সোমবার, জানুয়ারি ২০, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

দেশে করোনা সংক্রমণের ৮০ শতাংশের শরীরে ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট

দেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের নমুনা সংগ্রহ করে তা বিশ্লেষণের পর ৮০ শতাংশের দেহেই ভারতীয় (ডেল্টা) ধরন শনাক্ত হয়েছে বলে জানিয়েছে সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান-আইইডিসিআর।

শুক্রবার (৪ জুন) আইইডিসিআর ও বেসরকারি সংস্থা ইনস্টিটিউট ফর ডেভেলপিং সায়েন্স অ্যান্ড হেলথ ইনিশিয়েটিভস-আইদেশি’র যৌথ গবেষণায় এসব তথ্য ওঠে এসেছে বলে জানানো হয়েছে।

এর মধ্যে ৩৫ শতাংশেরই বিদেশ ভ্রমণ কিংবা দেশে বাইরে থেকে আসা ব্যক্তির সংস্পর্শে যাওয়ার ইতিহাস নেই। এছাড়া দক্ষিণ আফ্রিকান (বিটা) ধরন পাওয়া গেছে ১৬ শতাংশের দেহে।

আইইডিসিআরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. এ এস এম আলমগীর জানান, গত ১৬ মে দেশে ভারতীয় ধরন শনাক্তের তথ্য প্রকাশিত হওয়ার পর আইইডিসিআর ও আইদেশি যৌথভাবে ৫০টি নমুনার জিনোম সিকোয়েন্স করে কোভিড ১৯ সংক্রমণের এ চিত্র পেয়েছে।

আইইডিসিআর জানায়, সীমান্তবর্তী উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ জেলা চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে সংগৃহীত ১৬ নমুনার ১৫টি, গোপালগঞ্জ থেকে ৭ নমুনার সবকটি, খুলনা শহরের ৩ নমুনার সবকটিই ভারতীয় (ডেল্টা) ভ্যারিয়েন্ট শনাক্ত হয়েছে।

এছাড়া চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলায় আসা সাতজনের দেহে ভারতীয় (ডেল্টা) ধরন পাওয়া গেছে।

ভারতীয় (ডেল্টা) ধরন শনাক্ত হয়েছে রাজধানীতেও। ঢাকা শহর থেকে ৪টি নমুনা সংগ্রহ করে জিনোম সিকোয়েন্সের পর দুইজনের দেহে এটি পাওয়া যায়।

ভারতীয় (ডেল্টা) ধরনের বয়সভিত্তিক তথ্য বিশ্লেষণে দেখা যায়, আক্রান্তদের এক-চতুর্থাংশই (১০ জন) ২১ থেকে ৩০ বছর বয়সী। ৩১ থেকে ৪০ বছর এবং ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সী রয়েছেন ২০ শতাংশ করে। ১৮ শতাংশের বয়স ১০ থেকে ২০ বছরের মধ্যে। ৭ শতাংশের বয়স ১০ বছরের নিচে। আর ১০ শতাংশ ৫০-ঊর্ধ্ব বয়সী।

পাশাপাশি যে ভারতীয় (ডেল্টা) ধরন পাওয়া গেছে সেটিতে ৬০ শতাংশই পুরুষ বলে তথ্যে উঠে এসেছে।

জিনোম সিকোয়েন্স করে যে ৪০ জনের মধ্যে ভারতীয় (ডেল্টা) ধরন পাওয়া গেছে, তাদের মধ্যে আটজনের ভারতে যাওয়ার ইতিহাস আছে। ১৮ জন বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছেন। বাকি ১৪ জন বা ৩৫ শতাংশের দেশের বাইরে যাওয়া কিংবা বিদেশ থেকে আসা ব্যক্তির সংস্পর্শে যাওয়ার ইতিহাস নেই, যা ভারতীয় (ডেল্টা) ধরন বাংলাদেশে সামাজিক সংক্রমণের প্রমাণ দিচ্ছে।

এর আগে আইইডিসিআর চলতি বছরের ২৮ জানুয়ারি থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত এক পরীক্ষা চালিয়ে জানায়, যারা করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ে আক্রান্ত হচ্ছেন তারা আগের চেয়ে দ্রুত মারা যাচ্ছেন। আর গত বছরের চেয়ে অনেক বেশি তীব্রতা নিয়ে আক্রান্ত ও মৃত্যুর হার বাড়ছে বলেও জানানো হয়।

একই রকম সংবাদ সমূহ

গর্ভবতী-সন্তানসহ নারীরাও গুমের শিকার হয়েছিলেন : গুম সংক্রান্ত তদন্ত কমিশন

তদন্ত প্রতিবেদন তৈরি করতে গিয়ে ভয়ংকর সব তথ্য পেয়েছে গুম সংক্রান্ত তদন্তবিস্তারিত পড়ুন

বিএনপির সদস্য নবায়ন কর্মসূচির উদ্বোধন করলেন তারেক রহমান

বিএনপির সদস্যপদ নবায়ন কর্মসূচির প্রথম দিনে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ওবিস্তারিত পড়ুন

অন্তর্বর্তী সরকারকে সমর্থন দেয়ার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত যুক্তরাষ্ট্রের

বাংলাদেশে নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের নতুন চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসন বলেছেন, উন্নয়নবিস্তারিত পড়ুন

  • জনগণের প্রত্যাশা পূরণে নির্বাচন কমিশন প্রতিজ্ঞাবদ্ধ: সিইসি
  • পাল্টে যাচ্ছে পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের পোশাক
  • সীমান্তে সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ার শেল ব্যবহারের অনুমতি পেলো বিজিবি
  • হজ ও ওমরাহ যাত্রীদের বিশেষ নির্দেশনা ঢাকার শাহজালাল বিমানবন্দরের
  • ট্রাম্পকে শুভকামনা জানালেন প্রধান উপদেষ্টা
  • বঞ্চিত উপসচিবরা পদোন্নতি পাচ্ছেন
  • ভূমি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেলেন আলী ইমাম মজুমদার
  • মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সেই ১৯৩ জনের ফল স্থগিত
  • জনগণ সঙ্গে না থাকলে কী হয় ৫ আগস্ট দেখিয়ে দিয়েছে: তারেক রহমান
  • শিগগিরই ‘আয়নাঘর’ পরিদর্শন করবেন প্রধান উপদেষ্টা
  • আ.লীগ সরকার এতদিন দেশবাসীকে মিথ্যা তথ্য দিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেসসচিব
  • রাজনৈতিক ক্ষমতা-কালোটাকা গণমাধ্যম নিয়ন্ত্রণ করছে: গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনপ্রধান