শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সহিংসতা ও ভীতি প্রদর্শন বন্ধের আহ্বান: বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে যুক্তরাষ্ট্র। একই সঙ্গে আইনের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে দেশটি। পাশাপাশি সহিংসতা, হয়রানি ও ভীতি প্রদর্শন থেকে বিরত থাকতে সব পক্ষের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে ওয়াশিংটন।

যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে সোমবার বাংলাদেশি এক সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা জানানো হয়। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এ তথ্য জানিয়ে আবারও আসন্ন নির্বাচন সুষ্ঠু ও অবাধ হওয়ার ওপর গুরুত্বারোপ করেন।

তিনি বলেন, অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যা গুরুত্বপূর্ণ, তা হলো সব পক্ষ যেন শান্তিপূর্ণভাবে অংশগ্রহণ করতে পারে। এর মধ্যে আছেন সরকারি কর্মকর্তারা, আইন প্রয়োগকারীরা, রাজনৈতিক দলগুলো, নির্বাচন কমিশন, মিডিয়া এবং অবশ্যই ভোটাররা।

এ সময় ম্যাথিউ মিলারের কাছে ওই সাংবাদিক জানতে চান- ২৮ অক্টোবর বিরাট রাজনৈতিক র্যালি করার কথা ঘোষণা করেছে বিরোধী দল। একে কেন্দ্র করে উত্তেজনাকর রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিরাজ করছে বাংলাদেশে। র্যালিতে বাধা দেওয়ার পদক্ষেপ নিয়েছে শাসকগোষ্ঠী। এর মধ্যে রয়েছে গ্রেফতার, অভিযোগ গঠন, এমনকি এখন রাতের বেলায়ও বিচার করা হচ্ছে।

আন্তর্জাতিক মানবাধিকার বিষয়ক সংগঠন হিউম্যান রাইটস ওয়াচের রিপোর্ট অনুযায়ী, ক্ষমতাসীনদের পক্ষ থেকে সহিংসতায় উস্কানি দেওয়া হচ্ছে। বিরোধী নেতাদের বিরুদ্ধে রাশিয়ান ইউরেনিয়াম ব্যবহারের হুমকি দেওয়া হচ্ছে। বাংলাদেশের জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকারের বিষয়ে যুক্তরাষ্ট্র কি কোনো পদক্ষেপ বিবেচনা করছে? এমন প্রশ্নের জবাবে ম্যাথিউ মিলার উপরোক্ত মন্তব্য করেন।

এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের আরোপিত নিষেধাজ্ঞার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তাদের নিরাপত্তার ইস্যুও তুলে ধরা হয়।

তিনি বলেন, সম্প্রতি রাষ্ট্রদূত পিটার হাস শুধু নিজের নিরাপত্তা নয়, দূতাবাসের কর্মকর্তাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। এই মঞ্চ থেকে অনেকবার আপনি ভিয়েনা কনভেনশন সমুন্নত রাখার আহ্বান জানিয়েছেন। ফলে এই প্রেক্ষাপটে আপনার মন্তব্য কি? জবাবে ম্যাথিউ মিলার বলেন, আমি আবারও বলব ভিয়েনা কনভেনশন অন ডিপ্লোম্যাটিক রিলেশন্স-এর অধীনে কূটনৈতিক চত্বর ও এর কর্মকর্তাদের সুরক্ষিত রাখতে সবরকম যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণে বাধ্যবাধকতা আছে বাংলাদেশের। বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ককে মূল্যায়ন করে যুক্তরাষ্ট্র। আমরা আশা করি, দেশের ভেতর যুক্তরাষ্ট্রের সব মিশন ও কূটনীতিকদের সেফটি ও সিকিউরিটি রক্ষায় সব রকম উপযুক্ত পদক্ষেপ নেবে বাংলাদেশ সরকার।

একই রকম সংবাদ সমূহ

আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামী জাতীয় নির্বাচন হবেবিস্তারিত পড়ুন

নতুন বাংলাদেশের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে : আলী রীয়াজ

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেছেন, এক নতুন বাংলাদেশের সম্ভাবনাবিস্তারিত পড়ুন

আ.লীগের মিছিল ঠেকাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার নির্দেশ

ভবিষ্যতে যেন আওয়ামী লীগ আর কোনো মিছিল করতে না পারে সে ব্যাপারেবিস্তারিত পড়ুন

  • হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
  • ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
  • ঢাকায় নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল নিয়ে যা বললো ডিএমপি
  • বর্তমান অবস্থায় রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন সম্ভব নয় : খলিলুর রহমান
  • পুরোনো শত্রু মিত্র হওয়ার অনেক উদাহরণ আছে : উপ-প্রেস সচিব
  • ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিমদের ‘পূর্ণ নিরাপত্তা’ নিশ্চিতের আহবান ঢাকার
  • বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র
  • একাত্তরে গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে বললো বাংলাদেশ
  • পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য যুদ্ধে জড়ানোর ইচ্ছা নেই ভারতের
  • ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৭৮২২ জনকে গ্রেফতার করেছে সেনাবাহিনী’
  • ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি