শনিবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনি বন্দিদের ছাড়লো না ইসরায়েল

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস আরও ছয় ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিলেও বিনিময়ে ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনি বন্দির মুক্তি আটকে দিয়েছে ইসরায়েল।
নেতানিয়াহুর সরকার বলেছে, তারা ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেছে।

ইসরায়েলের এই সিদ্ধান্ত গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতি চুক্তির জন্য আরেকটি বড় ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর এই পদক্ষেপকে ‘প্রতারণামূলক বিলম্ব’ এবং ‘যুদ্ধবিরতি চুক্তির স্পষ্ট লঙ্ঘন’ বলে অভিহিত করেছে হামাস।

নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তির বিষয়টি স্থগিত থাকবে যতক্ষণ না হামাস পরবর্তী পর্যায়ের জিম্মি মুক্তি নিশ্চিত করে। তিনি আরও বলেন, হামাস প্রতি সপ্তাহে যে ‘অপমানজনক অনুষ্ঠান’ আয়োজন করে, তা ছাড়াই মুক্তি দিতে হবে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে নেতানিয়াহুকে বন্দিমুক্তির প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছিল। কিন্তু পরে তিনি তার মন্ত্রিসভার সঙ্গে বৈঠক করেন, যেখানে কট্টর ডানপন্থি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোটরিচ যুদ্ধবিরতিকে প্রত্যাখ্যান করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান। ওই বৈঠকের পর নেতানিয়াহু নিরাপত্তা বাহিনীর সুপারিশ উপেক্ষা করে বন্দিদের মুক্তি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেন।

যুদ্ধবিরতির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত
এই সিদ্ধান্তের ফলে ৬০০-এর বেশি ফিলিস্তিনির জন্য বহুল প্রতীক্ষিত মুক্তির প্রক্রিয়া থমকে গেছে। আলোচনার দ্বিতীয় ধাপে যাওয়ার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ বলে মনে করা হচ্ছিল। তবে এখন সবকিছু অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।

যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপে জীবিত ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির কোনো নতুন পরিকল্পনা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। মধ্যস্থতাকারীরা চুক্তিকে রক্ষা করতে তৎপর হয়ে উঠেছেন, যাতে যুদ্ধবিরতির সম্পূর্ণ ভেঙে পড়া এড়ানো যায়।

কোন ফিলিস্তিনি বন্দিরা মুক্তির তালিকায় ছিলেন?
শনিবারের জন্য নির্ধারিত এই বন্দিমুক্তি ছিল যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হওয়ার পর সবচেয়ে বড় উদ্যোগ। মোট ৬২০ জন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল, যাদের মধ্যে ৪৪৫ জনকে গাজা থেকে আটক করেছিল ইসরায়েলি বাহিনী।

মুক্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে ১০০ জন নারী ও ১৯ বছরের কম বয়সী কিশোর-কিশোরী ছিলেন। আল-জাজিরা খবর অনুসারে, এসব নারী ও শিশুরা ৭ অক্টোবরের হামলা বা গাজার সংঘাতে জড়িত ছিলেন না।

এই তথ্য সামনে আসার পর মানবাধিকারকর্মীরা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন যে, তারা ফিলিস্তিনি নাগরিকদের ‘বিনিময়ের হাতিয়ার’ হিসেবে ব্যবহার করছে।

সূত্র: আল-জাজিরা, বিবিসি

একই রকম সংবাদ সমূহ

বাংলাদেশের সংস্কার কর্মসূচির প্রতি সমর্থন জানালো যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের উপসহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিকোল এ. চুলিক এবং অ্যান্ড্রু হেরাপের নেতৃত্বে বাংলাদেশ সফররতবিস্তারিত পড়ুন

বিড়ালপ্রেমী তারেক রহমান, ফেসবুকে ভাইরাল

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের শেয়ার করা তিনটি ছবিবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস

বিশ্বের একশ প্রভাবশালী ব্যক্তির তালিকা প্রকাশ করেছে টাইম ম্যাগাজিন। ২০২৫ সালের জন্যবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘লিডার, মটিভেটর, মেনটর’
  • বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ দেশটির জনগণ নির্ধারণ করবে : যুক্তরাষ্ট্র
  • লন্ডনে খালেদা জিয়ার সঙ্গে সাক্ষাৎ, যা বললেন জামায়াত আমির
  • আমেরিকার ভিসা পাওয়ার যোগ্য কারা, জানালেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি, যা লিখেছে ইসরায়েলি গণমাধ্যম
  • তুরস্কের বাণিজ্যমন্ত্রীর সঙ্গে উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের সাক্ষাৎ
  • বিনিয়োগে ব্যবসায়িক দল পাঠাবে স্লোভাকিয়া, কর্মী পাঠাতে চায় বাংলাদেশ
  • ওমরাহযাত্রীদের সতর্কবার্তা সৌদি আরবের
  • ভারি বৃষ্টিপাতে ভারত ও নেপালে প্রাণহানি ১০০
  • শুল্ক ইস্যুতে এবার মুখ খুললেন শি জিনপিং
  • গাজায় থেমে নেই প্রাণঘাতী হামলা, আরো ২৯ ফিলিস্তিনি নিহত
  • নিউইয়র্কের হাডসন নদীতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬