বুধবার, অক্টোবর ২২, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

প্রকৃত আসামিকে চিহ্নিত করতে কারাগারে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালুর নির্দেশ

কারাগারে প্রকৃত আসামিকে চিহ্নিত করতে ক্রমান্বয়ে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালুর নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও কারা কর্তৃপক্ষকে এ নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (৯ সেপ্টেম্বর) বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

সেই সঙ্গে নাশকতার মামলায় ভুল আসামি জহির উদ্দিনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত।

কারাগারে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি চালু করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে তিনটি নির্দেশনা দিয়ে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। নির্দেশনাগুলো হলো-

১. বিদ্যমান ব্যবস্থার সঙ্গে সব থানায় আসামির হাতের আঙুল ও তালুর ছাপ, চোখের মণি, বায়োমেট্রিক পদ্ধতির প্রচলন।

২. গ্রেপ্তারের পর আসামির সম্পূর্ণ মুখের ছবি (Mugsgot photographs) ধারণ ও কেন্দ্রীয় তথ্যভাণ্ডারে (integrated ) সংরক্ষণ।

৩. দেশের সব কারাগারে আঙুল ও হাতের তালুর ছাপ, চোখের মণির সংরক্ষণের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক তথ্য সংরক্ষণ সিস্টেম চালু করা।

এদিন আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনির। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিপুল বাগমার।

এর আগে গত সপ্তাহে রাজধানীর খিলগাঁওয়ে নাশকতার অভিযোগে করা মামলায় প্রকৃত আসামি নোয়াখালীর বসুরহাটের মোহাম্মদ জহির উদ্দিন নয় মর্মে হাইকোর্টে প্রতিবেদন দেয় পিবিআই।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মামলার প্রকৃত আসামি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের আহসান উল্লাহর ছেলে মোদাচ্ছের আনছারী ওরফে মোহাদ্দেস।

গত বছরের ১০ মার্চ ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত একই বেঞ্চের এক আদেশে জহির উদ্দিনের বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানার কার্যকারিতা স্থগিত করেন।

সেই সঙ্গে নোয়াখালীর জহির উদ্দিন ওই মামলার প্রকৃত আসামি কি না, তা তদন্ত করতে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) নির্দেশ দেন।

পিবিআইয়ের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. সারোয়ার আলম দাখিল করা প্রতিবেদনে বলা হয়, জহির উদ্দিনকে খিলগাঁও থানার মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানার আসামি হিসেবে চিহ্নিত করার মতো পর্যাপ্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ পাওয়া যায়নি। জহির উদ্দিন প্রকৃতপক্ষে গ্রেপ্তারি পরোয়ানাধারী ব্যক্তি নয়। প্রকৃত আসামি মোদাচ্ছের আনছারী ওরফে মোহাদ্দেস।

অ্যাডভোকেট শিশির মনির জানান, রাজধানীর খিলগাঁও থানায় ২০১৩ সালের ৯ এপ্রিল দায়ের হওয়া মামলায় পুলিশ নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের শাহজাদপুর গ্রামের আহসান উল্লাহর ছেলে মোদাচ্ছের আনছারীকে গ্রেপ্তার করে।

গ্রেপ্তারের পর মোদাচ্ছের তার নাম-ঠিকানা গোপন করে নিজেকে নোয়াখালীর বসুরহাট পৌরসভার আজগর আলী মোল্লা বাড়ি মসজিদ রোড এলাকার মোহাম্মদ আব্দুল কাদেরের ছেলে মোহাম্মদ জহির উদ্দিন নামে পরিচয় দেন।

পরে ওই বছরের ৩১ অক্টোবর মোদাচ্ছের জামিন পেয়ে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে পালিয়ে যান। তিনি জহির উদ্দিন নামেই আদালতে জামিনের আবেদন করেছিলেন।

এদিকে, পুলিশ তদন্ত শেষে জহির উদ্দিনসহ অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে ২০১৪ সালের ৮ এপ্রিল অভিযোগপত্র দেয়। এরপর ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ২০১৭ সালের ১১ অক্টোবর জহিরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। পরে ওই গ্রেপ্তারি পরোয়ানার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রিট আবেদন করা হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

হাওরের প্রকল্প স্থগিত

কিশোরগঞ্জসহ দেশের ৮ জেলার হাওর অঞ্চলে বাস্তবায়নের জন্য প্রস্তাবিত একটি প্রকল্প স্থগিতবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় দুই মেয়ের পর তৃতীয় মেয়ের জন্ম, নবজাতককে পানিতে ফেলে হ*ত্যা, মা আটক

পরপর ২ মেয়ের পর আবারো মেয়ে জন্ম গ্রহন করায় ৫দিনের নবজাতক মেয়েশিশুকেবিস্তারিত পড়ুন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া ভাতা ১৫ শতাংশ বাড়লো, পাবেন দুই ধাপে

আজকের এই মুহূর্তটা শিক্ষা বিভাগের জন্য সত্যিই ঐতিহাসিক। এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের বাড়িভাড়া ভাতাবিস্তারিত পড়ুন

  • বিদেশ থেকে যতটুকু স্বর্ণ আনলে দিতে হবে না শুল্ক
  • নির্বাচনে এআই’র অপব্যবহার রোধে সেন্ট্রাল সেল করা হবে : সিইসি
  • পর্নো সাইটে চট্টগ্রামের আজিম-মানিকগঞ্জের বৃষ্টির ১১২ ভিডিও, র‍্যাঙ্কিংয়ে অষ্টম
  • বিমানবন্দরের আগুনে ১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি: ইএবি
  • শেখ হাসিনা ও কামাল খালাস পাবেন, প্রত্যাশা আইনজীবীর
  • রাজনীতিবিদরা ঐক্য হারিয়ে ফেলছেন: মির্জা ফখরুল
  • আন্দোলনরত শিক্ষকরা এখন শ্রেণিকক্ষে ফিরে যাবেন, আশা শিক্ষা উপদেষ্টার
  • ক্ষমা চাওয়ার আহ্বানকে স্বাগত, বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে: সালাহউদ্দিন
  • ‘কার্গো ভিলেজে আগুন পোশাক ‎শিল্পের জন্য বড় ক্ষতি’
  • গাজীপুরে বিএনপি নেতাকে চাঁদা না দেওয়ায় রিসোর্ট বন্ধ কেন্দ্রীয় নেতার মধ্যস্থতায় চলছিল এক বছর
  • প্রজ্ঞাপন প্রত্যাখ্যান, আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা শিক্ষকদের
  • যে কারণে সালাহউদ্দিনকে ক্ষমা চাইতে বললেন নাহিদ