সোমবার, সেপ্টেম্বর ১৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কলারোয়ায় মাতৃত্বকালীন ভাতা পাচ্ছেন ২৩২০ জন নারী

সাতক্ষীরার কলারোয়ায় ভিজিডি কার্ড ও মাতৃত্বকালীন ভাতা দিচ্ছে উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর। সরকারের দিক নির্দশনায় অসহায় মানুষেরা এই সহায়তা উপজেলা মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর থেকে পাচ্ছেন।

জানা গেছে, সরকারের সর্ববৃহৎ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসুচি দুঃস্থ ও অসহায় এবং শারীরিকভাবে সক্ষম মহিলাদের উন্নয়ন স্থায়ীত্বের জন্য দুই বৎসর ব্যাপি বা ২৪ মাস প্রতি নারী প্রতি মাসে ৩০ কেজি খাদ্যশস্য দেয়া হচ্ছে। এই উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন থেকে ২৩শ’ ৪২জন অসহায় মানুষ ৩০ কেজি চাউলের কার্ড পেয়েছেন। এই কার্ডধারী প্রতি মাসে ৩০ কেজি করে চাল পাচ্ছেন।

এছাড়া কলারোয়া পৌরসভাসহ উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে দরিদ্রমা ও শিশু মৃত্যু হার হ্রাস, মাতৃদুগ্ধ পানের হার বৃদ্ধি, গর্ভাবস্থায় উন্নত পুষ্টি উপাদান গ্রহণ বৃদ্ধির লক্ষ্যে “দরিদ্র মা”র জন্য মাতৃত্বকাল ভাতা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। এই উপজেলায় ২৩শ’২০জন এই ভাতার সুবিধা পাচ্ছেন। প্রতি কার্ডধারী প্রতিমাসে ৮শত টাকা করে বছরে ৯হাজার ৬শত টাকা পাচ্ছেন। এভাবে ৩ বছরে ২৮ হাজার ৮শত টাকা পাচ্ছেন।

উপজেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা নুরুন নাহার আক্তার জানান, এই অফিস থেকে উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়নের অসহায় দুস্থ মহিলাদের বিউটি পার্লার ও ব্লক বার্টিক প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। এই প্রশিক্ষণ শেষে ৬ হাজার টাকা ও প্রত্যেক প্রশিক্ষনার্থীকে সনদ পত্র প্রদান করা হয়। মহিলাদের আত্ম-কর্মসংস্থানের জন্য ক্ষুদ্রঋণ কার্যক্রম বিভিন্ন বৃত্তিমূলক প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত বিত্তহীন ও দরিদ্র মহিলাদের উৎপাদনমূখী কর্মকান্ডে সম্পৃক্তকরণের মাধ্যমে আত্মকর্মসংস্থান সৃষ্টির লক্ষ্যে ক্ষুদ্রঋণ প্রদান করা হয়। পরিবার ও সমাজের সহায়ক পরিবেশে কিশোর –কিশোরীদের সমাজ পরিবর্তনের সক্রিয় এজেন্ট হিসাবে ক্ষমতায়ন করতে কিশোর-কিশোরী ক্লাব পরিচালনা। বাল্যবিবাহ, যৌন হয়রানী রোধকল্পে সচেতনতা সৃষ্টির লক্ষ্যে কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

তিনি আরও বলেন, এই উপজেলা ১৩টি কিশোর-কিশোরী ক্লাব রয়েছে। এই ক্লাবের মাধ্যমে বাল্য বিবাহ-নারী ও শিশু পাচার প্রতিরোধে গণসচেতনতা সৃষ্টি করা হয়ে থাকে। মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের মহিলা সহায়তা কর্মসূচির অধীনে নির্যাতনের শিকার, অসহায়, দুঃস্থ নারীদের আইনী সহায়তা প্রদানের জন্য বিভাগীয় পর্যায়ে নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল এবং নির্যাতিত নারীদের সাময়িক অবস্থানের জন্য আবাসন কেন্দ্র স্থাপন করা হয়। প্রতিরোধ সেলে নির্যাতনের শিকার নারীদের অভিযোগ গ্রহণ, কাউন্সেলিং এর মাধ্যমে বিরোধ নিষ্পত্তি, দেনমোহর, স্ত্রীর ভরণ-পোষণ, খোরপোষ ও সন্তানের ভরণ-পোষণ আদায় করা হয়। আদালত থেকে আসা বিভিন্ন মামলা গুলো পর্যায় ক্রমে নিষ্পত্তি করা হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ধানের পর কলারোয়ায় এবার পাট দিয়ে তৈরি হলো দুর্গা প্রতিমা

জাহাঙ্গীর হোসেন: ধান দিয়ে তৈরির পর এবার পাট দিয়ে দুর্গা প্রতিমা প্রস্তুতবিস্তারিত পড়ুন

ঢাবির জহুরুল হক হলের নবনির্বাচিত ভিপিকে কলারোয়া আলিয়া মাদরাসায় সংবর্ধনা

জাহাঙ্গীর হোসেন: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে শহীদ সার্জেন্ট জহুরুলবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়া প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন

কামরুল হাসান।। কলারোয়া প্রেসক্লাবে উপজেলার ছলিমপুর গ্রামের মৃত গফুর মোড়লের ছেলে আবুলবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ার চন্দনপুরে যুব জামায়াতের সমাবেশে ইজ্জত উল্লাহ
  • শিক্ষকদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি সাবেক এমপি হাবিবের
  • কলারোয়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা
  • সাতক্ষীরায় ডাকসু’র পক্ষে জুলাই আন্দোলনে শহীদ পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ
  • কলারোয়ায় আশ্রয়ন প্রকল্পে ঘর আছে, চলাচলের রাস্তা নেই, নেই কবরস্থানও
  • জামায়াতে ইসলামির প্রতি মানুষের প্রত্যাশা বেড়েছে: ইজ্জত উল্লাহ
  • মানুষের কাছের মানুষ কলারোয়ার মানবিক ইউএনও জহুরুল ইসলাম
  • কলারোয়ায় ব্র্যাকের আয়োজনে জলবায়ু পরিবর্তন ও স্বাস্থ্য প্রকল্পের কর্মশালা
  • সাতক্ষীরায় ৯-১৫ বছর বয়সী ৫লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেয়া হবে
  • কলারোয়ায় কৃষি ব্যাংকের তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে গ্রাহক সমাবেশ
  • বেত্রবতী হাইস্কুলে শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা
  • কলারোয়ার নবাগত প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে শুভেচ্ছা জানালেন শিক্ষকরা