বৃহস্পতিবার, জুলাই ৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কলারোয়ায় আশ্রয়ণের ঘর উচ্ছেদের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সাংবাদিক লাঞ্ছিতের অভিযোগ

কলারোয়ার লাঙ্গনঝাড়া ইউনিয়নের তৈলকুপি গ্রামে আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর উচ্ছেদের সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে কলারোয়া প্রেসক্লাবের সভাপতিসহ কয়েকজন সাংবাদিক লাঞ্ছিত হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ বিষয়ে কলারোয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়রী করা হয়েছে।

সূত্রে জানা যায়, কলারোয়ায় প্রধানমন্ত্রীর আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ভূমিহীন ও গৃহহীনদের জন্য উপজেলার তৈলকুপি গ্রামে র্নিমাণ করা হয় ১৩টি ঘর। তবে নির্মিত ১৩টি ঘরের মধ্যে ইতোমধ্যে সাতটি ঘর ভেঙে সরানো হয়েছে।

সদ্য বিদায়ী কলারোয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মৌসুমি জেরিন কান্তার অনিয়ম-দুর্নীতি আড়াল করতেই এ ঘরগুলো ভাঙা হয়েছে বলে মনে করছেন এলাকার অনেকেই। তবে বর্তমান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুবায়ের হোসেন চৌধুরী বলেন, কোন দুর্নীতি ঢাকতে নয়, ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে নির্মাণের কারণে ঘরগুলো সরানো হয়েছে।

অপরিকল্পিতভাবে নির্মিত ও উচ্ছেদকৃত ঘরের বিষয় নিয়ে গত ১৪ জুলাই সাতক্ষীরার এডিসি এম.এম মাহমুদুর রহমান ঘটনাস্থানে তদন্তে যান। এ সময় কলারোয়া উপজেলা চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম লাল্টু, উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুবায়ের হোসেন চৌধুরী, স্থানীয় চেয়ারম্যান নুরুল ইসলামসহ সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয়রা জানান, পুকুর পাড়ে কোনোরকম বাঁধ নির্মান ছাড়াই এই ঘরগুলি নির্মান করা হয়েছিল। এমনকি আশ্রয় প্রকল্পের সুবিধাভোগীদের বাড়িতে যাওয়ার কোন রাস্তাও সেখানে রাখা হয়নি। প্রকল্পের ডিজাইন পরিবর্তন করে লে-আউট না করে এই আশ্রয় প্রকল্পের ঘর নির্মান করায় সুবিধাভোগীদের হাতে ঘর হস্তান্তর করার পূর্বেই ঘরগুলো ধসে পড়ার উপক্রম দেখা দেয়।

বসবাসের অনুপযোগী ঘরগুলি বর্তমান উপজেলা নির্বাহী অফিসার জুবায়ের হোসেন চৌধুরী সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের পরামর্শে ৭টি ঘর গত ৩ জুলাই অপসারন করে পাশ্ববর্তী সোনাবাড়িয়া ইউনিয়নে ভাদিয়ালী গ্রামে পুনরায় নির্মানের কাজ শুরু করেছেন।

অপরিকল্পিতভাবে নির্মান করা ও ৭টি ঘর উচ্ছেদ বিষয় নিয়ে গত ১৪ জুলাই সাতক্ষীরার এডিসি এম এম মাহমুদুর রহমান তদন্তকালে ঘর নির্মাণে অনিয়মের বিষয় আরও স্পষ্ট হয়।

ঘর নির্মাণের পূর্বে পুকুর পাড়ের বাঁধ নির্মাণের কথা থাকলেও সেটি নিয়েও রয়েছে অনিয়মের অভিযোগ। বাঁধ নির্মানের জন্য অর্থ বরাদ্দ নিয়ে কর্মসৃজন প্রকল্পে শ্রমিকদের দিয়ে নামমাত্র মাটি ভরাটের কাজ করা হয় বলে অভিযোগ করেন স্থানীয়রা।

এলাকাবাসী আশ্রয়ণ প্রকল্পের অনিয়ম ও দূর্নীতির বিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা ও সাংবাদিকদের কাছে অভিযোগ করার সময় স্থানীয় কয়েকজন যুবক উত্তেজিত হয়ে গালিগালাজ করতে থাকে। তদন্ত কর্মকর্তার সামনে কলারোয়া প্রেসক্লাবের সভাপতি অধ্যাঃ এম এ কালাম সহ উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রাণনাশেরও হুমকি দেয়া হয় বলে জানা গেছে।

এ ব্যাপারে কলারোয়া থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী (জিডি) করেছেন সাংবাদিক অধ্যাঃ এম এ কালাম। জিডির নং ৬৬৯, তাং ১৪/০৭/২০২১।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়া সরকারি কলেজে শিবিরের বৃক্ষরোপন কর্মসূচি

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির কলারোয়া সরকারি কলেজ শাখার উদ্যোগে বৃক্ষরোপন কর্মসূচি পালিত হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনের লক্ষ্য কলারোয়ায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

কৃষি ও কৃষকের উন্নয়ন, নিরাপদ ও মানসম্মত খাদ্য উৎপাদন, প্রদর্শনীসহ নানান সময়োপযোগীবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় চক্ষু সেবা শিবির বাস্তবায়নে মতবিনিময় সভা

শেখ শাহাজাহান আলী শাহীন: কলারোয়ায় ব্র্যাক মাইক্রোফাইন্যান্সের আয়োজনে জেলা সমন্নিত চক্ষু সেবাবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় ঔষুধ ফার্মেসীতে টাস্কফোর্স এর অভিযান : ৩০ হাজার টাকা জরিমানা
  • কলারোয়ায় শিম চাষে স্বাবলম্বী যুগিখালীর সাত্তার সানা
  • কলারোয়ায় আইসক্রিম ফ্যাক্টরিতে ট্যাক্সফোর্সের অভিযান
  • কলারোয়ার ধানদিয়ায় ৮ দলীয় ফুলবল টুর্নামেন্টে সরসকাটি চ্যাম্পিয়ন
  • কলারোয়ায় কলেজ শিক্ষক-কর্মচারী সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা
  • কলারোয়ায় নব্বই দশকের ছাত্রনেতাদের মিলনমেলার প্রস্তুতিমূলক সভা
  • কলারোয়ার ধানদিয়া হাইস্কুল ফুটবল মাঠে ফাইনাল খেলায় সরসকাটি জয়ী
  • কলারোয়ার কেঁড়াগাছিতে প্রীতি ফুটবল ম্যাচে স্বাগতিকদের সাথে ড্র আটুলিয়ার
  • কলারোয়ায় অনুষ্ঠিত হলো উৎসবমুখর রথযাত্রা উৎসব
  • কলারোয়ায় বিএনপি’র লিফলেট বিতরণ করলেন সাবেক মেয়র আক্তারুল
  • কলারোয়ায় শহর প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ
  • সাতক্ষীরা ও কলারোয়া সীমান্তে প্রায় ১০ লক্ষ টাকার ভা*রতীয় মালামাল জব্দ