বুধবার, আগস্ট ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

‘আ.লীগের সঙ্গে যৌথ আন্দোলন করে বিএনপি রাজনীতি শিখেছে’

বিএনপি কিছু রাজনীতি শিখেছে আওয়ামী লীগের সঙ্গে যৌথ আন্দোলন করে- এমন মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রশ্ন রাখেন, তাছাড়া তাদের (বিএনপি) রাজনীতি আর কী ছিল?

তিনি বলেন, জিয়াউর রহমানের পকেট থেকে অবৈধভাবে জন্ম হয়েছে বিএনপির। ক্যান্টনমেন্টে বসে গোয়েন্দাদের সহায়তায় এই বিএনপির জন্ম।

মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে ছাত্রলীগের ৩০তম জাতীয় সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে শেখ হাসিনা এসব কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, অনেক জ্ঞানী-গুণী মানুষও জিয়ার সঙ্গে হাত মিলিয়ে কথা বলেছিল। এখনো অনেকে আছে খালেদা জিয়া-তারেক জিয়ার সঙ্গে। মানিলন্ডারিং, অস্ত্র কারবারি ও ২১ আগস্টে গ্রেনেড হামলার আসামি তারেক। খালেদা এতিমের টাকা আত্মসাতের মামলার আসামি। এ অপরাধীদের সঙ্গে এখন অনেক জ্ঞানী-গুণীও গণতন্ত্রের কথা বলে। তারা বুদ্ধিজীবী না, বুদ্ধিপ্রতিবন্ধীজীবী। তারা খালেদা-তারেকের সঙ্গে গিয়ে মিলেছে।

তিনি বলেন, বিএনপির দুই নেতা আমার কাছে এসে বলেছে তারা নাকি টাকা না দিলে মনোনয়ন দেয় না। টাকা না দেওয়া তাদের মধ্য থেকে একজন মনোনয়ন পায়নি। ওইভাবে নির্বাচন করে নির্বাচনে জেতা যায় না। এটা হলো বাস্তবতা। সকালে একজনের নাম যায়, দুপুরে একজনের নাম যায়, বিকালে আরেকজনের নাম যায়। এইভাবেই তাদের ইলেকশন হয়। ফেলো কড়ি, মাখো তেল অর্থাৎ যে টাকা দেবে সে প্রার্থী।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জিয়াউর রহমান হ্যাঁ-না ভোট দিয়ে কারচুপি শুরু করেছিল। এই কালচার কে নিয়ে এসেছে?এটা জিয়াউর রহমান শুরু করেছে। হ্যাঁ-না ভোটে না এর বাক্স পাওয়া যেত না। কেবল হ্যাঁ-এর বাক্স পাওয়া যেত।

শেখ হাসিনা এ সময় বিএনপির ছাত্রসংগঠন ছাত্রদলের সমালোচনা করে বলেন, ২০০১ সালে ক্ষমতায় এসে খালেদা জিয়ার পেটুয়া বাহিনী সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে দেয়। ঢাবিতে রাতের অন্ধকারে ভিসিকে সরিয়ে নতুন আরেকজনকে বসিয়ে দিয়ে ভিসির পদটাও দখল করে নেয়।

তিনি বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই শিক্ষকসহ বহু নেতাকর্মীকে হত্যা করে। তাদের অত্যাচার-নির্যাতনে সারা বাংলাদেশ ছিল নির্যাতিত। তারা শুধু ক্ষমতায় থাকলেই না, ক্ষমতার বাইরে থেকেও অগ্নিসন্ত্রাসের কথা সবার জানা। ২০১৩-১৪ সালে প্রায় তিন হাজার মানুষকে দগ্ধ করে তারা। বাস, লঞ্চ রেল কোনো কিছুই তাদের হাত থেকে রক্ষা পায়নি।বিএনপির কাজই হচ্ছে শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, খালেদা জিয়া বলেছিলেন- আওয়ামী লীগকে শিক্ষা দিতে ছাত্রদলই যথেষ্ট। এর প্রতিবাদে আমি ছাত্রলীগের হাতে বই খাতা কলম তুলে দিয়েছিলাম। বলেছিলাম- শিক্ষা শুধু নিজেরাই গ্রহণ করবে না, গ্রামে গিয়ে নিরক্ষর মানুষকে শিক্ষা দেবে। তারা সেটিই করেছে। আমাকে রিপোর্টও দিয়েছে। আমাদের পেটুয়া বাহিনী লাগে না।আমাদের শক্তি জনগণ।

একই রকম সংবাদ সমূহ

গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়নি, সুষ্ঠু নির্বাচন এখনো নিশ্চিত নয়: রিজভী

দেশকে আবারও ষড়যন্ত্রের অন্ধগলিতে ঠেলে দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির জ্যেষ্ঠবিস্তারিত পড়ুন

জামায়াতকে নিয়ে ‘ঐক্যের পথে’ ইসলামি দলগুলো

২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিষয়ে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ অন্তর্বর্তী সরকার। এইবিস্তারিত পড়ুন

সেই তন্বীর সম্মানে ডাকসুর গুরুত্বপূর্ণ পদ ছেড়ে দিলো ছাত্রদল

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে গবেষণা ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদকবিস্তারিত পড়ুন

  • ডাকসুর পূর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা ছাত্রদলের
  • ডাকসু নির্বাচন: কাদের-বাকেরের নেতৃত্বে গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের প্যানেল
  • ঢাবির ১৮ হল সংসদে প্রার্থী ঘোষণা ছাত্রদলের
  • জুলাই সনদের যে ৩ দফায় আপত্তি বিএনপির
  • হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি
  • সংবিধান কিংবা লিখিত বিধি-বিধান দিয়ে ফ্যাসিবাদ ঠেকানো যায় না: তারেক রহমান
  • বিএনপি নেতা গয়েশ্বরের দুর্নীতি মামলার রায় ২৮ আগস্ট
  • যারা পিআর দাবি করে তাদের উদ্দেশ্য সন্দেহজনক: রিজভী
  • জাতীয় পার্টি জিন্দা লা/শ: শেখ হাসিনা
  • এবার সামনে এলো হাসিনা ও ইনুর চাঞ্চল্যকর অডিও রেকর্ড
  • জুলাই সনদ: ফিরছে তত্ত্বাবধায়ক সরকার, আইনসভা ২ কক্ষের, প্রধানমন্ত্রী দলীয় প্রধান নয়
  • ‘না ভোট’ রাখার প্রস্তাব দেয়নি বিএনপি: নজরুল ইসলাম খান