বুধবার, নভেম্বর ৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সাতক্ষীরায় কলেজ অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ

নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরা বিনেরপোতা এ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান কলেজে ক্ষমতার অপব্যবহার করে তৎকালীন অধ্যক্ষকে অপসারন করে বিধিবহির্ভূতভাবে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের চেয়ার দখলকারী সরদার রমেশচন্দ্র এখনো বহাল তবিয়তে। এ ঘটনায় ছাত্রজনতার মধ্যে চরম ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। ঘটনা সূত্রে জানা যায়, স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সাতক্ষীরা জেলা সভাপতি এম সুশান্ত কুমার মন্ডল সাতক্ষীরা সদর ২ আসনের সাবেক সাংসদ মীর মোস্তাক আহমেদ রবির ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে ২০১৯ সালের ৬ এপ্রিল প্রাক্তন অধ্যক্ষ আখতারুজ্জামানকে কলেজ থেকে বের করে দেয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় বিধিবহির্ভূতভাবে জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘন করে সরদার রমেশচন্দ্র কলেজের সিনিয়র জ্যেষ্ঠ ইংরেজি সহকারী অধ্যাপক মো. আব্দুল মজিদকে মামলার ভয় দেখিয়ে ভারপ্রাপ্ত প্রতিষ্ঠান প্রধানের দায়িত্ব পালনে অপরাগতা পত্রে সহি স্বাক্ষর করিয়ে নিয়ে নিজেই ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের চেয়ার দখল করে রেখেছে। অথচ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিধিতে বলা হয়েছে অধ্যক্ষের বর্তমানে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে জ্যেষ্ঠ পাঁচজন শিক্ষকের মধ্যে হইতে ১ জনকে দায়িত্ব নিতে হবে। কিন্তু অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান কলেজে সে পাঁচজনের মধ্যে সরদার রমেশচন্দ্র জ্যেষ্ঠতার মধ্যে না থাকলেও আওয়ামীলীগের ক্ষমতার দাপটে দীর্ঘ ৫ বছর
ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের চেয়ার দখল করে আছেন সরদার রমেশচন্দ্র।

সরদার রমেশ চন্দ্র ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের চেয়ার দখল করেই ক্ষ্যান্ত হননি। আওয়ামীলীগনেতা এম সুশান্তের সাথে যোগ সাজশে ৪র্থ শ্রেণী পদে নিয়োগ বাণিজ্য করে হাতিয়ে নিয়েছেন লক্ষ লক্ষ টাকা। অভিযোগের ভিত্তিতে
তথ্য অনুসন্ধানে যেয়ে সরদার রমেশ চন্দ্রের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় দেখা যায়, জীববিজ্ঞান প্রভাষক পদে নিয়োগ পেতে হলে দ্বিতীয় শ্রেণী অনার্সসহ দ্বিতীয় শ্রেণীর স্নাতকোত্তর এবং সকল পরীক্ষায় ২য় বিভাগ থাকতে হবে। কিন্তু সরদার রমেশ চন্দ্রের বিএসসি পাশ কোর্স পাশ ৩য় শ্রেনী হওয়ায় বিজ্ঞাপন ও নীতিমালা অনুযায়ী সরদার রমেশ চন্দ্রের আবেদন করার যোগ্যতাও ছিল না। তারপরেও প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অনৈতিক আর্থিক লেনদেনের কাছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নিয়োগ বিধি উপেক্ষা করে সরদার রমেশ চন্দ্রকে এডভোকেট আব্দুর রহমান কলেজে জীববিজ্ঞান প্রভাষক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। এছাড়া জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিভুক্ত ১০টি বিষয়ে কোন শিক্ষক না হলেও স্বৈরাচার সরকারের ক্ষমতার দাপটে
জোরপূর্বক ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের পদে এখনো পর্যন্ত ঘাপটিমেরে বসে আছে সে। এবং
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আদেশ উপেক্ষা করে উপরমহলকে ম্যানেজ করে সরদার রমেশ চন্দ্র নিয়মিত বেতনভাতা উত্তোলন করে যাচ্ছে। এ বিষয়ে প্রাক্তন অধ্যক্ষ আখতারুজ্জামান বলেন, আমি বিরোধী রাজনৈতিক দলের সমর্থক হওয়ার কারনে সাবেক এমপি রবির ক্ষমতার পাওয়ার দেখিয়ে কলেজের ননএমপিও শিক্ষক স্বাধীনতা শিক্ষক পরিষদের সভাপতি এম সুশান্ত ও সহকারী অধ্যাপক শামীমুল এর নেতৃত্বে আমাকে কলেজ থেকে বের করে দেয়। ছাত্রজনতার আন্দোলনে স্বৈরাচার সরকারের পতন হওয়ার পরেও এখনো বহাল তবিয়তে কিভাবে থাকে। এ বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তিনি।

একই রকম সংবাদ সমূহ

মাদারীপুর-১ আসনে ঘোষিত প্রার্থীর মনোনয়ন স্থগিত করল বিএনপি

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে মাদারীপুর-১বিস্তারিত পড়ুন

দেশে জলবায়ু খাতে দুই হাজার কোটি টাকার বেশি দুর্নীতি হয়েছে: টিআইবি

জলবায়ু অর্থায়নে জাতীয় তহবিলের (বিসিসিটি) অর্ধেকেরও বেশি বরাদ্দে দুর্নীতি হয়েছে বলে জানিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

ঢাবির ৪০৩ শিক্ষার্থীকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাসে ২০২৪ সালের ১৫ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্তবিস্তারিত পড়ুন

  • তিন আসন থেকে নির্বাচন করবেন খালেদা জিয়া
  • প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের বড় বিজ্ঞপ্তি আসছে
  • বিএনপির প্রার্থী তালিকায় নেই রুমিন ফারহানার নাম
  • এবার সঠিক সময়েই বই পাবে প্রাথমিকের শিক্ষার্থীরা: উপদেষ্টা
  • বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান জামায়াতের
  • ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোট না হলে পুরো প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ হবে’
  • জুলাই সনদের স্বাক্ষরিত কপি বদলে বিএনপির সঙ্গে প্রতারণা করা হয়েছে: রিজভী
  • প্রতীক তালিকায় ‘শাপলা কলি’ যুক্ত করল ইসি
  • ডিসেম্বরের প্রথম সপ্তাহে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা
  • সারাদেশে ভিক্ষাবৃত্তি বন্ধে সমাজসেবা কার্যালয় কাজ করছে: ধর্ম উপদেষ্টা
  • বন্ধ হচ্ছে অননুমোদিত মোবাইল ফোন
  • ফ্যাসিস্ট দলের দোসররা বিএনপির সদস্য হতে পারবে না: রিজভী