শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর স্ট্যাটাস

জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেছেন, ধর্মকে অগ্রাধিকার দিয়েও যে কোনো দেশ উন্নতির শিখরে উঠতে পারে। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নিজের ভেরিভায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘বিগত ৫০ বছর যাবৎ দেশের সকল সিদ্ধান্তকে নিয়ন্ত্রণ করছে কথিত প্রগতিশীল শক্তি। এরা সব সময়ই ধর্মকে রাষ্ট্রের কেন্দ্র থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে। শুধু তাই নয়, তারা ইনিয়ে-বিনিয়ে বলার চেষ্টা করেছে— উন্নতির পথে সবচেয়ে বড় বাধা হলো ধর্ম। অথচ ধর্মকে অগ্রাধিকার দিয়েও যে কোনো দেশ উন্নতির শিখরে উঠতে পারে, তার বড় উদাহরণের নাম মালয়েশিয়া।’

তিনি আরও বলেন, তাদের (মালয়েশিয়ার) সংবিধানের ৩ (১) ধারায় রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম উল্লেখ করে অন্যান্য ধর্মের স্বাধীনতা নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে। সেখানকার মোট জনগোষ্ঠীর ৬০-৬৫ শতাংশ মুসলমান। তার ওপর ভিত্তি করে তারা যদি ইসলামকে রাষ্ট্রের কেন্দ্রে রাখতে পারে, সকল কাজে ইসলামকে ধারণ করে তারা যদি বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে পারে, তবে বাংলাদেশে সমস্যাটা ঠিক কোন জায়গায়?

শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, শুধু মালয়েশিয়াই নয়, এমন আরও বহু দেশ রাষ্ট্রধর্মকে স্বীকার করে তার আলোকে দেশ পরিচালনা করে এগিয়ে গেছে। চোখের সামনে উন্নতির এমন জ্বলজ্যান্ত উদাহরণ থাকার পরও ধর্মই এদেশের প্রগতিশীলদের প্রধান শত্রু। অথচ যুগের পর যুগ রাষ্ট্র থেকে ধর্মের বিযুক্তি আমাদের দেশকে কী দিয়েছে, কতটুকু উন্নত করেছে, এটা সময়ের বড় প্রশ্ন। এর চেয়ে যদি রাষ্ট্র পরিচালনায় সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মূল্যবোধকে অগ্রাধিকার দেয়া হতো, তাদেরকে যথাযথ মূল্যায়ন করা হতো, যদি তাদের ভেতর এই অনুভব ছড়িয়ে দেয়া যেত যে, তারা বাইরের কেউ নয়, তারা এই দেশের মালিক, তবে দেশের উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য তারা সবকিছু উজাড় করে দিত। এতে দিনশেষে লাভবান হতো আমাদের এই দেশটাই।

শায়খ আহমাদুল্লাহ আরও বলেন, মালয়েশিয়ায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পাশে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন মসজিদ। সেখান প্রধানমন্ত্রী সহ অন্যান্য মন্ত্রী নিয়মিত নামাজ আদায় করেন। আইকনিক কোন ইসলামিক ব্যক্তিত্ব দেশে এলে রাষ্ট্রীয় প্রটৌকল দেওয়া হয়। সেখানকার মন্ত্রী, এমপি সহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ইসলাম পালনের চেষ্টা করেন। নারী পুলিশের ইউনিফরমে হিজাব আছে। এগুলোর কোনোকিছুই যদি মালয়েশিয়ার উন্নতির পথে অন্তরায় না হয়, তবে বাংলাদেশে বাধা কোথায়!

জনপ্রিয় এ ইসলামি আলোচক বলেন, গুটিকয় প্রগতিশীল এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের পলিসি নির্ধারণ করে আসছে। সংখ্যাগরিষ্ঠরা কিছু বললেই তাদেরকে বিভিন্ন রাষ্ট্রে চলে যাওয়ার হুমকি দেয়া হয়। এভাবে দিনের পর দিন জনগণের গণআকাঙ্ক্ষাকে উপেক্ষা করা হবে, এটাই কি কথিত প্রগতিশীলদের গণতান্ত্রিক আচরণের স্বরূপ?

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়া বাসস্ট্যান্ড জামে মসজিদে পবিত্র সিরাতুন্নবী মাহফিল অনুষ্ঠিত

ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে কলারোয়া বাসস্ট্যান্ড জামে মসজিদে পবিত্র সিরাতুন্নবী মাহফিল অনুষ্ঠিতবিস্তারিত পড়ুন

ঢাবিতে চোর সন্দেহে যুবকেকে নির্যাতন করে হত্যা, যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজলুল হক মুসলিম হলে চোর সন্দেহে তোফাজ্জল (৩০) নামেবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত

মোস্তফা হোসেন বাবলু, কলারোয়া: কলারোয়ায় পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) পালিত হয়েছে। ICTবিস্তারিত পড়ুন

  • কালিগঞ্জের কৃষ্ণনগরে ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষ্যে জশনে জুলুস
  • কলারোয়ায় ইসলাম ধর্ম গ্রহন করলেন এক তরুণী
  • এক যুগ পর কলারোয়ায় হতে যাচ্ছে তিন দিনব্যাপী তাফসির মাহফিল, কমিটি গঠন
  • সাতক্ষীরায় শুভ জন্মাষ্টমী উপলক্ষ্যে আলোচনা সভা
  • হজের নিবন্ধন শুরু ১ সেপ্টেম্বর
  • হজের প্রাক-নিবন্ধন শুরু
  • মহররমের আশুরার দিনে যত ঘটনাবলী ও ফজিলত
  • ১৭ জুলাই পবিত্র আশুরা, থাকে সরকারি ছুটি
  • ভারতে পদদলিত হয়ে মৃত বেড়ে ১১৬ অ্যাম্বুলেন্সে নেওয়া হচ্ছে মৃতদের
  • হজে গিয়ে ৫৩ বাংলাদেশির মৃত্যু
  • ছ’মাস না পেরোতেই অযোধ্যার রাম মন্দিরে ফাটল, চুইয়ে পড়ছে পানি