মঙ্গলবার, মে ১৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

প্রধানমন্ত্রীর সহায়তার চেক পেয়েছে মণিরামপুরের হাত পা বিহীন শিক্ষার্থী লিতুন জিরা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহায়তার ৫ লাখ টাকার চেক পেয়েছে হাত পা বিহীন জন্ম নেওয়া অধম্য মেধাবী শিক্ষার্থী যশোরের মণিরামপুরের লিতুন জিরা।

রবিবার (৩ এপ্রিল-২০২২) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে সে এ চেক গ্রহণ করে। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে তার কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া লিতুন জিরার হাতে চেক তুলে দেন।

মণিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানম, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানী, অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক আমিনুদ্দিন, মিলন ঘোষাল, লিতুন জিরার বাবা প্রভাষক হাবিবুর রহমান, মা জাহানারা খাতুন, মণিরামপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. মোতাহার হোসেন প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

এরআগে গত ৩ মার্চ গোলাম রব্বানীর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করার ইচ্ছে নিয়ে চিঠি লেখেন লিতুন জিরা। তখন লিতুন জিরার লেখাপড়ার জন্য আর্থিক সহায়তার দিতে প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করেন গোলাম রব্বানী। এরপর প্রধানমন্ত্রী নিজের ‘ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে লিতুন জিরার জন্য পাঁচ লাখ টাকা বরাদ্দ দেন। গত ২৮ মার্চ ডাক যোগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পান লিতুন জিরার বাবা। চিঠি পেয়ে তিনি মেয়েকে নিয়ে গত শনিবার রাতে ঢাকায় রওনা হন।

লিতুন জিরার বাবা হাবিবুর রহমান বলেন- আজ রবিবার সকালে মেয়ের জন্য প্রধানমন্ত্রীর সহায়তার পাঁচ লাখ টাকার চেক পেয়েছি। মেয়ের ডাক্তারি পড়ার শখ। তার লেখাপড়ার পিছনে এ টাকা ব্যয় করবো।জ্ঞ

হাবিবুর রহমান বলেন- প্রধানমন্ত্রীকে নিজের গল্প শোনাতে চেয়েছিলো লিতুন জিরা। ব্যস্ততার কারণে তিনি (প্রধানমন্ত্রী) লিতুন জিরার সাথে দেখা করার সুযোগ পাননি।

২০০৮ সালে মণিরামপুরের শেখপাড়া খানপুর গ্রামে হাবিবুর-জাহানার খাতুনের কোল জুড়ে আসে লিতুন জিরা। ছেলে ইশতিয়াক আহমেদ সাজুর পর জন্ম হয় হাত পা বিহীন মেয়েটির। লিতুন জিরার দুই পা নেই। নেই দুই হাতের কনুইয়ের নিচের অংশ।

প্রতিবন্ধী হলেও ছোটবেলা থেকে লেখাপড়ার খুব আগ্রহ লিতুন জিরার। ডান হাতের বাহুর আগা দিয়ে কলম চেপে ধরে চোয়াল (মুখ) দিয়ে লিখে ২০১৯ সালে স্থানীয় খানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে সে পিইসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ ও বৃত্তি পায়। বর্তমানে সে গোপালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজে ৮ম শ্রেণিতে পড়ছে। ৬৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে লিতুন জিরা প্রথম। নিয়মিত বাবা-মার কোলে চড়ে সে ক্লাসে যায়।

লিতুন জিরার বাবা মণিরামপুরের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা এআর কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রভাষক। ২০ বছর বিনা বেতনে তিনি সেখানে কর্মরত আছেন। তিনি উপজেলা তাঁতীলীগের সাধারণ সম্পাদকও।

একই রকম সংবাদ সমূহ

যশোরের মনিরামপুরে ভবদহ পাড়ের বোরোচাষীদের বোবা কান্না

হেলাল উদ্দিন, মনিরামপুর: যশোরের মনিরামপুরের অভিশপ্ত ভবদহ পাড়ের বোরোচাষীদের বোবা কান্না যেনবিস্তারিত পড়ুন

মনিরামপুরে গলায় লিচুর বিচি আটকে প্রাণ গেল শিশুর

হেলাল উদ্দিন, রাজগঞ্জ : যশোরের মনিরামপুরে লিচুর বিচি গলায় আটকে মায়াজ হাসানবিস্তারিত পড়ুন

যশোরের রাজগঞ্জে করাতকলে আগুন, পুড়েছে কাঠ ও যন্ত্রপাতি

হেলাল উদ্দিন, মনিরামপুর (যশোর): যশোরের মনিরামপুর উপজেলার রাজগঞ্জে একটি করাতকল আগুনে পুড়েবিস্তারিত পড়ুন

  • মনিরামপুরে বিদ্যুৎস্পৃ*ষ্টে শিশুর মৃ*ত্যু
  • মনিরামপুরে নিজ ঘর থেকে গৃহবধূর ম*রদে*হ উদ্ধার
  • মনিরামপুরে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
  • মনিরামপুরে মোটরসাইকেলের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
  • ঝড়-বৃষ্টির আশঙ্কায় দ্রুত ধান কাটায় ব্যস্ত যশোরের রাজগঞ্জের কৃষকেরা
  • রাজগঞ্জে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেছেন আমাদের এ্যাম্বুলেন্সে কর্তৃপক্ষ
  • মনিরামপুরের রাজগঞ্জে স্বর্ণ ব্যবসার আড়ালে চলছে রমরমা সুদের ব্যবসা
  • মনিরামপুরে বাপের বাড়ি থেকে স্ত্রীকে আনতে না পেরে যুবকের আত্মহ*ত্যা
  • গাজায় গণহত্যার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী কবিতা পাঠ ও মানববন্ধন
  • মনিরামপুর হাসপাতাল বেডেই কেটেছে যাদের ঈদ
  • মনিরামপুরের রাজগঞ্জে এতিম ও সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের মাঝে ঈদ উপহার বিতারণ
  • ঈদকে সামনে রেখে ফেসবুকে সক্রিয় অনলাইন মোবাইল বিক্রেতা প্রতারক চক্র