বৃহস্পতিবার, নভেম্বর ২৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

যেসব জটিলতা দেখা দেয় থাইরয়েড হরমোন কমে গেলে

হরমোনের তারতম্যের কারণে শরীরে নানা জটিলতা দেখা দেয়। থাইরয়েড হরমোনের কম বেশি হওয়ার কারণে শিশু, নারীসহ সব বয়সি মানুষের স্বাস্থ্য সমস্যার কথা শোনা যায়। নারীদের অনেকের মাসিকে সমস্যা, অনেকের বন্ধত্য দেখা দেয়। আবার শিশুরা অনেকে হাবাগোবা হয়ে উঠে।

থাইরয়েড হরমোনের তারতম্যজনিত সমস্যা দুই রকম হতে পারে। যেমন- শরীরে থায়রয়েড হরমোনের পরিমাণ কমে গেলে বা হাইপোথায়রয়েডিজম, আবার বেড়ে গেলে হাইপারথায়রয়েডিজম। হাইপোথায়রয়েডিজমের রোগের সংখ্যা হাইপারথায়রয়েডিজমের চেয়ে অনেক বেশি।

আমাদের দেশে সেটি আরও প্রকট। বাংলাদেশের আয়োডিন ঘাটতিজনিত ব্যাপক জনগোষ্ঠী এ সমস্যায় আক্রান্ত। আমাদের সামগ্রিক জীবনমানের ওপরে থাইরয়েড হরমোন ঘাটতি সুগভীর ঋণাত্মক প্রভাব বিস্তার করে আছে। আমাদের দেশে ব্যাপক সংখ্যক নির্বোধ মানুষ, বন্ধ্যা দম্পতি ও স্থূলদেহী জনগোষ্ঠীর পেছনে হাইপোথায়রয়েডিজম অন্যতম কারণ।

হাইপোথাইরয়েডিজম হলে শিশুদের বেলায় অবর্ধনজনিত রোগ বা ক্রিটিনিজম হবে এবং উঠতি বয়স্কদের বা প্রাপ্তবয়স্কদের মিক্সিডিমা হয়। ক্রিটিনিজমের লক্ষণগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো- মাংসপেশি ও হাড় এবং স্নায়ুতন্ত্রের সঠিক বর্ধন না হওয়া। এর ফলে শিশু বেঁটে হয়, বোকা বা বুদ্ধিহীন হয়ে থাকে। জিহ্বা বড় হবে ও মুখ থেকে বেরিয়ে আসে এবং নাভির হার্নিয়া হয়। হাইপোথাইরয়েডিজম হওয়ার উল্লেখযোগ্য কারণ হচ্ছে অটোইমিউন ধ্বংসপ্রাপ্ত, ওষুধ, টিএসএইচ স্বল্পতা ও গর্ভাবস্থায় মায়ের থাইরয়েড হরমোন স্বল্পতা ইত্যাদি।

কম হরমোনের চিকিৎসা

রোগের ধরন অনুযায়ী চিকিৎসা পদ্ধতিও ভিন্ন। তবে অধিকাংশ রোগীই ভোগেন হাইপোথায়রয়েডিজম অর্থাৎ তাদের থায়রয়েড গ্ল্যান্ড থেকে কম পরিমাণ থায়রয়েড হরমোন থাইরক্সিন নিঃসৃত হয়। এ ঘাটতি পূরণ করার জন্য ডাক্তাররা তাদের থাইরক্সিন ট্যাবলেট খাওয়ার পরামর্শ দেন। প্রয়োজন অনুযায়ী রোগীকে ১০০ থেকে ২০০ মাইক্রোগ্রাম থাইরক্সিন দেওয়া হয়।

ওষুধ খাওয়ার নিয়ম

সারা জীবন ওষুধ খেতে হবে কিনা, তা রোগের ধরনের ওপর নির্ভরশীল। যার থাইরক্সিন ঘাটতি সামান্য বা উপসর্গও কম, তার সারা জীবন ওষুধ খাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না। ৬ মাস থেকে ২ বছরেই সে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যাবে। অনেক ওষুধ ছাড়াও সুস্থ হয়ে যান। কিন্তু যার একেবারেই থাইরক্সিন নিঃসরণ হয় না বা কোনো কারণে থায়রয়েড গ্যান্ডটিকেই কেটে বাদ দিতে হয়েছে, তাদের সারা জীবন ওষুধ না খেয়ে উপায় নেই।

ওষুধ খাওয়া হঠাৎ বন্ধ করা সম্পর্কিত বিষয়

ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ খাওয়া বন্ধ করা যেতে পারে। তবে নিজের ইচ্ছায় ওষুধ খাওয়া বন্ধ করলে অল্প দিনের মধ্যেই রোগটা ভয়ঙ্করভাবে ফিরে আসবে। জীবন সংশয় হতে পারে।

ওষুধের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

ওষুধের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই। কারণ শরীরে স্বাভাবিকভাবে যেটুকু থাইরক্সিন হরমোন থাকা দরকার, সেটি নেই বলেই তো বাইরে থেকে তা গ্রহণ করতে হয়। এক কথায় ঘাটতি পূরণ। সারা জীবন খেলেও কোনো অসুবিধা হয় না।

রক্ত পরীক্ষা

চিকিৎসা চলাকালীন বছরে অন্তত একবার রক্তে থাইরক্সিন বা T4 এবং TSH পরীক্ষা করানো প্রয়োজন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কক্সবাজারের বিআইডব্লিউটিএ ঘাট হয়ে সেন্টমার্টিন যাবে পর্যটকবাহী জাহাজ

অবশেষে সেন্টমার্টিনগামী জাহাজ চলাচলের পয়েন্ট নির্ধারণ হয়েছে। কক্সবাজার পৌরসভার নুনিয়ারছরা বিআইডব্লিউটিএ ঘাটবিস্তারিত পড়ুন

অন্তর্বর্তী সরকারের অধীন মতপ্রকাশের স্বাধীনতা বেড়েছে : ভয়েস অব আমেরিকার জরিপ

অন্তর্বর্তী সরকারের অধীন মতপ্রকাশের স্বাধীনতা পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলের চেয়ে বেড়েছেবিস্তারিত পড়ুন

যে দেশে কয়েদির বেতন কারারক্ষী ও শিক্ষকের চেয়েও বেশি

বেতন-ভাতা ও মর্যাদার ক্ষেত্রে অনুন্নত দেশের শিক্ষকরা বেশ পিছিয়ে। কিন্তু যুক্তরাজ্যের মতোবিস্তারিত পড়ুন

  • চাইলেই যাওয়া যাবে না সেন্টমার্টিন, লাগবে ট্রাভেল পাস
  • সেন্টমার্টিন ভ্রমণে নিবন্ধনসহ যা করতে হবে পর্যটকদের
  • বাংলাদেশে ভারতীয় চ্যানেল সম্প্রচার বন্ধ করা হোক
  • কলারোয়ায় মাদকসেবন ছাড়ার শপথ অর্ধশত যুবকের
  • সেন্টমার্টিনে প্রবেশে নতুন নিয়ম
  • অস্ট্রেলিয়ায় ১৬ বছরের কম বয়সীদের জন্য নিষিদ্ধ হচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া
  • যেখানে সবাই মেলায় জীবনসঙ্গী খোঁজে, বিয়ের আগেই মা হয় মেয়েরা!
  • এই খাবার দেখতে মানুষের চুলের মতো, চীনাদের কাছে জনপ্রিয়
  • ফোন হ্যাকড হওয়া থেকে রক্ষা পেতে যা করবেন
  • নগ্ন ছবি লেনদেন আটকে দেবে গুগলের নতুন ফিচার
  • সেন্টমার্টিনে নভেম্বরে রাতে যাপন নয়, ডিসেম্বর ও জানুয়ারিতে প্রতিদিন দুই হাজার, ফেব্রুয়ারিতে ভ্রমণ বন্ধ
  • গোলমরিচে জব্দ ক্যানসার, ডায়াবেটিস, কোলেস্টেরল