শনিবার, নভেম্বর ২৩, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

রাষ্ট্রধর্ম নিয়ে শায়খ আহমাদুল্লাহর স্ট্যাটাস

জনপ্রিয় ইসলামি আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেছেন, ধর্মকে অগ্রাধিকার দিয়েও যে কোনো দেশ উন্নতির শিখরে উঠতে পারে। শুক্রবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নিজের ভেরিভায়েড ফেসবুক পেজে এক পোস্টে এ কথা বলেন তিনি।

ফেসবুক পোস্টে তিনি বলেন, ‘বিগত ৫০ বছর যাবৎ দেশের সকল সিদ্ধান্তকে নিয়ন্ত্রণ করছে কথিত প্রগতিশীল শক্তি। এরা সব সময়ই ধর্মকে রাষ্ট্রের কেন্দ্র থেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে। শুধু তাই নয়, তারা ইনিয়ে-বিনিয়ে বলার চেষ্টা করেছে— উন্নতির পথে সবচেয়ে বড় বাধা হলো ধর্ম। অথচ ধর্মকে অগ্রাধিকার দিয়েও যে কোনো দেশ উন্নতির শিখরে উঠতে পারে, তার বড় উদাহরণের নাম মালয়েশিয়া।’

তিনি আরও বলেন, তাদের (মালয়েশিয়ার) সংবিধানের ৩ (১) ধারায় রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম উল্লেখ করে অন্যান্য ধর্মের স্বাধীনতা নিশ্চিতের কথা বলা হয়েছে। সেখানকার মোট জনগোষ্ঠীর ৬০-৬৫ শতাংশ মুসলমান। তার ওপর ভিত্তি করে তারা যদি ইসলামকে রাষ্ট্রের কেন্দ্রে রাখতে পারে, সকল কাজে ইসলামকে ধারণ করে তারা যদি বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে এগিয়ে যেতে পারে, তবে বাংলাদেশে সমস্যাটা ঠিক কোন জায়গায়?

শায়খ আহমাদুল্লাহ বলেন, শুধু মালয়েশিয়াই নয়, এমন আরও বহু দেশ রাষ্ট্রধর্মকে স্বীকার করে তার আলোকে দেশ পরিচালনা করে এগিয়ে গেছে। চোখের সামনে উন্নতির এমন জ্বলজ্যান্ত উদাহরণ থাকার পরও ধর্মই এদেশের প্রগতিশীলদের প্রধান শত্রু। অথচ যুগের পর যুগ রাষ্ট্র থেকে ধর্মের বিযুক্তি আমাদের দেশকে কী দিয়েছে, কতটুকু উন্নত করেছে, এটা সময়ের বড় প্রশ্ন। এর চেয়ে যদি রাষ্ট্র পরিচালনায় সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মূল্যবোধকে অগ্রাধিকার দেয়া হতো, তাদেরকে যথাযথ মূল্যায়ন করা হতো, যদি তাদের ভেতর এই অনুভব ছড়িয়ে দেয়া যেত যে, তারা বাইরের কেউ নয়, তারা এই দেশের মালিক, তবে দেশের উন্নতি ও অগ্রগতির জন্য তারা সবকিছু উজাড় করে দিত। এতে দিনশেষে লাভবান হতো আমাদের এই দেশটাই।

শায়খ আহমাদুল্লাহ আরও বলেন, মালয়েশিয়ায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পাশে রয়েছে দৃষ্টিনন্দন মসজিদ। সেখান প্রধানমন্ত্রী সহ অন্যান্য মন্ত্রী নিয়মিত নামাজ আদায় করেন। আইকনিক কোন ইসলামিক ব্যক্তিত্ব দেশে এলে রাষ্ট্রীয় প্রটৌকল দেওয়া হয়। সেখানকার মন্ত্রী, এমপি সহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি ইসলাম পালনের চেষ্টা করেন। নারী পুলিশের ইউনিফরমে হিজাব আছে। এগুলোর কোনোকিছুই যদি মালয়েশিয়ার উন্নতির পথে অন্তরায় না হয়, তবে বাংলাদেশে বাধা কোথায়!

জনপ্রিয় এ ইসলামি আলোচক বলেন, গুটিকয় প্রগতিশীল এদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের পলিসি নির্ধারণ করে আসছে। সংখ্যাগরিষ্ঠরা কিছু বললেই তাদেরকে বিভিন্ন রাষ্ট্রে চলে যাওয়ার হুমকি দেয়া হয়। এভাবে দিনের পর দিন জনগণের গণআকাঙ্ক্ষাকে উপেক্ষা করা হবে, এটাই কি কথিত প্রগতিশীলদের গণতান্ত্রিক আচরণের স্বরূপ?

একই রকম সংবাদ সমূহ

বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের তারিখ চূড়ান্ত

২০২৫ সালে দুই পর্বে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে তারিখ চূড়ান্ত করাবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় মাদকসেবন ছাড়ার শপথ অর্ধশত যুবকের

সাতক্ষীরার কলারোয়ায় মাদকের ভয়াল গ্রাস থেকে যুব ও তরুণদের মুক্ত করতে তওবাবিস্তারিত পড়ুন

হাত কাঁপছিলো-কপাল ঘর্মাক্ত, কালিমা পাঠ শেষেই হেসে উঠলেন

শিরোনামের এই ঘটনা ঘটে এক খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী যুবকের ইসলাম গ্রহণের সময়। শুক্রবারবিস্তারিত পড়ুন

  • ৩০ নভেম্বরের পর হজের নিবন্ধন করা যাবে না : ধর্ম মন্ত্রণালয়
  • সংবিধান সংশোধনে শায়খ আহমাদুল্লাহর প্রস্তাবনা
  • সবাইকে সর্বোচ্চ সতর্কতা ও ধৈর্য ধারণের আহ্বান শায়খ আহমাদুল্লাহর
  • বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের তারিখ ঘোষণা
  • তুরস্কে কুরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম বাংলাদেশের মুয়াজ
  • হজ প্যাকেজের মূল্য কমলো, সর্বনিম্ন খরচ ৪ লাখ ৭৮ হাজার টাকা
  • বাংলাদেশে রোজা শুরুর সম্ভাব্য তারিখ
  • ২০২৫ সালে হজে যেতে নিবন্ধনের শেষ তারিখ ঘোষণা
  • বক্তব্য নিয়ে ভুল বোঝাবুঝি, যা বললেন ধর্ম উপদেষ্টা
  • পূজামণ্ডপে ইসলামী ভাবধারার গান নিয়ে বিতর্ক, যা জানা গেলো; দুজন গ্রেপ্তার
  • ফের মালয়েশিয়ায় মিজানুর রহমান আজহারী
  • দূর্গা পুজোর নিরাপত্তা নিশ্চিতে মহিলা পরিষদের স্মারকলিপি