শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বাজারে নেই রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানের তৈরি স্যানিটাইজার

করোনাকালে দেশি-বিদেশি স্যানিটাইজারের রমরমা ব্যবসা হলেও বাজারে নেই রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান কেরু’র স্যানিটাইজার। লাভজনক হওয়ার পরও রহস্যজনক কারণে গত এক বছরে পাইকারি-খুচরা কোনো পর্যায়েই গড়ে ওঠেনি তাদের বিপণন ব্যবস্থা। উৎপাদনেও চরম উদাসীনতা।

অর্থনীতিবিদরা বলছেন, বাজারের সম্ভাবনা কাজে লাগাতে কেরুর স্যানিটাইজার উৎপাদন বাড়ানো উচিত।

গতবছর করোনা মহামারির শুরুতে বাজারে চাহিদার সঙ্গে কয়েক গুণ বাড়ে জীবাণুনাশক হ্যান্ড স্যানিটাইজারের দাম। সুযোগ বুঝে অসাধু ব্যবসায়ীরা তৎপর হয় ভেজাল স্যানিটাইজার তৈরিতেও। এমন পরিস্থিতিতে নিজস্ব কাঁচামাল স্পিরিট ও অন্যান্য উপাদান ব্যবহার করে স্যানিটাইজার উৎপাদন শুরু করে চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের প্রতিষ্ঠান কেরু অ্যান্ড কোম্পানি। কিন্তু একবছরেও রাজধানীর কোনো ওষুধের দোকানে পৌঁছায়নি রাষ্ট্রীয় এ প্রতিষ্ঠানের তৈরি স্যানিটাইজার।

বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে স্যানিটাইজারের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। সরবরাহ না থাকায় হাতের নাগলে যা পাচ্ছেন তাই কিনছেন বলে জানিয়েছেন ক্রেতারা।

অনেক খোঁজাখুঁজির পর রাজধানীর মতিঝিলের এক পুরনো ভবনে পাওয়া গেল কেরুর স্যানিটাইজারের বিক্রয়কেন্দ্র ও গুদাম। যদিও ক্রেতাদের কাছে সহজলভ্য করার যে কোনো উদ্যোগই নেই, তা স্পষ্ট হলো কর্মকর্তাদের কথায়।

কেরু অ্যান্ড কো.-এর ঢাকা সেলস সেন্টারের ডিজিএম (সেলস) জাহিদুল ইসলাম বলেন, ঢাকায় আমাদের অফিস ও চিনি ভবন থেকে বিক্রি হয়। যারা হ্যান্ড স্যানিটাইজার নিতে চান তাদেরকে দিয়ে দেই। এখানে কাস্টমার আসলে বিক্রি করি।

কেরু অ্যান্ড কো.-এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক আবু সায়ীদ বলেন, আমরা প্রতিদিন উৎপাদন করি না। মনে করেন, দু’দিন করলাম আবার ৩ দিন বন্ধ রাখলাম এ রকম। আমাদের সব উপকরণ রেডি থাকে। আমরা বেশি মজুত করতে চাচ্ছি না। বেসরকারি ও সরকারি ডিস্ট্রিবিশন চ্যানেলের মধ্যে পার্থক্য আছে নিশ্চয় আপনি জানেন।

করোনাকালে স্যানিটাইজারের বাজার সম্প্রসারণে কেরুর এ উদাসীনতায় অবাক অর্থনীতিবিদরাও। যদিও খাদ্য ও চিনি শিল্প করপোরেশনের চেয়ারম্যান শোনালেন আশার কথা।

অর্থনীতিবিদ ড. মাহফুজ কবীর বলেন, গত এক বছরে এই স্যানিটাইজার উৎপাদনের যে সুযোগ ও সম্ভাবনা নষ্ট করেছেন এখন তাদেরকে সেটি পুষিয়ে নিতে হবে। এ কারণে তাদের উৎপাদন ব্যাপকভাবে সম্প্রসারণ করতে হবে, যেহেতু এটি একটি নিশ্চিত বাজার। এখানে বাংলাদেশের অনেক বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানি এবং অনেকে আমদানি করে স্যানিটাইজারের চাহিদা মোকাবিলা করছে।

চিনি ও খাদ্য শিল্প করপোরেশনের চেয়ারম্যান আরিফুর রহমান অপু বলেন, এটার (বোতলের) মুখটা খুলে ব্যবহার করতে হয়। এটা আসলে অতটা ইউজার ফ্রেন্ডলি হয়তো না। পারফিউম করে এবং স্প্রেসহ একটু দাম বাড়িয়ে বিক্রি করার চিন্তাভাবনা করছি।

কেরুর গুদামে ও কারখানায় বর্তমানে প্রায় ৩ হাজার লিটার স্যানিটাইজার মজুত আছে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
সৌজন্যে : সময় সংবাদ

একই রকম সংবাদ সমূহ

নির্বাচনের জন্য দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ: আইজিপি

নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালনে সক্ষম করতে সারা দেশের দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

জীবাশ্ম জ্বালানির ওপর নির্ভরশীলতা কমাতে গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের

বাংলাদেশকে টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথে এগিয়ে নিতে পরিচ্ছন্ন, নিরাপদ ও সাশ্রয়ী জ্বালানিবিস্তারিত পড়ুন

নিম্নকক্ষ আসন ভিত্তিক, উচ্চকক্ষ হবে পিআর পদ্ধতিতে : বদিউল আলম মজুমদার

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার বলেছেন, ‘নিম্নকক্ষ হবে আসনবিস্তারিত পড়ুন

  • ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
  • দুর্গাপূজাকে ঘিরে পার্শ্ববর্তী দেশ মিথ্যা প্রচার চালাচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ‘বাংলাদেশ-চীন হাতে হাত রেখে এগিয়ে যাবে’
  • পেনশন নিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য বড় সুখবর
  • ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্যগ্রহণ : শেখ হাসিনাসহ দায়ীদের কঠোর শাস্তি চাইলেন নাহিদ
  • নির্বাচনী দায়িত্বে অবহেলা ও অপরাধের সাজা বাড়ছে
  • স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
  • ছাব্বিশের বইমেলা পঁচিশের ১৭ ডিসেম্বর শুরু
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফখরুলসহ ৪ নেতা যুক্তরাষ্ট্রে কেন যাচ্ছেন, জানালেন শফিকুল
  • দিনে ভোট, রাতে নয় আমার ভোট আমি দেব : আফরোজা আব্বাস
  • পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে নিউইয়র্কে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
  • উপদেষ্টা পরিষদ অনুমোদন দিল নির্বাচন সংক্রান্ত দুই অধ্যাদেশ