শুক্রবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

মসজিদে ঈদ জামাত, ১৩ নির্দেশনা মন্ত্রণালয়ের

ঈদুল আজহার নামাজ ঈদগাহ ময়দান, খোলা মাঠ বা উন্মুক্ত স্থানে নয়, মসজিদেই পড়তে হবে। একইসঙ্গে কোলাকুলি ও হাত মেলানো থেকে বিরত থাকাসহ ১৩ নির্দেশনা দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়।
সম্প্রতি স্বাস্থ্যবিধি মেনে পবিত্র ঈদুল আজহার জামাত আদায় প্রসঙ্গে বিভিন্ন নির্দেশনা জারি করে ধর্ম মন্ত্রণালয়।

এতে বলা হয়, করোনাভাইরাসের প্রেক্ষাপটে শর্তসাপেক্ষে ঈদুল ফিতরের জামাত খোলা মাঠ অথবা ঈদগাহে আদায় না করে মসজিদে আদায় করা হয়। এররই ধারাবাহিকতায় ঈদুল আজহার নামাজ আদায় সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে ১২ জুলাই দেশের শীর্ষস্থানীয় আলেম-ওলামা এবং সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে সভা অনুষ্ঠিত হয়। ওই সভায় ঈদুল আজহার নামাজ মসজিদে আদায় করার সিদ্ধান্ত হয়।

শর্তগুলো হলো- করোনাভাইরাস পরিস্থিতিজনিত কারণে মুসল্লিদের জীবন ঝুঁকি বিবেচনা করে এ বছর ঈদুল আজহার জামাত ঈদগাহ বা খোলা জায়গার পরিবর্তে কাছের মসজিদে আদায় করতে হবে। প্রয়োজনে একই মসজিদে একাধিক জামাত আদায় করা যাবে।

জামাতের সময় মসজিদে কার্পেট বিছানো যাবে না। নামাজের আগে মসজিদ জীবাণুনাশক দ্বারা পরিষ্কার করতে হবে। মুসল্লিরা প্রত্যেকে নিজ নিজ দায়িত্বে জায়নামাজ নিয়ে আসবেন।

প্রত্যেককে বাসা থেকে অজু করে মসজিদে আসতে হবে এবং অজু করার সময় কমপক্ষে ২০ সেকেন্ড সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে।

মসজিদে অজুর স্থানে সাবান বা হ্যান্ড স্যানিটাইজার রাখতে হবে।

মসজিদের প্রবেশদ্বারে হ্যান্ড স্যানিটাইজার বা হাত ধোয়ার ব্যবস্থাসহ সাবান-পানি রাখতে হবে।

জামাতে আগত মুসল্লিদের অবশ্যই মাস্ক পরে আসতে হবে। মসজিদে সংরক্ষিত জায়নামাজ ও টুপি ব্যবহার করা যাবে না।

নামাজ আদায়ের সময় কাতারে দাঁড়ানোর ক্ষেত্রে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি অনুসরণ করে দাঁড়াতে হবে। এক কাতার অন্তর অন্তর কাতার করতে হবে।

শিশু, বৃদ্ধ, যেকোনো ধরনের অসুস্থ ব্যক্তি এবং অসুস্থদের সেবায় নিয়োজিত ব্যক্তি জামাতে অংশগ্রহণ করবেন না।

স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ, স্থানীয় প্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণকারী বাহিনীর নির্দেশনা অবশ্যই অনুসরণ করতে হবে।

জামাত শেষে কোলাকুলি এবং পরস্পর হাত মেলানো থেকে বিরত থাকতে হবে।

নামাজ শেষে খতিব ও ইমামরা মহান রাব্বুল আলামিনের দরবারে দোয়া চাইবেন।

খতিব, ইমাম, মসজিদ পরিচালনা কমিটি ও স্থানীয় প্রশাসনকে বিষয়গুলো বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।

কোরবানির ক্ষেত্রে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা যথাযথভাবে পালন করতে হবে। স্থানীয় প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, জনপ্রতিনিধি, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং সংশ্লিষ্ট মসজিদের পরিচালনা কমিটি এসব নির্দেশনা বাস্তবায়ন করবেন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ভিসা কার্যক্রম নিয়ে নতুন করে যা জানালো ভারত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণআন্দোলন শুরু হওয়ার পর বাংলাদেশে নিজেদের ভিসাবিস্তারিত পড়ুন

ঈদুল ফিতরে ৫, ঈদুল আজহায় ৬, দুর্গাপূজায় দুই দিন ছুটি

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ ২০২৫ সালের ছুটির তালিকা অনুমোদন করেছে। এতে আগামীবিস্তারিত পড়ুন

জন্ম থেকেই ২ হাত নেই, পা দিয়ে লিখে জিপিএ-৫ পেয়েছে মানিক

মানিক রহমান। জন্ম থেকেই দুই হাত নেই। দুই পা থাকলেও একটি লম্বাবিস্তারিত পড়ুন

  • মাহফুজের অনুরোধে কর্মসূচি স্থগিত করলো পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি
  • ভোজ্যতেলে ভ্যাট ছাড় দিল এনবিআর
  • ঈদুল ফিতরে ৫, ঈদুল আজহায় ৬, দুর্গাপূজায় দুই দিন ছুটি
  • সাকিবের দেশে না ফেরা নিয়ে যা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
  • স্বপ্ন দেখিয়ে সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর সর্বনাশ করেছেন বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার
  • শেখ হাসিনাকে ফেরত আনতে ব্যবস্থা নেব: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • আপিলে ২ ও হাইকোর্ট বিভাগে ৫৪ বেঞ্চ পুনর্গঠন
  • ২০২৫ সাল থেকে মাধ্যমিকে ফিরছে বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগ
  • ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ঘুরে বিপ্লবীদের গ্রাফিতি দেখলেন ড. ইউনূস
  • ৮ জাতীয় দিবস বাতিল করে আদেশ জারি
  • ঢাকা উত্তরের সাবেক মেয়র আতিকুল ইসলাম গ্রেফতার
  • এইচএসসি’তে পাস করেছেন সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলের আফিদা খন্দকার প্রান্তি