শনিবার, এপ্রিল ২৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ফিলিস্তিনকে স্বাধীন রাষ্ট্রের স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত ইউরোপের চার দেশ

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত ইউরোপের চার দেশ। স্পেন, আয়ারল্যান্ড, স্লোভেনিয়া ও মাল্টা দেশ চারটির নেতারা গতকাল শুক্রবার (২২ মার্চ) বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে এক বৈঠকের পর যৌথভাবে এ ঘোষণা দেন। তারা বলছেন, যুদ্ধকবলিত এই অঞ্চলে শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের একমাত্র উপায় স্বাধীন ফিলিস্তির রাষ্ট্র গঠন।

এই চার দেশ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ দেশের মধ্যে আরও পাঁচটি দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে সমর্থন করে। দেশগুলো হলো—চেক প্রজাতন্ত্র, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া, স্লোভাকিয়া। এই দেশগুলো ১৯৮৮ সাল থেকে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে কথা বলেছে। এ ছাড়া, ইউরোপের একমাত্র রাষ্ট্র হিসেবে ২০১৪ সালে সুইডেনও সর্বসম্মতভাবে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের অধিকারের স্বীকৃতি দেয়।

এই দেশগুলো ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসরণ করে স্বাধীন ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাকে সমর্থন করে; যেখানে গাজা, পশ্চিম তীর ও জেরুসালেম যাবে স্বাধীন ফিলিস্তিনের নিয়ন্ত্রণে। অবশ্য এর আগে আরব বিশ্বের বিভিন্ন দেশও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের কথা বলেছে। সর্বশেষ সৌদি আরব ঘোষণা দিয়েছে, ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসারে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন না করা হলে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না।

টেলিভিশন নিউজ নেটওয়ার্ক ইউরো নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রাসেলসে এক সম্মেলনের ফাঁকে বৈঠকে বসেন এই চার দেশের নেতারা। বৈঠকে তারা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন। তারা একমত হন যে, উপযুক্ত পরিস্থিতিতে যখন তাদের স্বীকৃতি একটি ইতিবাচক অবদান রাখবে, তখনই তারা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবেন।

স্পেন, আয়ারল্যান্ড, স্লোভেনিয়া ও মাল্টার সরকার প্রধানদের এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা একমত যে এই অঞ্চলে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি ও স্থিতিশীলতা অর্জনের একমাত্র উপায় হলো একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়ন। যেখানে ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনি জনগণের রাষ্ট্রে তাঁরা পাশাপাশি শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রেখে বসবাস করবে।’

এই বৈঠকের পর এক টুইটে মাল্টার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট অ্যাবেলা বলেছেন, ‘স্পেন, আয়ারল্যান্ড ও স্লোভেনিয়ার সঙ্গে মিলে আমরা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে সম্মত হয়েছি। যখন উপযুক্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে এবং সেই পরিস্থিতি সফল শান্তি প্রক্রিয়ায় অবদান রাখতে পারবে, তখনই আমরা স্বীকৃতি দেব। এ ছাড়া আমরা অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি, জিম্মিদের মুক্তি ও গাজায় মানবিক সহায়তা বৃদ্ধির প্রয়োজনের বিষয়েও সম্মত হয়েছি।’ এর আগে স্লোভেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট গোলোব বলেছিলেন, তিনি বিশ্বাস করেন, জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের পক্ষে রাজনৈতিক সমর্থন জোরদার করতে অনেক কিছু করা যেতে পারে। গোলোব বলেন, তিনি নিশ্চিত, ফিলিস্তিনে একটি নতুন সরকার প্রতিষ্ঠার বিষয়টি হয়তো আগামী ‘কয়েক সপ্তাহ কিংবা এক মাস দূরে’।

একই রকম সংবাদ সমূহ

ঢাকা আসছে চীনের দুই প্রতিনিধি দল

ঢাকা সফরে আসছে চীনের বড় দুটি প্রতিনিধি দল। তাদের মধ্যে চীনের পানিবিস্তারিত পড়ুন

ইরানের প্রেসিডেন্টকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দিয়েছে পাকিস্তান

ইরানের প্রেসিডেন্ট সাইয়েদ ইব্রাহিম রাইসিকে লাল গালিচা সংবর্ধনা দিয়েছে পাকিস্তান। তিন দিনেরবিস্তারিত পড়ুন

এবার ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর একটি ইউনিটের ওপর নিষেধাজ্ঞার সিদ্ধান্ত যুক্তরাষ্ট্রের!

ইসরায়েলের সেনাবাহিনীর একটি ইউনিটের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত নিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। মানবাধিকার লঙ্ঘনেরবিস্তারিত পড়ুন

  • ইসরাইলি অস্ত্র আমাদের বাচ্চাদের খেলনা: ইরান
  • মধ্যপ্রাচ্যে অস্থিতিশীলতার জন্য ইসরাইল ও পশ্চিমারা দায়ী: তুরস্ক
  • নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে বিক্ষোভ, উত্তাল ইসরাইল
  • ইসরাইলের পাল্টা হামলার ড্রোনকে আকাশেই ধ্বংস করলো ইরান
  • ইরানের বিরুদ্ধে ইসরাইলের হামলা, যা বললো যুক্তরাষ্ট্র
  • এবার ইরানে ইসরায়েলের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
  • ভারতের লোকসভা নির্বাচনে মোদি নাকি রাহুল?
  • ৪০০ টাকা বেতনের কর্মচারি ছিলেন জিয়াউর রহমান: পররাষ্ট্রমন্ত্রী
  • মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনার জন্য একমাত্র দায়ী নেতানিয়াহু : এরদোগান
  • মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনার জন্য একমাত্র দায়ী ইসরাইল : তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোগান
  • ওমরাহ ভিসা নিয়ে সৌদি আরবে নতুন আইন
  • ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে নিহত ১৯