রবিবার, এপ্রিল ১৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর স্ট্যাটাস

জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেছেন, ধর্মকে অগ্রাধিকার দিয়েও যে কোনো দেশ উন্নতির শিখরে উঠতে পারে। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নিজের ভেরিভায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘বিগত ৫০ বছর যাবৎ দেশের সকল সিদ্ধান্তকে নিয়ন্ত্রণ করছে কথিত প্রগতিশীল শক্তি। এরা সব সময়ই ধর্মকে রাষ্ট্রের কেন্দ্র থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে। শুধু তাই নয়, তারা ইনিয়ে-বিনিয়ে বলার চেষ্টা করেছে— উন্নতির পথে সবচেয়ে বড় বাধা হলো ধর্ম। অথচ ধর্মকে অগ্রাধিকার দিয়েও যে কোনো দেশ উন্নতির শিখরে উঠতে পারে, তার বড় উদাহরণের নাম মালয়েশিয়া।’

তিনি আরও বলেন, তাদের (মালয়েশিয়ার) সংবিধানের ৩ (১) ধারায় রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম উল্লেখ করে অন্যান্য ধর্মের স্বাধীনতা নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে। সেখানকার মোট জনগোষ্ঠীর ৬০-৬৫ শতাংশ মুসলমান। তার ওপর ভিত্তি করে তারা যদি ইসলামকে রাষ্ট্রের কেন্দ্রে রাখতে পারে, সকল কাজে ইসলামকে ধারণ করে তারা যদি বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে পারে, তবে বাংলাদেশে সমস্যাটা ঠিক কোন জায়গায়?

শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, শুধু মালয়েশিয়াই নয়, এমন আরও বহু দেশ রাষ্ট্রধর্মকে স্বীকার করে তার আলোকে দেশ পরিচালনা করে এগিয়ে গেছে। চোখের সামনে উন্নতির এমন জ্বলজ্যান্ত উদাহরণ থাকার পরও ধর্মই এদেশের প্রগতিশীলদের প্রধান শত্রু। অথচ যুগের পর যুগ রাষ্ট্র থেকে ধর্মের বিযুক্তি আমাদের দেশকে কী দিয়েছে, কতটুকু উন্নত করেছে, এটা সময়ের বড় প্রশ্ন। এর চেয়ে যদি রাষ্ট্র পরিচালনায় সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মূল্যবোধকে অগ্রাধিকার দেয়া হতো, তাদেরকে যথাযথ মূল্যায়ন করা হতো, যদি তাদের ভেতর এই অনুভব ছড়িয়ে দেয়া যেত যে, তারা বাইরের কেউ নয়, তারা এই দেশের মালিক, তবে দেশের উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য তারা সবকিছু উজাড় করে দিত। এতে দিনশেষে লাভবান হতো আমাদের এই দেশটাই।

শায়খ আহমাদুল্লাহ আরও বলেন, মালয়েশিয়ায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পাশে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন মসজিদ। সেখান প্রধানমন্ত্রী সহ অন্যান্য মন্ত্রী নিয়মিত নামাজ আদায় করেন। আইকনিক কোন ইসলামিক ব্যক্তিত্ব দেশে এলে রাষ্ট্রীয় প্রটৌকল দেওয়া হয়। সেখানকার মন্ত্রী, এমপি সহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ইসলাম পালনের চেষ্টা করেন। নারী পুলিশের ইউনিফরমে হিজাব আছে। এগুলোর কোনোকিছুই যদি মালয়েশিয়ার উন্নতির পথে অন্তরায় না হয়, তবে বাংলাদেশে বাধা কোথায়!

জনপ্রিয় এ ইসলামি আলোচক বলেন, গুটিকয় প্রগতিশীল এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের পলিসি নির্ধারণ করে আসছে। সংখ্যাগরিষ্ঠরা কিছু বললেই তাদেরকে বিভিন্ন রাষ্ট্রে চলে যাওয়ার হুমকি দেয়া হয়। এভাবে দিনের পর দিন জনগণের গণআকাঙ্ক্ষাকে উপেক্ষা করা হবে, এটাই কি কথিত প্রগতিশীলদের গণতান্ত্রিক আচরণের স্বরূপ?

একই রকম সংবাদ সমূহ

২০২৫ সালের পর বদলে যাবে হজের সময়ের আবহাওয়া

২০৪২ সাল পর্যন্ত হজের সময়ের আবহাওয়া কেমন থাকবে তা জানিয়েছে সৌদি আরব।বিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলের সঙ্গে সব চুক্তি বাতিল ও সম্পর্ক ছিন্ন করতে মুসলিম নেতাদের প্রতি আহবান

গাজায় ইসরাইলের আগ্রাসন ও ফিলিস্তিনিদের প্রতি সংহতি প্রকাশের কর্মসূচি ‘মার্চ ফর গাজা’রবিস্তারিত পড়ুন

‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন’ স্লোগানে প্রকম্পিত ঢাকা

ফিলিস্তিনে চলমান গণহত্যার প্রতিবাদে লাখো জনতার ঢল নামলো রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে। ICTবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচির ঘোষণাপত্র পাঠ করলেন মাহমুদুর রহমান
  • ঢাকায় ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি
  • ওমরাহযাত্রীদের সতর্কবার্তা সৌদি আরবের
  • হজ ফ্লাইট শুরু ২৯ এপ্রিল
  • অষ্টমীর স্নানে ব্রহ্মপুত্র তীরে মানুষের ভিড়
  • ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ জানালো আমিরাত
  • সাতক্ষীরা জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের জামাত অনুষ্ঠিত
  • সাতক্ষীরায় ঈদের প্রধান জামাত, আনন্দ-উৎসবে মুখর ঈদগাহ
  • বায়তুল মোকাররমে প্রথম ঈদের জামাত অনুষ্ঠিত
  • চাঁদ দেখা গেছে, কাল ঈদ
  • সুদমুক্ত ঋসুদমুক্ত ঋণ পাচ্ছেন ইমাম-মুয়াজ্জিনরা
  • বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম ইফতার সাতক্ষীরার নলতায়