শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ১২, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

জয়ের পরই ইমরানের সঙ্গে ‘পল্টি’, কে এই ওয়াসিম কাদির?

পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই) সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লাহোরের একটি আসন থেকে ৮ ফেব্রুয়ারির সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয়েছেন ওয়াসিম কাদির।

জয়ের পর পরই পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের দল পাকিস্তান মুসলিম লিগ-নওয়াজে (পিএমএল-এন) যোগ দেওয়ার ঘোষণা দেন তিনি।

ওয়াসিম এবারের জাতীয় পরিষদের প্রথম নির্বাচিত সদস্য, যিনি ফলাফল ঘোষণার পরপরই দল ত্যাগ করেন। পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী কারাবন্দি ইমরান খানের দল পিটিআইয়ের সাবেক এই নেতা বলেন, আমি ওয়াসিম কাদির। লাহোর পিটিআইয়ের মহাসচিব ছিলাম। আমি নিজের ঘরে ফিরে এসেছি।

পিটিআই ক্ষমতারোহণের পর পরই ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে পিটিআইয়ে যোগ দেন ওয়াসিম। তিনি পাঞ্জাব প্রাদেশিক পরিষদের সাবেক সদস্য (এমপিএ) প্রয়াত চৌধুরী গুলাম কাদিরের ছেলে। নওয়াজের দল পিএমএল-এনেরও টিকিটে লাহোর থেকেও এমপিএ নির্বাচিত হয়েছিলেন তিনি।

অবশ্য ৬০ বছর বয়সি এই রাজনীতিকের জীবনে পিটিআই দ্বিতীয় রাজনৈতিক দল ছিল না। এক দশক আগে পিএমএল-এনে যোগ দেওয়ার আগে বেনজির ভুট্টোর নেতৃত্বাধীন পাকিস্তান পিপলস পার্টির (পিপিপি) প্রতি ওয়াসিমের আনুগত্য ছিল। ১৯৮৮ ও ২০২২ সালে এই পিপিপির টিকিটে গুলাম কাদির নির্বাচনে লড়েছিলেন।

গুলাম ১১ বছর ধরে তৎকালীন স্বৈরশাসক জিয়াউল হকের সামরিক আইনের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন। এর পর ১৯৮৮ সালে পিপিপির তৎকালীন চেয়ারপারসন বেনজীর ভুট্টো তাকে নির্বাচনে দলের মনোনয়ন দিয়ে পুরস্কৃত করেন। আস্থার প্রতিদান দিয়ে প্রায় ২৫ হাজার ভোট পেয়ে আইজেআই প্রার্থী নিসার আহমেদকে পরাজিত করে নির্বাচিত হয়েছিলেন গুলাম কাদির।

সে সময় ওয়াসিম সক্রিয়ভাবে বাবার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেন। এর পর তিনি নরওয়েতে স্থায়ীভাবে বসবাস শুরু করেন। তবে পিপিপির প্রতি ওয়াসিমের আনুগত্য বজায় ছিল। ২০০২ সালে অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে তার বাবা গুলাম পিপিপির মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচনে অংশ নেন। তবে সেবার তিনি পিএমএল-এনের প্রার্থী সরদার আয়াজ সাদিকের কাছে হেরে যান।

২০০৭ সালের মধ্যে পিএমএল-এন নেতৃত্বের সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন ওয়াসিম। ২০০৮ সালের সাধারণ নির্বাচনে নওয়াজ শরিফ ও তার ভাই শাহবাজ শরিফ তাকে দলীয় টিকিট দেন। ওই আসনে মাখদুম জাবেদ হাশমির সঙ্গে লড়াই হয়েছিল তার। শেষ পর্যন্ত ওয়াসিম সহজেই জয় পেয়েছিলেন।

২০১৩ সালের সাধারণ নির্বাচনে ওয়াসিমকে মনোনয়ন দেয়া হয়নি। ২০০৮ সালে জয় পাওয়া তার আসনে প্রার্থী করা হয়েছিল বাউ আক্তারকে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

বাংলাদেশে জামায়াতের উত্থানে শঙ্কিত হর্ষবর্ধন শ্রিংলা

ভারতের সাবেক পররাষ্ট্রসচিব হর্ষবর্ধন শ্রিংলা বলেছেন, ভারত প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সহযোগিতামূলক সম্পর্কবিস্তারিত পড়ুন

আগামী নির্বাচনে প্রবাসীরা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবে : সিইসি

প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেছেন, আগামী জাতীয়বিস্তারিত পড়ুন

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি পাঠালেন প্রধান উপদেষ্টা

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফবিস্তারিত পড়ুন

  • বাংলাদেশ-পা‌কিস্তানের সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হওয়া উচিত : শেহবাজ শরিফ
  • ভারত বিরোধিতার কারণে প্রধানমন্ত্রিত্ব হারিয়েছি : নেপালের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী
  • পরিবর্তন চাইছে এশিয়ার ক্ষুব্ধ জেন-জি
  • বিক্ষোভের সময় লুট হওয়া অস্ত্র সমর্পণের আহ্বান নেপালের সেনাবাহিনীর
  • নেপালে জেন জি বিক্ষোভ: সাবেক প্রধানমন্ত্রী-পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে পেটালো ক্ষুব্ধ জনতা
  • এবার নেপালের প্রেসিডেন্টের পদত্যাগ
  • আগামী নির্বাচনে ভোট দেবেন প্রবাসীরা, সর্বাত্মক প্রচেষ্টা আছে: ইসি সচিব
  • বাংলাদেশ-ইন্দোনেশিয়া পেরিয়ে লঙ্কার আগুন নেপালে
  • নেপালে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি বার্তা
  • বিক্ষোভের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগ
  • নেপালে প্রেসিডেন্ট-প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে আগুন
  • বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল, ফেসবুক-ইউটিউব-এক্স বন্ধ