শুক্রবার, মার্চ ৭, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

চীন-বাংলাদেশ সম্পর্কের সম্ভাবনা সীমাহীন: চীনা রাষ্ট্রদূত

চীন ও বাংলাদেশের সম্পর্কের সম্ভাবনা ‘সীমাহীন’ বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় নবনিযুক্ত চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন।

সোমবার (৬ মার্চ) সন্ধ্যায় চীনা দূতাবাসে নতুন দূতের সম্মানে আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে তিনি বলেন, চীন ও বাংলাদেশ স্বাভাবিক সম্পর্কের অংশীদার; কারণ, উভয়েই উন্নয়নশীল ও বিপুল জনসংখ্যার দেশ। একইসঙ্গে আমাদের মধ্যে অমীমাংসিত বিরোধ কিংবা ঐতিহাসিক কোনো বোঝা নেই।’

ইয়াও ওয়েন বলেন, ‘অর্থনীতি, বাণিজ্য ও বৃহৎ প্রকল্পগুলোর সহযোগিতা ঢাকা ও বেইজিংয়ের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের ভিত্তি হিসেবে কাজ করছে। উভয় দেশের মধ্যকার সহযোগিতা দু’দেশের জনগণের কল্যাণকেও আরো উন্নত করবে।’

চীনা রাষ্ট্রদূত বলেন, ‘একটি উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সড়ক, সেতু, বিদ্যুৎ কেন্দ্র, বন্দর ও অন্যান্য অবকাঠামো প্রকল্প সম্পন্ন হয়েছে যা বাংলাদেশের ভৌগলিক চিত্রকে নতুন আকার দিয়েছে। এছাড়া ১০ লাখেরও বেশি কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে, আর্থ-সামাজিক উন্নয়ন ও বাংলাদেশের জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত করেছে।’

তিনি আরও বলেন, চীন ও বাংলাদেশ আঞ্চলিক ও বহুপাক্ষিক বিষয়ে নিবিড়ভাবে সহযোগিতা ও সমন্বয় করবে যেন অনিশ্চিত ও অস্থির বিশ্বে আরো স্থিতিশীলতা ও নিশ্চয়তা তৈরি করা যায়।

‘চীন সার্বিক অর্থেই আধুনিক সমাজতান্ত্রিক দেশের দিকে নতুন যাত্রা করেছে যেখানে বাংলাদেশ অপরূপ স্বপ্নের ‘সোনার বাংলা’ গঠনে ‘রূপকল্প ২০৪১’ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে,’ বলেন তিনি।

রাষ্ট্রদূত আশা করে বলেন, চীন-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নয়নশীল দেশগুলোর একে অপরকে বুঝতে, বিশ্বাস করতে ও সমর্থন যোগাতে একটি ভালো উদাহরণ তৈরি করবে।

তিনি বলেন, ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে দু’দেশের জনগণের মধ্যে অন্তরঙ্গতা, অনুরূপ ধারণা ও মূল্যবাধের স্বাভাবিক অনুভূতি রয়েছে।

চীনা রাষ্ট্রদূত উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৫০এর দশকে দু’বার চীন সফর করেছিলেন। ওই ভ্রমণকালে তিনি যা দেখেছিলেন তাতে মুগ্ধ হয়েছিলেন এবং ‘আমার দেখা নয়া চীন’ নামে একটি ভ্রমণকাহিনী লিখেছিলেন যা তার চীন সম্পর্কিত সদয় ও উষ্ণ অনুভূতি বাংলাদেশের জনগণের হৃদয়ে ও মনে স্থান করে নিয়েছে।

প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি শিল্প ও বিনিয়োগ উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ এবং পররাষ্ট্র সচিব (পশ্চিম) শাব্বির আহমেদ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়া বাংলাদেশ সরকার, সেনাবাহিনী, রাজনৈতিক দল, উদ্যোক্তা, বিশ্ববিদ্যালয়, থিংক ট্যাংক, সংবাদ মাধ্যম, ঢাকায় কর্মরত সব বিদেশি মিশন এবং স্থানীয় চীনা কমিউনিটির চারশ’রও বেশি বিশিষ্ট ব্যক্তি এ অন্ষ্ঠুানে উপস্থিত ছিলেন।

নতুন দূতকে স্বাগত জানানো শেষে চীনা দূতাবাসের এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, তারা আশা করছেন চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং এবং বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অভিভাবকত্বে চীন ও বাংলাদেশ সুস্থ ও স্থিতিশীল দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অগ্রগতি অব্যাহত রাখবে। পাশাপাশি চীন ও বাংলাদেশের বাস্তব সহযোগিতা এক নতুন মাত্রায় উন্নীত করবে এবং যৌথভাবে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মাঝে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্কের উদাহরণ তৈরি করবে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

আরো ৭৭২ জন ‘জুলাই যোদ্ধা’র তালিকার গেজেট প্রকাশ

‘সি’ শ্রেণিভুক্ত (সামান্য আহত) ৭৭২ জন ‘জুলাই যোদ্ধা’র তালিকার গেজেট প্রকাশ করেছেবিস্তারিত পড়ুন

সীমিত সংস্কারে সম্মত হলে ডিসেম্বরে অন্যথায় আগামি বছরে নির্বাচন : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, যদি রাজনৈতিক দলগুলো নির্বাচনেরবিস্তারিত পড়ুন

আ. লীগ নির্বাচনে অংশ নেবে কি না, তারাই সিদ্ধান্ত নেবে: বিবিসিকে প্রধান উপদেষ্টা

আওয়ামী লীগের আগামী জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন প্রধান উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

  • ছাত্র-জনতা কোথাও অভিযান চালাতে পারে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন ৮ জন
  • জাতিসংঘ মহাসচিব আসছেন ১৩ মার্চ
  • ‘আমরা আশা করি বাংলাদেশিদের ভিসা দেবে ভারত’ : পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • শেখ হাসিনাকে কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে: ড. ইউনূস
  • এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বড় সুখবর দিলেন বিদায়ী শিক্ষা উপদেষ্টা
  • ১০ মার্চের মধ্যে সব শিক্ষার্থী বই পাবে: ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ
  • প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী হলেন দুইজন, পদমর্যাদায় প্রতিমন্ত্রী
  • শপথ নেয়া নতুন উপদেষ্টা অধ্যাপক সি আর আবরার পেলেন শিক্ষা মন্ত্রণালয়
  • শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওকরণের দাবিতে প্রেসক্লাবে শিক্ষকদের লাগাতার অবস্থান
  • ‘গুমের’ দায় বাহিনীর ওপর বর্তায় না: কমিশন
  • নতুন শিক্ষা উপদেষ্টা হচ্ছেন সি আর আবরার