সোমবার, আগস্ট ১১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

অডিও যাচাই করলো বিবিসি: আন্দোলনকারীদের ওপর প্রা*ণঘাতী অ*স্ত্র প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছিলেন হাসিনা

জুলাই আন্দোলনকারীদের ওপর প্রাণঘাতী অস্ত্র প্রয়োগের অনুমতি দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির অনুসন্ধানী এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিবিসির অনুসন্ধানী ইউনিট বিবিসি আই ইনভেস্টিগেশন বলেছে, ফাঁস হওয়া একটি ফোনালাপের অডিও যাচাই করেছে তারা। সেখানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বলতে শোনা যায়, ‘যেখানেই ওদের (বিক্ষোভকারী) পাওয়া যাবে, গুলি করা হবে।’ বুধবার (৯ জুলাই) এ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিবিসি।

ফাঁস হওয়া ওই অডিও অনুযায়ী, শেখ হাসিনা নিরাপত্তা বাহিনীগুলোকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেন। তিনি বলেন, তারা (বাহিনীর সদস্যরা) যেখানে আন্দোলনকারীদের পাবে, সেখানে গুলি করতে পারবে। সরকারি এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার সঙ্গে এই কথোপকথনের অডিওটিকে এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হিসেবে দেখা হচ্ছে। এতে শেখ হাসিনাকে আন্দোলনকারীদের ওপর সরাসরি গুলি চালানোর নির্দেশ দিতে শোনা যায়।

বিবিসিকে একটি সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ২০২৩ সালের ১৮ জুলাই শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ওই ফোনালাপটি করেছিলেন। চলতি বছরের মার্চ মাসে অডিওটি ফাঁস হয়। বাংলাদেশ পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) তদন্ত করে নিশ্চিত করেছে যে, ফাঁস হওয়া রেকর্ডিংয়ে শোনা যাওয়া কণ্ঠস্বর শেখ হাসিনার কণ্ঠের সঙ্গে মিলে যায়।

বিবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, একটি স্বাধীন ফরেনসিক বিশ্লেষক দল ইয়ারশটের ওই অডিও আলাদাভাবে পরীক্ষা করে এর সত্যতা নিশ্চিত করেছে। বিশ্লেষণে কোনো ধরনের সম্পাদনা, বিকৃতি কিংবা কৃত্রিমভাবে তৈরি করার প্রমাণ মেলেনি। তাদের মতে, এটি জেনুইন ও অখণ্ড রেকর্ডিং।

মানবাধিকার ও পরিবেশ সুরক্ষার বিষয়ে অডিও বিশ্লেষণমূলক তদন্ত পরিচালনাকারী অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ‘ইয়ারশট’ জানিয়েছে, ফোনকলটি স্পিকারে বাজানো হয়েছিল; এমনকি একটি ঘরে এ রেকর্ডিংটি ধারণ করা হয়েছিল। কারণ এতে স্বতন্ত্র টেলিফোনিক ফ্রিকোয়েন্সি এবং ব্যাকগ্রাউন্ডে কিছু শব্দ ছিল।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, বিশেষজ্ঞরা রেকর্ডিংজুড়ে ইলেকট্রিক নেটওয়ার্ক ফ্রিকোয়েন্সি (ENF) শনাক্ত করেছেন, যা প্রমাণ করে যে, অডিওতে কোনো ধরনের হেরফের বা সম্পাদনা করা হয়নি। বিশ্লেষণে শেখ হাসিনার বক্তব্যে ছন্দ, স্বর ও শ্বাসপ্রশ্বাসের ধরন খতিয়ে দেখা হয়েছে। একই সঙ্গে ধারাবাহিক নয়েজের স্তরও বিশ্লেষণ করা হয়, যাতে কোনো কৃত্রিম পরিবর্তনের প্রমাণ মেলেনি।

ব্রিটিশ আন্তর্জাতিক মানবাধিকার আইনজীবী টবি ক্যাডম্যান বলেন, এসব রেকর্ডিং শেখ হাসিনার ভূমিকা প্রমাণে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অডিওগুলো যথার্থভাবে যাচাই করা হয়েছে এবং অন্যান্য প্রমাণের সঙ্গেও তা সামঞ্জস্যপূর্ণ।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ইসির প্রাথমিক বাছাইয়ে ১৬ দল উত্তীর্ণ

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) প্রাথমিক যাচাই-বাছাইয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-সহ ১৬ দল উত্তীর্ণবিস্তারিত পড়ুন

পিআর পদ্ধতি চালুর দাবিতে আন্দোলনের ঘোষণা জামায়াতে ইসলামীর

জাতীয় সংসদের উচ্চকক্ষ ও নিম্নকক্ষে আনুপাতিক বা প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন (পিআর) পদ্ধতিতে ভোটবিস্তারিত পড়ুন

সচিবালয় কর্মচারীদের পদের নাম পরিবর্তনে ৯ যৌক্তিকতা

বাংলাদেশ সচিবালয় কর্মচারীদের (ক্যাডার-বহির্ভূত গেজেটেড কর্মকর্তা এবং নন-গেজেটেড কর্মচারী) পদনাম পরিবর্তনের যৌক্তিকতাবিস্তারিত পড়ুন

  • ডিএমপির সাবেক উপকমিশনার কাজী মনিরুজ্জামান বরখাস্ত
  • জোট নিয়ে নির্বাচন ও সরকার গঠনের আশ্বাস তারেক রহমানের
  • সরকার গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ক্ষুন্ন করার জন্য দায়ী নয় : প্রেস উইং
  • সবাইকে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এখন দেশটা গড়তে হবে : সনাতনী সমাবেশে নেতারা
  • বাংলাদেশকে কল্যাণ রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রত্যাশা তারেক রহমানের
  • মধ্যমপন্থিতা বিএনপির গ্রহণযোগ্যতা : মঈন খান
  • ২৪-এর গণঅভ্যুত্থানের মূল্যবোধই হবে বর্তমান রাজনীতির ভিত্তি: নাহিদ
  • কলকাতায় অফিস খুলে বাংলাদেশবিরোধী ষড়যন্ত্র করছেন শেখ হাসিনা: রিজভী
  • এক বছরে প্রশাসনে পদোন্নতি পেলেন ১৫৪৯ জন
  • ঢাকাস্থ বৃহত্তর খুলনা সমিতির পক্ষ থেকে আইন সচিবকে ক্রেস্ট প্রদান
  • তপশিল হলেই দেশে ফিরবেন তারেক রহমান
  • ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তপশিল