদেষ্টাকে চিঠি বিএনপির, কী আছে এতে?
  • আলোচনায় মোটেও সন্তুষ্ট নই, ভোটের কাট অফ সময় ডিসেম্বর: মির্জা ফখরুল
  • আগামী রমজানের আগে নির্বাচন চায় জামায়াত
  • নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার কথাই চূড়ান্ত: আসিফ নজরুল
  • প্রশাসন অনেক জায়গায় বিএনপির পক্ষে কাজ করছে, এ অবস্থায় নির্বাচন নয়: নাহিদ
  • বিডিআর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
  • যেন আমাকে জীবন্ত কবর দেয়া হয়েছিল
  • ডেসটিনি রফিকুলের নতুন দলের সদস্য সচিব ফাতিমা তাসনিম