রবিবার, সেপ্টেম্বর ৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত ইউরোপের চার দেশ

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত ইউরোপের চার দেশ। স্পেন, আয়ারল্যান্ড, স্লোভেনিয়া ও মাল্টা দেশ চারটির নেতারা গতকাল শুক্রবার (২২ মার্চ) বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে এক বৈঠকের পর যৌথভাবে এ ঘোষণা দেন। তারা বলছেন, যুদ্ধকবলিত এই অঞ্চলে শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের একমাত্র উপায় স্বাধীন ফিলিস্তির রাষ্ট্র গঠন।

এই চার দেশ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ দেশের মধ্যে আরও পাঁচটি দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে সমর্থন করে। দেশগুলো হলো—চেক প্রজাতন্ত্র, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া, স্লোভাকিয়া। এই দেশগুলো ১৯৮৮ সাল থেকে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে কথা বলেছে। এ ছাড়া, ইউরোপের একমাত্র রাষ্ট্র হিসেবে ২০১৪ সালে সুইডেনও সর্বসম্মতভাবে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের অধিকারের স্বীকৃতি দেয়।

এই দেশগুলো ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসরণ করে স্বাধীন ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাকে সমর্থন করে; যেখানে গাজা, পশ্চিম তীর ও জেরুসালেম যাবে স্বাধীন ফিলিস্তিনের নিয়ন্ত্রণে। অবশ্য এর আগে আরব বিশ্বের বিভিন্ন দেশও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের কথা বলেছে। সর্বশেষ সৌদি আরব ঘোষণা দিয়েছে, ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসারে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন না করা হলে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না।

টেলিভিশন নিউজ নেটওয়ার্ক ইউরো নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রাসেলসে এক সম্মেলনের ফাঁকে বৈঠকে বসেন এই চার দেশের নেতারা। বৈঠকে তারা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন। তারা একমত হন যে, উপযুক্ত পরিস্থিতিতে যখন তাদের স্বীকৃতি একটি ইতিবাচক অবদান রাখবে, তখনই তারা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবেন।

স্পেন, আয়ারল্যান্ড, স্লোভেনিয়া ও মাল্টার সরকার প্রধানদের এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা একমত যে এই অঞ্চলে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি ও স্থিতিশীলতা অর্জনের একমাত্র উপায় হলো একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়ন। যেখানে ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনি জনগণের রাষ্ট্রে তাঁরা পাশাপাশি শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রেখে বসবাস করবে।’

এই বৈঠকের পর এক টুইটে মাল্টার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট অ্যাবেলা বলেছেন, ‘স্পেন, আয়ারল্যান্ড ও স্লোভেনিয়ার সঙ্গে মিলে আমরা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে সম্মত হয়েছি। যখন উপযুক্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে এবং সেই পরিস্থিতি সফল শান্তি প্রক্রিয়ায় অবদান রাখতে পারবে, তখনই আমরা স্বীকৃতি দেব। এ ছাড়া আমরা অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি, জিম্মিদের মুক্তি ও গাজায় মানবিক সহায়তা বৃদ্ধির প্রয়োজনের বিষয়েও সম্মত হয়েছি।’ এর আগে স্লোভেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট গোলোব বলেছিলেন, তিনি বিশ্বাস করেন, জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের পক্ষে রাজনৈতিক সমর্থন জোরদার করতে অনেক কিছু করা যেতে পারে। গোলোব বলেন, তিনি নিশ্চিত, ফিলিস্তিনে একটি নতুন সরকার প্রতিষ্ঠার বিষয়টি হয়তো আগামী ‘কয়েক সপ্তাহ কিংবা এক মাস দূরে’।

একই রকম সংবাদ সমূহ

চীন সফরে ‘উইমেন ইন টেক’-এর ৩ বিজয়ী

আইটি ডেস্ক: প্রযুক্তি খাতের নারীদের জন্য আয়োজিত হুয়াওয়ের ফ্ল্যাগশিপ প্রতিযোগিতা ‘উইমেন ইনবিস্তারিত পড়ুন

মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশিসহ প্রায় ৩১ হাজার অভিবাসী আটক

মালয়েশিয়ায় বেশ কিছুদিন ধরেই চলছে অবৈধ অভিবাসীদের বিরুদ্ধে অভিযান। চলমান এই অভিযানেবিস্তারিত পড়ুন

প্রেসিডেন্ট পুতিনকে গ্রেফতারের নির্দেশ আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের

মঙ্গোলিয়া সফরের সময় রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে গ্রেফতার করার নির্দেশ দিয়েছে সুইজারল্যান্ডেরবিস্তারিত পড়ুন

  • মোদির গদি টলমল করে দেওয়ার হুঁশিয়ারি মমতার
  • ড. ইউনূসকে ফোন করে যে আশ্বাস দিলেন এরদোগান
  • বাংলাদেশি পর্যটক কমে যাওয়ায় ভারতজুড়ে হাহাকার
  • বাইডেন-মোদির ফোনালাপ: হোয়াইট হাউসের বিবৃতিতে নেই বাংলাদেশ প্রসঙ্গ
  • ফারাক্কার গেট খোলায় বন্যার শঙ্কায় যেসব জেলা
  • ‘ঠিকানা’–তে যোগ দিলেন সাংবাদিক খালেদ মুহিউদ্দীন
  • কাদের ও আসাদুজ্জামানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিতে ৬ কংগ্রেস সদস্যের চিঠি
  • বাংলাদেশের পরিস্থিতি নিয়ে ব্রিটেনের সঙ্গে ভারতের আলোচনা
  • রাজধানীর ২৯ থানার কার্যক্রম শুরু, সহায়তায় সেনা সদস্যরা
  • ইউনূসকে যা বললেন নরেন্দ্র মোদি
  • বাংলাদেশের জনগণের সঙ্গে একাত্মতা প্রকাশ করল পাকিস্তান
  • বাংলাদেশের মানুষের প্রাণরক্ষার সরকারের প্রতি আহবান জাতিসংঘের