মঙ্গলবার, অক্টোবর ৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

বেঁচে থাকলে সব অঙ্গনে শেখ কামাল অবদান রাখতে পারতো : প্রধানমন্ত্রী

আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, শেখ কামাল যদি বেঁচে থাকতো তাহলে সমাজকে অনেক কিছু দিতে পারত। বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ছিল শেখ কামাল। খেলাধুলা, সাংস্কৃতি চর্চা, রাজনীতি সব প্রতিভাই ছিল তার মধ্যে।

তিনি বলেন, যারা সেদিন কামালসহ পরিবারের সব সদস্যকে হত্যা করেছে তাদের মধ্যে এমন কেউ ছিল না যারা আমাদের বাড়িতে ভাত-নাস্তা খায়নি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ পুত্র ক্রীড়া সংগঠক, মুক্তিযোদ্ধা, শহীদ শেখ কামালের ৭১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ক্রীড়া মন্ত্রণালয় আয়োজিত দোয়া, মিলাদ মাহফিল ও আলোচনা সভায় গণভবন থেকে যুক্ত হয়ে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন। পুরোটা বক্তব্যজুড়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অতীতের স্মৃতি মনে করে আবেগ-আপ্লুত ছিলেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমি আর কামাল ছোটবেলায় যখন একসঙ্গে খেলাধুলা করতাম তখন আমাদের মধ্যে অনেক ঝগড়াঝাটি মারামারি হতো। তাৎক্ষণিক আবার আমরা ভাই-বোন মিশে যেতাম।

তিনি বলেন, কামাল ছোট ছিল সে বাবাকে অনেক সময় কাছে পেত না। তখন তো বাবা সব সময় জেল থাকতো। তাই অনেক সময় যখন আমরা খেলাধুলা করতাম এর ফাঁকে আমি যখন আব্বাকে আব্বা বলে ডাকতাম তখন কামাল আমাকে বলতো হাসু আপা ও আপা আমি তোমার আব্বাকে একটু আব্বা বলে ডাকি।

শেখ হাসিনা বলেন, মাকে প্রচণ্ডভাবে সহযোগিতা করতো কামাল। ছোটবেলা থেকেই সে অত্যন্ত দায়িত্বশীল ছিল। প্রত্যেকটা কাজে দায়িত্বের সঙ্গে পালন করতো। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমার বাবা যে সেনাবাহিনী গড়ে তুলেছিলেন সেই সেনাবাহিনীর কিছু সদস্য আমাদের পুরো পরিবারের সদস্যদের হত্যা করে। জানি না কী অপরাধ ছিল? বাবার তৈরি সেনাবাহিনীর সদস্যদের হাতেই তার মৃত্যু হলো। একই সঙ্গে শেখ কামাল শেখ জামাল তারাও সেনাবাহিনীর সদস্য ছিলেন তাদেরকেও গুলি করে হত্যা করা হয়।

শেখ হাসিনা বলেন, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান রাষ্ট্রপতি হওয়ার পর তিনি দেশকে যেভাবে গড়ে তুলছিলেন, বেঁচে থাকলে দেশকে অনেক দূর নিয়ে যেতে পারতেন। সারাটা জীবন তিনি দেশের মানুষের জন্য সংগ্রাম করেছেন। ত্যাগ স্বীকার করেছেন শেষ পর্যন্ত দেশের জন্য তিনি জীবন দিয়ে গেলেন। প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রামে আমার মা পাশে থেকে আব্বাকে সহযোগিতা করেছে।

তিনি বলেন, আমাদের সেনাবাহিনী যারা কখনোই প্রমোশন পেত না। মেজর জিয়াকে বঙ্গবন্ধু প্রমোশন দিয়ে ছিলেন। ১৫ আগস্ট একইসঙ্গে তিনটি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে তারা শেখ মনি এবং আমাদের অন্যান্য স্বজনদের হত্যা করে।

তিনি বলেন, আল্লার কাছে লাখও শুকরিয়া আদায় করি দেশের জনগণ আমাকে ক্ষমতায় এনেছিলেন। আওয়ামী লীগকে ভোট দিয়েছিলেন যে কারণে রাষ্ট্র পরিচালনার দায়িত্বভার পেয়েছিলাম। যারা এ দেশের রাষ্ট্রপতিসহ একটি পরিবারকে, পরিবারের সদস্যদের নিশংসভাবে হত্যা করেছে তাদের বিচার করার সুযোগ পেয়েছি। আল্লাহর কাছে এ জন্য শুকরিয়া আদায় করছি। না পারলে সারা জীবন জ্বলে পুড়ে মরতাম।

একই রকম সংবাদ সমূহ

জাতির সঙ্গে গাদ্দারি করে কেউ টিকতে পারে না: শামীম সাইদী

সাতক্ষীরা সংবাদদাতাঃ বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী পরিষদের অন্যতম সদস্য অধ্যক্ষ মুহাঃবিস্তারিত পড়ুন

সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন : উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম

সব পক্ষের সঙ্গে কথা বলে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশন গঠন করার কথা বলেছেনবিস্তারিত পড়ুন

এবার দিল্লির সুপারশপে দেখা মিললো সাবেক এসবিপ্রধান মনিরুলের!

এবার ভারতের রাজধানী দিল্লির একটি সুপারশপে দেখা মিললো পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত আইজিপিবিস্তারিত পড়ুন

  • মাথা ন্যাড়া ও গোফ কামিয়েও রক্ষা হলো না সাবেক ভূমিমন্ত্রীর
  • প্রধান উপদেষ্টাকে নিয়ে বিতর্কিত পোস্টের পর ওএসডি নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবার বললেন ‘চাকরি গেলেও সমস্যা নেই’
  • প্রথম মাসের বেতন ত্রাণ তহবিলে দিয়ে দৃষ্টান্ত সৃষ্টি উপদেষ্টা আসিফের
  • এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান নজিবুর রহমান গ্রেফতার
  • বাজার নিয়ন্ত্রণে ভারত থেকে এলো ২ লাখ ৩১ হাজার ডিম
  • কলারোয়ায় মুফাসসিরিন ও ওলাম বিভাগের সিরাতুন নবী (সা:) মাহফিল অনুষ্ঠিত
  • সেনাবাহিনী দেশকে অস্থিতিশীলতার হাত থেকে রক্ষা করেছে- ড. ইউনূস
  • রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ
  • আল্লাহর দেওয়া বিধানের মধ্যেই মানুষের কল্যান নিহিতঃ ইজ্জত উল্লাহ
  • নির্ভয়ে পূজা মণ্ডপে যেতে বললেন সেনাপ্রধান
  • শেখ হাসিনা মাফিয়া রাষ্ট্রব্যবস্থা কায়েম করে হাবিবকে ৭০ বছরের সাজা দিয়েছিল- রিজভী
  • বিশেষ ছাড়ে সব সুবিধা ঋণ জালিয়াতদেরই