বুধবার, আগস্ট ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ঢাবি বন্ধ থাকলেও হল খোলা থাকবে

মহামারি করোনাভাইরাসের কারণে দেশের স্কুল-কলেজ ও সমমানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান দুই সপ্তাহের জন্য বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। ২১ জানুয়ারি (শুক্রবার) থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকাতে ২১ জানুয়ারি থেকে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত স্কুল-কলেজ বন্ধসহ জরুরি ৫ দফা নির্দেশনা জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।

এদিকে সরকারের এ সিদ্ধান্তের সঙ্গে একমত পোষণ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, জাতীয় সিদ্ধান্তের সঙ্গে সংহতি রেখে আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। অনলাইনে ক্লাস কার্যক্রম চালু থাকবে।

শিক্ষার্থীদের আবাসিক হল বন্ধ হবে কি না, এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ছেলেমেয়েরা যেখানে আসছে সেখানে স্থির থাকুক। তাদের এখান থেকে সরিয়ে অন্য ঝুঁকির মধ্যে ফেলানো ঠিক হবে না।

এদিকে বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর মহাখালীতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরে করোনার সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিফ করেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, শুক্রবার ২১ জানুয়ারি থেকে ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। এ ছাড়া সামাজিক, রাজনৈতিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি লোক অংশ নিতে পারবে না। সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান অর্ধেক জনবল নিয়ে চলবে। এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে। শিগগিরই প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।

মন্ত্রী বলেন, করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ায় আমরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলেছিলাম। সব অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বজায় রেখেছিলাম। কিন্তু ইদানীং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে করোনা সংক্রমণের হার বেড়ে যাচ্ছে। তাই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামী ২ সপ্তাহ স্কুল, কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে।

জাহিদ মালেক আরও বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার উদ্দেশ্য হচ্ছে, সংক্রমণ কমানো। যাতে শিক্ষার্থীরা সংক্রমিত না হয়। আগামী দুই সপ্তাহ পরে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।
তিনি বলেন, সংক্রমণ কমানোর জন্য আরও কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করা হচ্ছে। দেশে পরিবহন ও সামাজিক অনুষ্ঠানে প্রচুর পরিমাণে লোক চলাচল করছে। এতে করোনা সংক্রমণ বাড়ছে। তাই সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, কোনো অনুষ্ঠানে ১০০ জনের বেশি লোক থাকতে পারবে না। এবং যারা আসবে, তাদের টিকার সদন এবং করোনা পরীক্ষা করা থাকতে হবে। যানবাহনে উঠার ক্ষেত্রেও একই বিষয় প্রয়োজন হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

গুলিবিদ্ধ ১৬৭ জনের অনেকেরই মাথার খুলি ছিল না

২০২৪ সালের ১৬ জুলাইয়ের পর থেকে দিন যত গড়াতে থাকে মাথা-বুকে গুলিবিদ্ধবিস্তারিত পড়ুন

১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ

আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবারবিস্তারিত পড়ুন

ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ ১০ সেপ্টেম্বর

আগামী ১০ সেপ্টেম্বর ভোটকেন্দ্রের খসড়া তালিকা প্রকাশ করবে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। বুধবারবিস্তারিত পড়ুন

  • ৪০০ কোটি টাকা দামে রাশিয়ার দুই হেলিকপ্টার কিনে বিপাকে বাংলাদেশ
  • প্রশাসনের বাইরে ৭৮ অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে পদোন্নতির সুপারিশ
  • সুস্থ সবল প্রজন্ম গড়ে তুলতেই হবে : প্রধান উপদেষ্টা
  • ভারতীয় পেঁয়াজ বাজারে ঢুকতেই কমতে শুরু করেছে দাম
  • ‘আপত্তিকর’ ভিডিও ভাইরাল: বিএফআইইউ প্রধানকে বাধ্যতামূলক ছুটি
  • থাকছে না নিবন্ধন পরীক্ষা, নতুন পদ্ধতিতে নিয়োগ দেবে এনটিআরসিএ
  • সামুদ্রিক মৎস্য সম্পদের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে: প্রধান উপদেষ্টা
  • শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রথম নারী সচিব রেহানা পারভীন
  • বিভিন্ন বাহিনীতে ২৭৬৩৭ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে- স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • ৩ শর্তে পিতৃত্বকালীন ছুটি দেয়া যেতে পারে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
  • ডিবি হারুনসহ ১৮ পুলিশ কর্মকর্তা বরখাস্ত
  • চলতি সপ্তাহেই নির্বাচনের কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ: ইসি সচিব