বুধবার, জানুয়ারি ১৫, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বিরোধী দলের নেতাদের অধিকাংশই আ.লীগ সরকারের কেনা: রেজা কিবরিয়া

সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এএমএস কিবরিয়ার পুত্র ড. রেজা কিবরিয়ার রাজনীতিতে আসাটা ছিল হঠাৎ আলোর ঝলকানির মতো। অপরদিকে বিদায়টাও তার আচমকাই বলা চলে।

২০১৮ সালের নির্বাচনে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট গণফোরামে যোগ দেন তিনি। সেই ঐক্যফ্রন্টের ব্যানার থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচনও করেন। তবে তিনি পরাজিত হন।

পরে সাবেক ডাকসু ভিপি নুরের নেতৃত্বে গণঅধিকার পরিষদে যোগ দিয়ে আহ্বায়কও হন তিনি। কিছুদিন না যেতেই নুরের সঙ্গে তার বিরোধ তৈরি হয়। এ বিরোধের একপর্যায়ে রেজা কিবরিয়া কিছুটা নিজেকে গুটিয়ে নেন রাজনীতি থেকে। পরবর্তীতে গণঅধিকার পরিষদ দুগ্রুপে ভাগ হয়ে যায়। একটি অংশের নেতৃত্বে নুর, অন্য অংশের নেতৃত্বে রেজা কিবরিয়া। বর্তমানে রেজা কিবরিয়া রাজনীতিতে সক্রিয় নেই। ছেড়ে দিয়েছেন গণঅধিকার পরিষদের পদও।

হঠাৎ কেন রাজনীতিতে থেকে সরে গেলেন? -এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিরোধী দলের রাজনীতিবিদদের সঙ্গে উঠাবসা করতে গিয়ে দেখলাম যে, তাদের মধ্যে অনেক সমস্যা আছে। বিশেষ করে যাদের সঙ্গে কাজ করতাম, তাদের মধ্যেই অনেক ধরনের সমস্যা। তাদের সঙ্গে কাজ করা আমার কাছে ঝুঁকিপূর্ণ মনে হয়েছে। এর কারণ হলো-বিরোধী দলের নেতৃত্বের মধ্যে একটা বড় অংশ বর্তমান সরকারের কেনা এবং ভারতের ‘র’ এর মাধ্যমে কেনা।

তিনি বলেন, এটা আমার মনে হয়েছে কার সঙ্গে কী আলাপ করব এটা নিরাপদ কিনা, এটা নিয়ে আমি দ্বন্দ্বে থাকতাম।

অনেকে বলেন বিদেশি ও আওয়ামী লীগের চাপে রাজনীতি থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন? -জবাবে রেজা কিবরিয়া বলেন, এটি সঠিক নয়। আওয়ামী লীগ ও বিদেশিদের চাপে আমি রাজনীতি ছাড়িনি। অবশ্য চাকরি করে যে টাকা সঞ্চয় করেছিলাম গত ৬ বছরে রাজনীতি করতে গিয়ে অনেকটা কমে গেছে। আবার কাজ শুরু করব। তবে দেশে কাজ করা আমার জন্য অনেক কঠিন। এজন্য বিদেশে কাজ শুরু করব।

ড. কামালের সঙ্গে কাজ করেছেন দীর্ঘদিন, তার সঙ্গে কেন দূরত্ব তৈরি হলো? -জবাবে রেজা কিবরিয়া বলেন, আসলে ড. কামালের সঙ্গে দূরত্ব নয়। দূরত্ব হয়েছে তার দলের কিছু লোকজনের সঙ্গে। একটা ইস্যুতে গণফোরামের মধ্যে অনেক গণ্ডগোল হয়েছিল সেটা হচ্ছে, মোকাব্বের খান এমপি নির্বাচিত হয়েছিলেন উনার সংসদে যাওয়া নিয়ে। দল ভাঙনের জন্য এটিই মূল কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

একই রকম সংবাদ সমূহ

১৮ বছর পর সব মামলায় খালাস পেলেন বাবর, কাঁদলেন স্ত্রী

সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর ২০০৭ সালের ২৮ মে আটক হন। তখনবিস্তারিত পড়ুন

জুলাই ঘোষণাপত্রের দলিল চূড়ান্ত হবে বৃহস্পতিবার, ঘোষণা পরে

অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলম বলেছেন, আগামী বৃহস্পতিবার সর্বদলীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।বিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচনের সময়সীমা নিয়ে যা বললো জাতিসংঘ

বছরের মাঝে না শেষে কোন সময়ে নির্বাচন হবে এটা সরকার ও এদেশেরবিস্তারিত পড়ুন

  • ‘অবৈধ’ সম্পদের মামলায় এস কে সুর কারাগারে
  • সব বিনিয়োগ সংস্থাকে একত্রিত করার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
  • মালয়েশিয়ার মাল্টিপল-এন্ট্রি ভিসা প্রদান আহবান প্রধান উপদেষ্টার
  • জবির দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ বুধবার সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তর হবে: উপাচার্য
  • গণভবনে মিললো টিউলিপের প্রচারপত্র, অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা বন্ধের নোট
  • ডিক্যাবের সঙ্গে চা-চক্রে মুশফিকুল ফজল আনসারি
  • ভারত বাংলাদেশের জনগণের মর্যাদাকে গুরুত্ব দিচ্ছে না : নজরুল
  • একটি ঐতিহাসিক নির্বাচন করতে চায় অন্তর্বর্তী সরকার : প্রধান উপদেষ্টা
  • মোবাইল ইন্টারনেটে ‘প্যাকেজ শর্ত’ তুলে দিলো বিটিআরসি
  • হাসিনার সরকারের আমলে আনলিমিটেড চুরি হয়েছে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
  • কেরানীগঞ্জের অস্থায়ী আদালতে হবে বিডিআর হত্যার বিচার
  • ঢাকা মেডিকেলের মর্গে মিলল জুলাই অভ্যুত্থানের ৬ বেওয়ারিশ লাশ