বৃহস্পতিবার, জুলাই ৩, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

প্রধানমন্ত্রীর সহায়তার চেক পেয়েছে মণিরামপুরের হাত পা বিহীন শিক্ষার্থী লিতুন জিরা

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সহায়তার ৫ লাখ টাকার চেক পেয়েছে হাত পা বিহীন জন্ম নেওয়া অধম্য মেধাবী শিক্ষার্থী যশোরের মণিরামপুরের লিতুন জিরা।

রবিবার (৩ এপ্রিল-২০২২) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ঢাকায় প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে সে এ চেক গ্রহণ করে। প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে তার কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া লিতুন জিরার হাতে চেক তুলে দেন।

মণিরামপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নাজমা খানম, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক গোলাম রব্বানী, অবসরপ্রাপ্ত চিকিৎসক আমিনুদ্দিন, মিলন ঘোষাল, লিতুন জিরার বাবা প্রভাষক হাবিবুর রহমান, মা জাহানারা খাতুন, মণিরামপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক মো. মোতাহার হোসেন প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।

এরআগে গত ৩ মার্চ গোলাম রব্বানীর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর সাথে দেখা করার ইচ্ছে নিয়ে চিঠি লেখেন লিতুন জিরা। তখন লিতুন জিরার লেখাপড়ার জন্য আর্থিক সহায়তার দিতে প্রধানমন্ত্রীকে অনুরোধ করেন গোলাম রব্বানী। এরপর প্রধানমন্ত্রী নিজের ‘ত্রাণ ও কল্যাণ তহবিল থেকে লিতুন জিরার জন্য পাঁচ লাখ টাকা বরাদ্দ দেন। গত ২৮ মার্চ ডাক যোগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় থেকে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি পান লিতুন জিরার বাবা। চিঠি পেয়ে তিনি মেয়েকে নিয়ে গত শনিবার রাতে ঢাকায় রওনা হন।

লিতুন জিরার বাবা হাবিবুর রহমান বলেন- আজ রবিবার সকালে মেয়ের জন্য প্রধানমন্ত্রীর সহায়তার পাঁচ লাখ টাকার চেক পেয়েছি। মেয়ের ডাক্তারি পড়ার শখ। তার লেখাপড়ার পিছনে এ টাকা ব্যয় করবো।জ্ঞ

হাবিবুর রহমান বলেন- প্রধানমন্ত্রীকে নিজের গল্প শোনাতে চেয়েছিলো লিতুন জিরা। ব্যস্ততার কারণে তিনি (প্রধানমন্ত্রী) লিতুন জিরার সাথে দেখা করার সুযোগ পাননি।

২০০৮ সালে মণিরামপুরের শেখপাড়া খানপুর গ্রামে হাবিবুর-জাহানার খাতুনের কোল জুড়ে আসে লিতুন জিরা। ছেলে ইশতিয়াক আহমেদ সাজুর পর জন্ম হয় হাত পা বিহীন মেয়েটির। লিতুন জিরার দুই পা নেই। নেই দুই হাতের কনুইয়ের নিচের অংশ।

প্রতিবন্ধী হলেও ছোটবেলা থেকে লেখাপড়ার খুব আগ্রহ লিতুন জিরার। ডান হাতের বাহুর আগা দিয়ে কলম চেপে ধরে চোয়াল (মুখ) দিয়ে লিখে ২০১৯ সালে স্থানীয় খানপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে সে পিইসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ ও বৃত্তি পায়। বর্তমানে সে গোপালপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজে ৮ম শ্রেণিতে পড়ছে। ৬৫ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে লিতুন জিরা প্রথম। নিয়মিত বাবা-মার কোলে চড়ে সে ক্লাসে যায়।

লিতুন জিরার বাবা মণিরামপুরের শহীদ মুক্তিযোদ্ধা এআর কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রভাষক। ২০ বছর বিনা বেতনে তিনি সেখানে কর্মরত আছেন। তিনি উপজেলা তাঁতীলীগের সাধারণ সম্পাদকও।

একই রকম সংবাদ সমূহ

মনিরামপুরে মাটিচাপা দেয়া ব্যক্তিকে জীবিত উদ্ধার

হেলাল উদ্দিন, মনিরামপুর : যশোরের মনিরামপুরে মারপিট করে ধান ক্ষেতে জ্যান্ত মাটিবিস্তারিত পড়ুন

মনিরামপুরে উপজেলা পর্যায়ে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্ক প্রতিযোগিতা

হেলাল উদ্দিন, মনিরামপুর : যশোরের মনিরামপুরে উপজেলা পর্যায়ে দুর্নীতি প্রতিরোধ বিষয়ক বিতর্কবিস্তারিত পড়ুন

শার্শায় ট্রাক-ইজিবাইক মুখোমুখি সংঘ*র্ষে নিহ*ত ১, আহ*ত ৭

বেনাপোল প্রতিনিধি : যশোরের শার্শায় ট্রাক ও ইজিবাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষে তানজিম (১৩)বিস্তারিত পড়ুন

  • আর্থিক সাক্ষরতা কর্মসূচি উপলক্ষে রূপালী ব্যাংক মণিরামপুর শাখায় মতবিনিময় সভা
  • মনিরামপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে এইচএসসি পরীক্ষার্থীদের বিদায় সংবর্ধনা
  • ৫৫ লাখ টাকা ছিনতায়ে ৩২ লাখ টাকা উদ্ধার আসামী আটক-৭
  • যশোরের মনিরামপুরে প্রাইভেটকার থামিয়ে ৫৫ লাখ টাকা ছিনতাই!
  • যশোরের রাজগঞ্জে জামায়াতের কর্মী সমাবেশ অনুষ্ঠিত
  • যমজ ৩ নবজাতকের পাশে দাঁড়ালেন মনিরামপুরের মানবিক ডাক্তার তন্ময় বিশ্বাস
  • রাজগঞ্জের পল্লীতে গোলঘরের তালা ভেঙে গরু চুরি
  • মনিরাপুরের রাজগঞ্জে জিয়াউর রহমান শাহাদাৎবার্ষিকী পালিত
  • দুর্নীতির অভিযোগে মনিরামপুরের নেহালপুর ইউনিয়ন ভূমি অফিসে দুদকের অভিযান
  • মনিরামপুরে ট্রাকের ধাক্কায় দুইজন হ*তাহ*ত
  • মনিরামপুরে প্রাইভেট কারের ধাক্কায় ব্যবসায়ী নিহত
  • যশোরের মনিরামপুরে ভবদহ পাড়ের বোরোচাষীদের বোবা কান্না