কক্সবাজারে চাঙা পর্যটন ব্যবসা
করোনা মহামারির মাঝেও নতুন বছরের শুরুতে চাঙা কক্সবাজারের পর্যটন ব্যবসা। পর্যটক আগমন বাড়ায় সৈকত এলাকার ব্যবসায়ীরা দারুণ খুশি। আর করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মানলে পর্যটন খাতে অর্থনীতির চাকা সচল থাকবে বলে মনে করেন চেম্বারের নেতারা।
২০২০-এর বিদায় ও নতুন বছর ২০২১ সাল বরণ করতে সৈকত শহর কক্সবাজারে ভিড় করেছেন হাজার হাজার পর্যটক। করোনার মাঝেও পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত সৈকতের প্রতিটি পয়েন্ট।
বিপুলসংখ্যক পর্যটকের আগমনে কর্মব্যস্ততা বেড়েছে সৈকত এলাকার ফটোগ্রাফার, জেড স্কি ও বিচ বাইক চালকদের। একই সঙ্গে জমজমাট ব্যবসা বার্মিজ মার্কেটগুলোতেও। ক্রেতাদের উপচেপড়া ভিড়ে পণ্যের কেনাবেচায় সরগরম দোকানগুলো।
কক্সবাজারের সাড়ে ৪ শতাধিক হোটেল মোটেল ও রিসোর্টগুলো পর্যটকে কানায় কানায় পূর্ণ। নতুন বছরে পর্যটকের আগমন বাড়বে বলে আশা পর্যটনসংশ্লিষ্টদের।
কক্সবাজারের হোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের মুখপাত্র আবু তালেব শাহ বলেন, আশা করছি মহামারি কাটিয়ে আমরা আবার নতুন করে শুরু করতে পারব। এখানে আবারও পর্যটকে টইটুম্বর থাকবে।
চেম্বারের সভাপতি জানালেন, করোনাকালীন সময়ে সবাই স্বাস্থ্যবিধি মানলেই পর্যটন খাতে অর্থনীতির চাকা সচল থাকবে।
চট্টগ্রাম চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি আবু মোর্শেদ চৌধুরী বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে করোনাকালীন সময়ে অবস্থার উত্তরণ ঘটাতে পারলে তাহলে চলমান অর্থনৈতিক চাকা সচল রাখতে পারব।
চেম্বারের দেয়া তথ্যমতে, বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্রসৈকত কক্সবাজার, ইনানী ও প্রবাল দ্বীপ সেন্ট মার্টিনে গত ৩ দিনে ভ্রমণে আসেন ৩ লাখেরও বেশি পর্যটক।
কলারোয়া নিউজে প্রকাশিত কোনও সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ। অনুমতি ছাড়া ব্যবহার করলে কর্তৃপক্ষ আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। (Unauthorized use of news, image, information, etc published by kalaroa News is punishable by copyright law. Appropriate legal steps will be taken by the management against any person or body that infringes those laws.)