শনিবার, মে ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাতক্ষীরার ২৪ গ্রামের দলিত পরিবার নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন থেকে বঞ্চিত

সাতক্ষীরার সদর উপজেলার ৩টি ইউনিয়নের ২৪ গ্রামে পিছিয়ে পড়া দলিত ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীরা বসবাস করছেন। এদের অধিকাংশ পরিবার অর্থের অভাবে নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন থেকে বঞ্চিত হচ্ছে। তারা ভুগছেন নানা সমস্যায়।

সদর উপজেলার এই ৩টি ইউনিয়নের ২৪টি গ্রামে রয়েছে দলিত জনগোষ্ঠীর প্রায় ২০০০(দুই হাজার) পিছিয়ে পড়া দলিত ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠির পরিবার।

দলিত সংস্থার প্রকল্প ব্যবস্থাপক বিকাশ চন্দ্র দাস বলেন, জনগোষ্ঠীর নিরাপদ সুপেয় পানি প্রকটের সমস্যার সমাধানের জন্য সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ একান্ত প্রয়োজন।
তিনি বলেন, ‘দলিত’ সংস্থাটি সমাজের পিছিয়ে পড়া এসব জনগোষ্ঠীকে আচরনগত পরিবর্তনে এগিয়ে নিতে ২০১৮ সালের ডিসেম্বর মাস থেকে সচেতনতা সৃষ্টিমূলক বিভিন্ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করছে এবং জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে নিতে ধারাবাহিকভাবে সংস্থাটি কাজ করে যাচ্ছে। নিরাপদ পানি ও নিরাপদ পায়খানা ও সাবান ব্যবহারের উপর সচেতনতা সৃষ্টির পাশাপাশি করোনা ভাইরাস ও ডেঙ্গু প্রতিরোধের উপরও সচেতনতা সৃষ্টিতে কাজ করে যাচ্ছে। সংস্থাটি এ্যাডভোকেসী কর্যক্রম ও পরিচালনা করছেন। ইতোমধ্যে দলিত এনজিওর ওয়াশ এসডিজির ওয়াই বাংলাদেশ সাব-প্রোগ্রাম বাস্তবায়নের নিরাপদ পানি, স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানার ব্যবহার ও পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা, সাবান ও মাস্ক ব্যবহার সম্পর্কে ১৩টি গ্রামের ৩৯০টি পরিবারের মধ্যে পৌছে দিয়েছেন।

দলিত সংস্থার ওয়াস এসডিজি প্রকল্পের, প্রকল্প ব্যবস্থাপক বিকাশ চন্দ্র দাস আরও বলেন, দলিত এনজিওর ওয়াশ এসডিজির ওয়াই বাংলাদেশ সাব-প্রোগ্রাম বাস্তবায়নের নিরাপদ পানি, স্বাস্থ্য সম্মত পায়খানার ব্যবহার, পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ও করোনা ভাইরাস এর মত মহামারী থেকে মুক্তি পাওয়ার লক্ষ্যে সাবান ও মাস্ক ব্যবহার সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি করে চলেছে। সরেজমিনে তথ্য নিতে গেলে দেখা যায় যে নিরাপদ পানির ব্যবহার ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা এখনো ৩টি ইউনিয়নের ২৪ গ্রামের মধ্যে ১৩ টি গ্রামে পৌছিয়েছে বাকী ১১টি গ্রামে পৌছাইনি।
কিন্তু এই ১১টি গ্রামে দলিত সংস্থা ওয়াশ ক্যাম্পেইনের কাজ শুরু করেছেন এবং জনসচেতনতা সৃষ্টি করার লক্ষ্যে দলিত সম্প্রদায়ের বাড়ি বাড়ি যেয়ে প্রচার চালাচ্ছেন বলে তিনি জানান।

সরজমিনে ঘুরে দেখা যায়, ঝাউডাঙ্গা ও বল্লি ইউনিয়নের মধ্যে গভীর নলকুপের তেমন কোনো ব্যবস্থা নাই। উক্ত ইউনিয়নরে ৫টি গ্রামের যেমন ওয়ারিয়ার কায়পুএ পাড়া,বলাডাংগা কারিকর পাড়া, মুকুন্দপুর কলোনী পাড়া, ছয়ঘরিয়া দাসপাড়া ও আখরাখোলা কারিকর পাড়ায় ১৫০ পরিবারের মধ্যে দলিত সম্প্রদায়ের অধিকাংশ পরিবাররা কেনা পানি পান করেন।

আগরদাঁড়ি ইউনিয়নের ৫টি গ্রামের মধ্যে যেমন বাবুলিয়া দাস পাড়া,ইন্দিরা কায়পুত্র পাড়া,চুপড়িয়া দাস পাড়া,রামেরডাংগা ভগবেনে পাড়া,কাশেমপুর হাজামপাড়া ১৫০ পরিবারের মধ্যে দলিত জনগোষ্ঠীর অধিকাংশ পরিবারের এলাকাতে গভীর নলকুপ নেই। কিন্তু দলিতের আচারনগত পরিবর্তনের উপর বিভিন্ন কর্মসূচী বাস্তবায়নের ফলে তারা উদ্বুদ্ধ হয়ে কেনা পানি পান করছে।

বল্লী ইউনিয়নে ৩টি গ্রামের মধ্যে কাঠালতলা দাসপাড়া, মুকুন্দপুর কারিকর পাড়া ও রাইপুর ভগবেনে পাড়ায় ৯০ পরিবারের মধ্যে কোন গভীর নলকুপ নেই।কিন্তু দলিতের আচারনগত পরিবর্তনের উপর বিভিন্ন কর্মসূচী বাস্তবায়নের ফলে তারা উদ্বুদ্ধ হয়ে কেনা পানি পান করছে। কিন্তু এটা কি স্থায়ী কোন সমাধান? যেহেতু অত্র এলাকাতে গভীর নলকুপ সাকসেস না সেক্ষেত্রে নিরাপদ পানির ব্যবহার নিশ্চিত করনের স্থায়ী সমাধানের জন্য রেইন ওয়াটার হারভেস্টিং সিস্টেমের মত কোন প্রযুক্তি অত্র এলাকায় স্থাপন করা প্রয়োজন যেটা একমাত্র সরকারের পক্ষেই সম্ভব। ২০৩০ সালের মধ্যে সকলের জন্য নিরাপদ পানির ব্যবহার নিশ্চিত করতে হলে সর্বাগ্রে দলিত জনগোষ্ঠীর বসবাসকৃত এলাকাতে নিরাপদ পানির ব্যবস্থা করতে হবে।

আগরদাড়ি ইউনিয়নের বাবুলিয়া ঋষিপাড়া, ইন্দ্রিরা সরকারপাড়া, চুপড়িয়া ঋষিপাড়া, রামেরডাঙ্গা ভগবানীপাড়া ও কাশেমপুর হাজামপাড়ার প্রায় ২৫২টি পরিবারের নারী-শিশু মিলে প্রায় ১১৬০ জন নিরাপদ সুপেয় পানি থেকে বঞ্চিত। অপরদিকে বল্লী ইউনিয়নের কাঁঠালতলা ঋষিপাড়া, মুকুন্দপুর কারিকরপাড়া ও রায়পুর ভগবানীপাড়ার ১৭৫টি পরিবারের প্রায় ৮৭৫ জন পরিবারের মধ্যে নিরাপদ সুপেয় পানি থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন।
এছাড়া ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ছয়ঘরিয়া ঋষিপাড়া, বলাডাঙ্গা কারিকরপাড়া, মাধবকাঠি কলোনীপাড়া, আখড়াখোলা মোড়লপাড়া ও ওয়ারিয়া গোলদারপাড়ার ৩০৪টি পরিবারের ১৫২০ জন সদস্য নানা সমস্যায় ভুগছেন। পুষ্টিহীনতার পাশাপাশি তারা ডায়রিয়া, আমাশয়, গ্যাস্ট্রিক, আলসার, হাপানীসহ বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। এসব এলাকায় অধিকাংশ মানুষ অগভীর নলকূপের পানি ব্যবহার করেন। নলকূপগুলোর অধিকাংশই আর্সেনিক ও আয়রনে আক্রান্ত।
৩টি ইউনিয়নের ২৪টি গ্রামের অধিকাংশ পরিবার ব্যবহার করছেন আর্সেনিক ও আয়রনযুক্ত পানি। এসব পাড়ার অধিকাংশ নলকূপ এখনো পাকা নয়। নলকূপের গোড়া ময়লা আবর্জনায় ভরা। তাছাড়া নিরাপদ পানির অভাবে এলাকার এসব পরিবারের অধিকাংশ মানুষ দূর থেকে পায়ে হেটে পাশের গ্রাম থেকে নিরাপদ পানি এনে ব্যবহার করে থাকেন। আবার এসব পরিবারের অনেকে ফিল্টারের নিরাপদ পানি কিনে ব্যবহার করে থাকেন।

এলাকার অধিকাংশ পরিবার অতি দরিদ্র। অন্যের ক্ষেতে খামারে মজুরী খেটে তাদের দিনাতিপাত করতে হয়। গ্রাম থেকে বাঁশ সংগ্রহ করে ঝুড়ি ডালা বুনে অনেকেরই সংসার চালাতে হয়। গরীব শ্রমজীবী এসব মানুষের পক্ষে নিরাপদ পানি কিনে পান করা অত্যন্ত দু:সাধ্য। তাই অর্থের অভাবে অধিকাংশ পরিবার নিরাপদ পানি ও স্যানিটেশন ব্যবহার করতে পারে না। পাকা পায়খানা নির্মাণ করার সক্ষমতা তাদের নেই। তবে যাহাতে দলিত জনগোষ্ঠীর পরিবার নিরাপদ পায়খানা ও পানি বিনামুল্য ব্যবহার করতে পারে সরকারের একটি পরিকল্পনার গ্রহণ করার দাবি জানান দলিত সম্প্রদায়ের পরিবার।

দলিত এনজিওর ওয়াস কর্মসূচী বাস্তবায়নের ফলে এলাকার ৯০ শতাংশ মানুষ স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ব্যবহার করছে। এক সময় খোলা আকাশের নিচে বনে-বাদাড়ে ঝোপের আড়ালে তারা মলত্যাগ করতেন। ৪ থেকে ৫টি রিং ¯øাব বসিয়ে তা বস্তা কিংবা কাপড় দিয়ে ঘিরে সেখানেই মলত্যাগ করতেন নারী-পুরুষ ও শিশুরা। একটি পায়খানা ৩-৪টি পরিবার ব্যবহার করতেন। পায়খানার ত্যাগের পরে মাটি বা ছাই দিয়ে হাত পরিস্কার করতো। দলিত এনজিওর ওয়াস কর্মসূচি বাস্তবায়নের ফলে মানুষদের মধ্যে সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে এবং স্বাস্থ্যসম্মত নিরাপদ পায়খানা ব্যবহার করছেন।
৩ টি ইউনিয়নের দলিতের কর্ম এলাকা ১৩ টি গ্রামের অবস্থা আচরন পরিবর্তনে এগিয়ে যাচ্ছে কিন্তু বাকী ১১ টি গ্রামের আচরন পরির্তনের অবস্থা খুবই নাজুক পর্যায় ।

ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ছয়ঘরিয়া দাস পাড়ার সুমন দাস, সাধন দাস, মাধবকাঠি কলোনীপাড়ার তহমিনা খাতুন, শাহানারা খাতুন, বলাডাঙ্গার কারিকরপাড়ার আসমা খাতুন, শফিকুল ইসলাম, মুকুন্দপুরের আলতাফ হোসেন ও শাহিদা খাতুন, আখড়াখোলার ফতেমা খাতুন ও নাজমা খাতুন, আগরদাড়ী ইউনিয়নের বাবুলিয়া দাস পাড়ার রিনা দাস, রামপ্রসাদ দাস, আশালতা দাস, দিপালী দাস, মঞ্জুরী দাস, কল্যানী দাস, সম্পা দাস, ইন্দ্রিরা সরকারপাড়া সাধনা বিশ^াস, কাশেমপুর হাজামপাড়ার রফিকুল, চুপড়িয়ার অসীম দাস ও প্রফল্ল দাসসহ অনেকেই এলাকার পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর নিরাপদ সুপেয় পানি সংকটের কথা তুলে ধরেন। বল্লীর ইউনিয়নের রায়পুর ভগবানীপাড়ার অনেকেই তাদের সমস্যার কথা এভাবেই তুলে ধরেন।

এছাড়াও এসব এলাকার পরিবারের সদস্যরা স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ও হাইজিন সর্ম্পকে তুলে ধরে তারা বলেন স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা ও হাইজিন সমস্যা প্রকট ছিল। কিন্তু‘ দলিত এনজিওর ওয়াস কর্মসূচী বাস্তবায়নের ফলে আচরন পরিবর্তনে সচেতনতা সৃষ্টি হয়েছে। তারা স্বাস্থ্যসম্মত পায়খানা, নিরাপদ পানি ক্রয় করে ও হাইজিনের ব্যবহার করছেন। জানা গেছে দলিত সংস্থার এ্যাডভোকেসীর মাধ্যমে বলি¬ইউনিয়নের চেয়ারম্যান রাইপুর ভগবানে পাড়ায় আরতি রানীর বাড়ি একটি পানির ফিল্টার, আগরদাড়ী ইউনিয়নের বাবুলিয়া দাসপাড়ায় ঋশিল্পী সেবাধর্মী প্রতিষ্ঠানটি একটি পানির ফিল্টার এবং এসকেএস ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠানটি ঝাউডাঙ্গা ইউনিয়নের ওয়ারিয়ার গোলদার পাড়ায় ৪টি, ছয়ঘরিয়া দাসপাড়ায় ১০টি পায়খানার রিংস্লাব প্রদান করেছেন।

সাতক্ষীরা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর সূত্র থেকে জানা যায়, নিরাপদ পানি ও পয়ো:নিষ্কাশন ব্যবস্থায় যথেষ্ঠ অগ্রগতি অর্জন করেছে। খোলা স্থানে মলত্যাগের হার প্রায় শূন্যের কোঠায় এসেছে।

সূত্র আরও জানায়, আগে মানুষ পুকুর থেকে খাওয়ার পানি সংগ্রহ করত। এখন অধিকাংশ মানুষ নলকূপ থেকে খাওয়ার পানি সংগ্রহ করে। এ ক্ষেত্রে অধিদপ্তর ৯৮ শতাংশ সফল। সরেজমিনে দেখা যায়, দলিত সংস্থাটি দলিত সম্প্রদায়ের ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীকে আচরনগত পরিবর্তনের উপর সচেতনতা সৃষ্টিতে এগিয়ে নেওয়ার জন্য এখনও প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন এটা সময়ের দাবি। এসডিজি লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে নিরাপদ পানি ও পয়োনিষ্কাশনের গুণগত মান উন্নয়নে সংস্থাটি কাজ করে যাচ্ছে। দেশের মোট জনসংখ্যার ৮ শতাংশ মানুষ এখনো আর্সেনিক ঝুঁকির মধ্যে।

এদের জন্য নিরাপদ পানি, স্যানিটেশন এবং হাইজিন সুবিধা নিশ্চিত করতে পারলে এ অবস্থা থেকে তাদের বের করে আনা সম্ভব। সেক্ষেত্রে উক্ত এলাকায় গভীর নলকুপ স্থাপনসহ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরের নীতি নির্ধারকদের প্রতি দৃষ্টি আর্কষণ কামনা করেন এলাকার দলিত এবং প্রান্তিক জনগোষ্ঠির মানুষ।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের অসাংবাদিক-অপসাংবাদিকদের নিয়ে গঠিত কথিত দখলদার কমিটির অপতথ্য ছড়ানোর প্রতিবাদ

সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের অসাংবাদিক-অপসাংবাদিকদের নিয়ে গঠিত কথিত দখলদার কমিটির অসৎ উদ্দেশ্যে দেওয়া একটিবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন: আবুল কাসেম সভাপতি, আসাদুজ্জামান সম্পাদক

সাতক্ষীরা প্রতিনিধি: অচলাবস্থা নিরসনে সাতক্ষীরা প্রেসক্লাবের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। এতেবিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরায় বিডিএফ প্রেসক্লাবের চড়ুইভাতির আয়োজনে কাব্যিক আড্ডা

নিজস্ব প্রতিনিধি: চুইভাতির আয়োজনে কাব্যিক আড্ডায় মেতে উঠেছিলেন শিক্ষক, সাংবাদিক, রাজনীতিবিদ ওবিস্তারিত পড়ুন

  • শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন সাতক্ষীরা বাস টার্মিনাল শাখার অফিস উদ্বোধন
  • বিশ্ব পরিবেশ দিবস উপলক্ষে সাহিত্যপাতায় লেখা আহবান
  • স্বপ্নসিঁড়ির সদস্য নবায়ন কার্যক্রমের উদ্বোধন
  • সাতক্ষীরা ও কলারোয়া সীমান্তে পাঁচ লক্ষ টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ
  • সাতক্ষীরার জেয়ালা যুব সংঘের উদ্যোগে তাফসীরুল কোরআন মাহফিল অনুষ্ঠিত
  • নলতায় শিশুতোষ গ্রন্থ ও লিটল ম্যাগাজিন ‘মিতালী’র বর্ণাঢ্য প্রকাশনা উৎসব
  • সমৃদ্ধ সাতক্ষীরা গড়ার লক্ষ্যে কদমতলায় পথ সভা
  • সাতক্ষীরা রিপোর্টার্স ক্লাবের সাধারন সম্পাদকের পদত্যাগ
  • গ্রামের কথা নিউজ পোর্টাল’র দ্বিতীয় বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে কেককাটা ও আলোচনা সভা
  • সাতক্ষীরা ও কলারোয়া সীমান্তে ভারতীয় মালামাল আটক
  • সাতক্ষীরায় শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী উপলক্ষে আলোচনা সভা
  • শ্যামনগরে বিএসএফের পুশইন করা ৩ ভারতীয় কারাগারে, ৭৫ জনকে পরিবারে হস্তান্তর