শনিবার, জুলাই ১৯, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

কলারোয়ায় কোরবানির মাংস বিতরণকে কেন্দ্র করে এক যুবকে পিটিয়ে আহত

কলারোয়ায় পবিত্র ঈদুল আজহা’র কোরবানির মাংস বন্টনকে কেন্দ্র করে এক যুবকের উপর সন্ত্রাসী হামলার অভিযোগ উঠেছে।

শনিবার (১ আগস্ট) সন্ধ্যার পর উপজেলার ৫নং কেঁড়াগাছি ইউনিয়নের পাচপোতা উত্তর পাড়া মসজিদ এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছে বলে জানা গেছে।

আহত ঐ যুবকের নাম আব্দুল মোমিন ও স্থানীয় পাচপোতা গ্রামের বাসিন্দা সুরত আলীর পুত্র। তিনি বর্তমানে গুরুতর আহত অবস্থায় কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত ১ আগস্ট স্থানীয় পাচপোতা উত্তর পাড়া মসজিদে ঐ মসজিদ কমিটির সভাপতি ও স্থানীয় দেছারাত মোড়লের পুত্র হারান মোড়ল (৪০) এর নেতৃত্বে পবিত্র ঈদুল আজহা’র কোরবানির মাংস বন্টন করা হচ্ছিল। একপর্যায়ে হারান মোড়ল বলেন যে আমার মাংস বন্টনে কোনো ভুল নেই। এই বন্টনের পর যদি কেউ বাদ পড়ে তাহলে আমি তা পুরন করবো। এরপর ঐ দিন সন্ধ্যায় জানা যায় স্থানীয় আব্বাজ আলী ও মহিমা খাতুন নামের দুজন হতদরিদ্রকে ব্যাক্তিগত কারনে ঐ তালিকা থেকে বাদ দেন ঐ হারান মোড়ল সহ মসজিদ কমিটির অন্যরা। এতে ঐ যুবক প্রতিবাদ করে। এতে তার প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে স্থানীয় জোহর আলীর পুত্র বাবলু (৩৫), আফসার আলীর পুত্র সায়েম (৩৫) সামস উদ্দীনের পুত্র আবু ছিদ্দিক (৩৫), দেছারাত মোড়লের পুত্র হারান মোড়ল (৪০),সামসোদ্দী’র পুত্র আবু বক্কর ((২৫), সহ ১০-১৫ জনের একটি দল দেশীয় অস্ত্র নিয়ে মোকসেদ আলীর পুত্র ওসমানের বাড়িতে গিয়ে ভিকটিম আব্দুল মোমিনকে খুঁজতে থাকে এবং ঐ বাড়ির সদস্যদের উপর চড়াও হয়। সেখানে তাকে না পেয়ে পাচপোতা ফুলজানের মোড় ও উত্তর পাড়া মসজিদের মধ্যবর্তী স্থানে সন্ধ্যার পর দমদম বাজার থেকে বাড়ি ফেরার পথিমধ্যে ঐ আব্দুল মোমিনের গতিরোধ করে দেশীয় অস্ত্র দ্বারা এলোপাতাড়ি আঘাত করে তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় ফেলে দূর্বৃত্ত্বরা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন তাকে উদ্ধার করে কলারোয়া থানায় নিয়ে গেলে পুলিশ তাকে প্রথমে চিকিৎসা নেয়ার পরামর্শ দেন। এরপরে তাকে কলারোয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।

এ ব্যাপারে কলারোয়া থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে ভিকটিমের পরিবার সূত্রে জানা গেছে।
আহত আব্দুল মোমিন জানান, কোরবানির মাংস বন্টন করার সময় স্থানীয় দুজন হতদরিদ্রের নাম বাদ দেয়ার প্রতিবাদ করেছি বলে, বাবলু, হারান, আবু সিদ্দিক, সায়েম, আবু বক্কর সহ ১০-১৫ জন আমাকে রাস্তায় ফেলে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করেছে। আমি এর বিচার চাই।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে কলারোয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শেখ মুনীর-উল-গীয়াস বলেন, এ ব্যাপারে আভিযোগ পেয়েছি এবং ব্যবস্থা নেয়া হবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ার চন্দনপুরে বিএনপির সম্মেলনে ৯টি ওয়ার্ডে নেতৃত্বে যারা

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার চন্দনপুর ইউনিয়নের সকল ওয়ার্ড বিএনপি’র সম্মেলন অনুষ্ঠিতবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার চন্দনপুরে সকল ওয়ার্ড বিএনপি’র সম্মেলন অনুষ্ঠিত

নিজস্ব প্রতিনিধি: সাতক্ষীরার কলারোয়া উপজেলার চন্দনপুর ইউনিয়নের সকল ওয়ার্ড বিএনপি’র সম্মেলন অনুষ্ঠিতবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ার চন্দনপুর ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয় উদ্বোধন

নিজস্ব প্রতিনিধি: কলারোয়ার চন্দনপুর ইউনিয়ন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কার্যালয় উদ্বোধন করাবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়া ও সাতক্ষীরা সীমান্তে ২ কেজি গাঁজাসহ আটক ১
  • কলারোয়া আলিয়া মাদ্রাসায় জুলাই শহীদদের স্মরণে আলোচনা সভা ও দোয়ানুষ্ঠান
  • কলারোয়ায় ৩০ ঘন্টার মধ্যে হত্যাকারী গ্রেফতার ও ছিনতাইকৃত ইজিবাইক উদ্ধার!
  • সাতক্ষীরা জেলা ঠিকাদার কল্যান সমিতির কমিটি গঠন
  • মনিরামপুরে দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে চলন্ত ট্রাকের ধাক্কা, চালক ও সহকারী নিহ*ত
  • কলারোয়ায় পানিতে ডু*বে শি*শুর মৃ*ত্যু
  • কলারোয়ায় নব্বই দশকের ছাত্রদল নেতাদের আসন্ন মিলনমেলার উদযাপন কমিটি গঠন
  • কলারোয়ায় ২৮ মাদ্রাসার ২৫টিতেই নেই জিপিএ-৫
  • কলারোয়ার কয়লা ইউনিয়নে বিএনপির সদস্য নবায়ন ফরম বিতরণের উদ্বোধন
  • কলারোয়ায় বিএনপির অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় সভায় সাবেক এমপি হাবিব
  • কলারোয়ায় যুবদল থেকে পদত্যাগ করলেন সালাউদ্দিন পারভেজ, থাকছেন বিএনপিতে
  • কলারোয়ায় ইট ভাটার সামনে পড়ে ছিলো ইজিবাইক চালকের লা*শ