বুধবার, নভেম্বর ৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

জিম্মিদের ফেরত পেয়েও ফিলিস্তিনি বন্দিদের ছাড়লো না ইসরায়েল

ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস আরও ছয় ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দিলেও বিনিময়ে ছয় শতাধিক ফিলিস্তিনি বন্দির মুক্তি আটকে দিয়েছে ইসরায়েল।
নেতানিয়াহুর সরকার বলেছে, তারা ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত করেছে।

ইসরায়েলের এই সিদ্ধান্ত গাজায় চলমান যুদ্ধবিরতি চুক্তির জন্য আরেকটি বড় ধাক্কা হিসেবে দেখা হচ্ছে। ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুর এই পদক্ষেপকে ‘প্রতারণামূলক বিলম্ব’ এবং ‘যুদ্ধবিরতি চুক্তির স্পষ্ট লঙ্ঘন’ বলে অভিহিত করেছে হামাস।

নেতানিয়াহু জানিয়েছেন, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তির বিষয়টি স্থগিত থাকবে যতক্ষণ না হামাস পরবর্তী পর্যায়ের জিম্মি মুক্তি নিশ্চিত করে। তিনি আরও বলেন, হামাস প্রতি সপ্তাহে যে ‘অপমানজনক অনুষ্ঠান’ আয়োজন করে, তা ছাড়াই মুক্তি দিতে হবে।

কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা জানিয়েছে, নিরাপত্তা বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বৈঠকে নেতানিয়াহুকে বন্দিমুক্তির প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছিল। কিন্তু পরে তিনি তার মন্ত্রিসভার সঙ্গে বৈঠক করেন, যেখানে কট্টর ডানপন্থি অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোটরিচ যুদ্ধবিরতিকে প্রত্যাখ্যান করে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানান। ওই বৈঠকের পর নেতানিয়াহু নিরাপত্তা বাহিনীর সুপারিশ উপেক্ষা করে বন্দিদের মুক্তি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নেন।

যুদ্ধবিরতির ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত
এই সিদ্ধান্তের ফলে ৬০০-এর বেশি ফিলিস্তিনির জন্য বহুল প্রতীক্ষিত মুক্তির প্রক্রিয়া থমকে গেছে। আলোচনার দ্বিতীয় ধাপে যাওয়ার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ ধাপ বলে মনে করা হচ্ছিল। তবে এখন সবকিছু অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।

যুদ্ধবিরতির দ্বিতীয় ধাপে জীবিত ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্তির কোনো নতুন পরিকল্পনা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। মধ্যস্থতাকারীরা চুক্তিকে রক্ষা করতে তৎপর হয়ে উঠেছেন, যাতে যুদ্ধবিরতির সম্পূর্ণ ভেঙে পড়া এড়ানো যায়।

কোন ফিলিস্তিনি বন্দিরা মুক্তির তালিকায় ছিলেন?
শনিবারের জন্য নির্ধারিত এই বন্দিমুক্তি ছিল যুদ্ধবিরতি চুক্তি কার্যকর হওয়ার পর সবচেয়ে বড় উদ্যোগ। মোট ৬২০ জন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়ার কথা ছিল, যাদের মধ্যে ৪৪৫ জনকে গাজা থেকে আটক করেছিল ইসরায়েলি বাহিনী।

মুক্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে ১০০ জন নারী ও ১৯ বছরের কম বয়সী কিশোর-কিশোরী ছিলেন। আল-জাজিরা খবর অনুসারে, এসব নারী ও শিশুরা ৭ অক্টোবরের হামলা বা গাজার সংঘাতে জড়িত ছিলেন না।

এই তথ্য সামনে আসার পর মানবাধিকারকর্মীরা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অভিযোগ তুলেছেন যে, তারা ফিলিস্তিনি নাগরিকদের ‘বিনিময়ের হাতিয়ার’ হিসেবে ব্যবহার করছে।

সূত্র: আল-জাজিরা, বিবিসি

একই রকম সংবাদ সমূহ

নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পকে মনোনীত করবে জাপান

এশিয়া সফরের অংশ হিসেবে টোকিও গেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। শহরটিতে পাবিস্তারিত পড়ুন

ক্ষমতায় গেলে মায়েদের কর্মঘণ্টা কমিয়ে ৫ ঘণ্টা করার ঘোষণা জামায়াত আমিরের

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান ক্ষমতায় গেলে মায়েদের কর্মঘণ্টা ৮ ঘণ্টাবিস্তারিত পড়ুন

জাপানে ১ লাখ দক্ষ কর্মী নেয়ার প্রক্রিয়া জানালো প্রতিনিধি দল

বাংলাদেশ থেকে এক লাখ দক্ষ কর্মী নিয়োগের অগ্রগতি জানাতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপকবিস্তারিত পড়ুন

  • রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
  • আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
  • জাপানের ইতিহাসে প্রথমবার নারী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত
  • শান্তিতে নোবেল পেলেন মারিয়া কোরিনা মাচাদো
  • বিদ্যুতের বকেয়া ৪৬৪ মিলিয়ন ডলার পরিশোধে প্রধান উপদেষ্টাকে আদানির চিঠি
  • সাধারণ কর্মী নিয়োগে প্রথমবার বাংলাদেশ-সৌদি আরব চুক্তি স্বাক্ষর
  • চিকিৎসায় নোবেল পেলেন যুক্তরাষ্ট্র-জাপানের তিন গবেষক
  • গাজায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাবের সমর্থনে রাস্তায় ইসরায়েলিদের ঢল
  • পাকিস্তানকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুঁশিয়ারি ভারতের সেনাপ্রধানের
  • পাকিস্তানের কোয়েটায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় নিহত ১০
  • এনআরবি কানেক্ট ডে’তে তারেক রহমানের বার্তা স্থান না পাওয়ায় প্রবাসীদের হতাশা
  • ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বিশ্ব নেতাদের পূর্ণ সমর্থন