শুক্রবার, সেপ্টেম্বর ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

করোনার চেয়েও বেশি মানুষ মারা যাবে জলবায়ু পরিবর্তনে

জলবায়ু পরিবর্তন রোধে কোনো পদক্ষেপ নেওয়া না হলে ২০৫০ সাল নাগাদ প্রতি বছরই অনেক মানুষ প্রাণ হারাবে। করোনা মহামারিতে এক বছরেই যত মানুষ প্রাণ হারিয়েছে, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে এই শতকের মাঝামাঝিতে প্রতি বছর এর চেয়ে বেশি মানুষ প্রাণ হারাবে।

এমনই আশঙ্কা করেছেন ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের সাবেক গভর্নর মার্ক ক্যানরি। তিনি আক্ষেপ প্রকাশ করে বলেন, যেখানে এখন কোটি কোটি মানুষের মৃত্যু ঠেকানোর জন্য কাজ করা উচিত, সেখানে বিলিয়ন ডলার খরচ করা হচ্ছে অর্থনীতির চাকা সচল রেখে পরিবেশ ধ্বংস করতে।

মার্ক ক্যানরি প্রথমে ব্যাংক অব কানাডার প্রধান ছিলেন। এরপর ২০২০ সাল পর্যন্ত পালন করেছেন ব্যাংক অব ইংল্যান্ডের গভর্নরের দায়িত্বে। বর্তমানে তিনি জাতিসংঘের ক্লাইমেট অ্যাকশন অ্যান্ড ফিন্যান্সের দূত হিসেবে কাজ করছেন। সংবাদ মাধ্যম বিবিসিকে তিনি বলেন, করোনা মহামারি আর জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষয়ক্ষতি এখন সমান্তরাল গতিতে এগোচ্ছে।

জলবায়ু খেকে নিজেকে আইসোলেট করে রাখার কোনো সুযোগ নেই বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বিজনেস এশিয়া, জলবায়ু পরিবর্তন চ্যালেঞ্জবিষয়ক এক আলোচনায় তিনি বলেন, জলবাযু পরিবর্তনের বিষয়টি যখনই মানুষের জীবনের সঙ্গে সম্পৃক্ত করে দেখা হবে, তখনই স্পষ্ট হবে, করোনার কারণে এক বছরে যত মানুষ মারা গেছে, এই শতাব্দীর মাঝামাঝিতে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রতি বছর তার চেয়ে বেশি মানুষ মারা যাবে।

বিভিন্ন দেশের সরকার করোনা-পরবর্তী বিপর্যস্ত অর্থনীতি পুনরুদ্ধারে ট্রিলিয়ন ডলার ব্যয় করছে। কিন্তু কার্বন নিঃসরণ রোধে ব্যয়টা নিতান্তই নগণ্য। গত বছর কাকতালীযভাবে কার্বন নিঃসরণ কম ছিল, কারণ মানুষের ভ্রমণের সুযোগ ছিল না।
অথচ এই ক্রান্তিকালে নবায়নযোগ্য জ্বালানি আর পরিবেশবান্ধব অবকাঠামোতে বিনিয়োগ দ্বিগুণ করা উচিত।

তিনি বলেন, আগামী ৩ দশকে প্রতি বছর সাড়ে ৩ ট্রিলিয়ন ডলার পরিবেশ সুরক্ষার বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ করতে হবে। বেসরকারিভাবে বিনিয়োগের জন্য সারাবিশ্বে ১৭০ ট্রিলিয়ন ডলার রয়েছে। ব্যাংক, বিনিয়োগ তহবিল আর ব্যক্তিবিশেষে, সবারই প্রশ্ন, বিনিয়োগ কোথায় করলে সেই বিনিয়োগ লাভজনক এবং স্থিতিশীল কোনো কাজে আসবে।

যুক্তরাষ্ট্র আবারো ফিরেছে জলবায়ু পরিবর্তন রোধের যুদ্ধে। এদিকে বিশ্বের সর্বোচ্চ পরিবেশ দূষণকারী দেশ চীন বলছে, ২০৬০ সাল নাগাদ কার্বন নিঃসরণ শূন্যে আনবে তারা। এদিকে তারা কয়লাভিত্তিক বৈদ্যুৎ প্ল্যান্ট তৈরি অব্যাহত রেখেছে, যেগুলোতে ৭০ শতাংশই ব্যবহার করা হচ্ছে জীবাশ্ম জ্বালানি। মার্ক কেনরি বলেন, চীন যত দ্রুত কয়লার ব্যবহার থেকে সরে আসবে, সারাবিশ্বের জন্য তা ফলপ্রসূ হবে। এদিকে বৃহত্তম আর্থিক খাতকে চাঙা রাখার পাশাপাশি প্রকৌশল ও প্রযুক্তি খাতে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনতে হবে যুক্তরাষ্ট্রের।

একই রকম সংবাদ সমূহ

পেনশন নিয়ে সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য বড় সুখবর

চাকরি শেষে অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীদের পেনশন সংক্রান্ত জটিলতা নিরসন ও নতুন সুবিধাবিস্তারিত পড়ুন

ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্যগ্রহণ : শেখ হাসিনাসহ দায়ীদের কঠোর শাস্তি চাইলেন নাহিদ

জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য শেখ হাসিনা ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ দায়ীদের কঠোরবিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচনী দায়িত্বে অবহেলা ও অপরাধের সাজা বাড়ছে

নির্বাচনী দায়িত্ব পালনে অবহেলা ও অপরাধের শাস্তি আরও কঠোর করছে সরকার। এবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ার ক্ষেত্রপাড়া সারকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গ্রিল ভেঙ্গে চুরি
  • বিসিবির নির্বাচনে জিতলে ক্রিকেট ছাড়বেন তামিম
  • ভারতজুড়ে গণবিক্ষোভ নিয়ে চাপে মোদি
  • এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর
  • স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
  • প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ফখরুলসহ ৪ নেতা যুক্তরাষ্ট্রে কেন যাচ্ছেন, জানালেন শফিকুল
  • ডাঃ মাহমুদুল হাসান (পলাশ) ব্যাংককে স্পাইন রিজিওনাল কনফারেন্সে বৈজ্ঞানিক প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন
  • কলারোয়ার আসাননগর মানব কল্যাণের” উদ্যোগে হতদরিদ্র পরিবারকে ইট প্রদান
  • পদ্মা সেতুতে গাড়ি থামানো ছাড়াই স্বয়ংক্রিয় টোল আদায়
  • ৭ পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
  • নতুন বেতন কাঠামোতে যেসব বিষয়ে গুরুত্ব পাচ্ছে
  • শেখ হাসিনা বিরোধীপক্ষকে হিটলারের মতো দমন করতেন- মাহমুদুর রহমানের