শুক্রবার, অক্টোবর ১৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কলারোয়ায় কপোতাক্ষে হঠাৎ লোনা পানি ।। বোরিংয়ে পানি না ওঠায় সেচ কার্য ব্যাহত, ভোগান্তিতে কৃষকরা

কলারোয়ার জয়নগর পার্শ্ববর্তী যশোরসহ অন্যান্য এলাকার সেচ কার্যে কপোতাক্ষ নদের পানির উপর নির্ভরশীল চাষীরা এখন চরম ভোগান্তিতে। কপোতাক্ষে লোনা পানির আগমনকে কেন্দ্র করে এমন বিড়ম্বনা। চলতি মৌসুমের ইরি বোরো ধান চাষে নদের পানির উপর অনেকাংশে নির্ভরশীল এই এলাকাসহ পার্শ্ববর্তী যশোর জেলার কৃষকেরা।

হঠাৎ নদীতে লোনা পানির আগমনে কৃষক পর্যায়ে চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। শত শত বিঘা ধান, পাট, পানের বরজ সহ অন্যান্য ফসলের সেচের পানি হিসেবে কপোতাক্ষের পানির উপর নির্ভরশীল কৃষকদের এখন চরম দূরাবস্থা।

অন্যদিকে ভূগর্ভস্থ পানির লেয়ার নিচে নেমে যাওয়ায় এ এলাকার মানুষ টিউবয়েল সহ সেচ কার্যে ব্যবহৃত মটর, সেলোমেশিনে পানি না ওঠায় চরম বিপাকে পড়েছেন। পানির অভাবে ইরি ধানের জমি ফেঁটে চৌচির হয়ে গেছে। ধান ফোঁলার মুখে এমন পানি সংকটে কৃষকের চরম লোকসান গুনতে হতে পারে বলে জানিয়েছেন অনেকে। এমতাবস্থায় এক পশলা বৃষ্টিই হতে পারে কৃষকদের সব প্রতিকুল অবস্থার সমাধান।

অপরদিকে, পাট চাষী, পান চাষীদেরও একই অবস্থা। সেচের অভাবে পাটের চারা অঙ্কুরিত হতে পারছে না। অঙ্কুরিত চারা মারাও যাচ্ছে প্রখর রৌদ্রে। পান চাষীদের সেচের অভাবে পানের গাছ মারা যাচ্ছে। পান বড় হচ্ছে না। রোগ বালাইয়ের উপদ্রোপ লক্ষ করা যাচ্ছে।

সব মিলিয়ে কৃষক পর্যায়ে চরম পানি সংকট লক্ষনীয়।

জয়নগরের ধান চাষী স্বরজিত দাস জানিয়েছেন, তিনি ৪/৫ বিঘা জমিতে ইরি বোরো ধানের আবাদ করেছেন। নদেতে লোনা পানি এসে ইরি ধান সহ পাট, পানের বরজ, সবজির আবাদের সেচ কার্য চরম ভাবে ব্যাহত হচ্ছে। ধানের ফলন বিঘাতে ২২/২৫ মন হওয়ার সম্ভবনা থাকলেও শেষ পর্যায়ে সেচের পানির অভাবে ধানের রোগ বালাইয়ের উপদ্রোপ লক্ষ করা যাচ্ছে। ধানের চিটি হওয়ার সম্ভবনা থাকবে লক্ষ মাত্রার চেয়ে বেশি।

তিনি আরও জানিয়েছেন, পানির অভাবকে কেন্দ্র করে কৃষদের চরম লোকসান গুনতে হতে পারে।

ধানদিয়ারর চাষী কাত্তিক মুখ্যার্জি জানিয়েছেন, তিনি ২-আড়াই বিঘা জমিতে তরকারি আবাদ করেছেন। নদেতে লোনা পানি আসায় সেচ দিতে পারছি না তরকারির জমিতে। যার কারণে চাষকৃত তরকারির আবাদে ভালো ফলন পাচ্ছি না। প্রচন্ড রৌদ্রের তাপে দুপুরে চারা নেতিয়ে পড়ছে।

বৃষ্টি না হয়ে এমন অবস্থা চলতে থাকলে কৃষক পর্যায়ে চরম দূরাবস্থা বিরাজ করবে বলে শঙ্কা প্রকাশ করেন তিনি।

জয়নগরের পান চাষী হারান ঘোষ জানিয়েছেন, পানের বরজে সেচের অভাবে মাটি ফেঁটে চৌচির হয়ে গেছে। লোনা পানি সেচের জন্য উপযোগি না হওয়ায় বরজে সেচ দিতে পারছি না। প্রচন্ড তাপদাহে, কাঁট ফাঁটা রৌদ্রে পান ছোট হয়ে যাচ্ছে, পানের গাছ মারা যাচ্ছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

সাতক্ষীরা জেলা চিংড়ি সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভা

নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা জেলা চিংড়ি সম্পদ উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার শাকদহ খানপাড়া জামে মসজিদের দ্বিতল ভবনের কাজের উদ্বোধন

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলারোয়ার শাকদহ খানপাড়া জামে মসজিদের দ্বিতল ভবনের কাজ শুরু হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়া আলিয়া কামিল মাদ্রাসায় আলিম পরীক্ষায় পাস ৭৪.৯১%

বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে প্রকাশিত আলিম পরীক্ষা২০২৫ এর ফলাফলে জানাবিস্তারিত পড়ুন

  • সাতক্ষীরায় আলিম পরীক্ষায় শীর্ষে সাতক্ষীরা আলিয়া কামিল মাদ্রাসা
  • কলারোয়া উপজেলা মাদ্রাসা শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ সমিতির সাধারণ সভা
  • হ্যান্ডবল খেলায় কলারোয়ার মেয়েরা ৩ বার সাতক্ষীরা জেলা চ্যাম্পিয়ন
  • কলারোয়া উপজেলায় বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বেঞ্চ বিতরণ
  • কলারোয়ায় কপাই ফুটবল টুর্নামেন্টে কসমস ফুটবল একাদশ সেমিফাইনালে উন্নীত
  • কলারোয়ার জালালাবাদে মহিলা দলের সমাবেশ
  • কলারোয়ায় আন্তর্জাতিক দুর্যোগ প্রশমন দিবস পালিত
  • কলারোয়ায় শিক্ষার্থীদের মাঝে ১৮০ স্কুল ব্যাগ বিতরণ
  • আত্মমর্যাদাসম্পন্ন জাতি গঠনের শেকড় শিক্ষকের হাতে: অধ্যক্ষ ইজ্জত উল্লাহ
  • কলারোয়ার জয়নগরে বিএনপির মহিলা সমাবেশ অনুষ্ঠিত
  • কলারোয়া পাবলিক ইন্সটিটিউট ফুটবল টুর্নামেন্টের সেমিতে শ্যামনগর
  • কলারোয়া প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন