মঙ্গলবার, জুলাই ১, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

ভারতীয় সব ব্র্যান্ডের লবণ ও চিনিতে পাওয়া গেছে প্লাস্টিক কণা

ভারতীয় খোলা কিংবা প্যাকেটজাত ছোট-বড় সব ব্র্যান্ডের লবণ এবং চিনিতে মাইক্রোপ্লাস্টিক কণা পাওয়া গেছে। সবচেয়ে বেশি পরিমাণে প্লাস্টিক কণা পাওয়া গেছে আয়োডিনযুক্ত লবণগুলোতে। লবণগুলোতে বিভিন্ন রঙের পাতলা তন্তু আকারে প্লাস্টিক কণাগুলো ছিল।

মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি গবেষণাপত্রে এমন তথ্য বেরিয়ে এসেছে।

এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উল্লেখ্য করা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘লবণ এবং চিনিতে মাইক্রোপ্লাস্টিক’ শিরোনামে প্রকাশিত ওই গবেষণাটি পরিচালনা করেছে ‘টক্সিকস লিংক’ নামে একটি গবেষণা সংস্থা। এ ক্ষেত্রে সংস্থাটি ভারতের বাজারে পাওয়া যায় এমন—সাধারণ লবণ, রক সল্ট, সি সল্ট এবং খোলা লবণসহ অন্তত ১০ ধরনের লবণ পরীক্ষা করেছে। আর অনলাইন এবং স্থানীয় বাজারগুলো থেকে সংগ্রহ করা ৫ ধরনের চিনি নিয়ে পরীক্ষা করে তারা।

টক্সিকস লিংকের গবেষণায় বেরিয়ে আসে পরীক্ষা করা সবগুলো লবণ এবং চিনিতেই মাইক্রোপ্লাস্টিক কণার উপস্থিতি ছিল। এসব মাইক্রোপ্লাস্টিক উপাদান পরীক্ষা করা লবণ ও চিনিতে ফাইবার, পেলেট, ফিল্মস এবং ফ্র্যাগমেন্টস রূপে বিরাজ করছিল। প্লাস্টিক কণাগুলোর আকার শূন্য দশমিক এক মিলিমিটার থেকে ৫ মিলিমিটার পর্যন্ত।

প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, সবচেয়ে বেশি পরিমাণে প্লাস্টিক কণা পাওয়া গেছে আয়োডিনযুক্ত লবণগুলোতে। লবণগুলোতে বিভিন্ন রঙের পাতলা তন্তু আকারে প্লাস্টিক কণাগুলো ছিল।

টক্সিকস লিংক সংস্থাটির প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক রবি আগারওয়াল বলেছেন, আমাদের গবেষণার উদ্দেশ্য ছিল মাইক্রোপ্লাস্টিকের বিদ্যমান বৈজ্ঞানিক ডাটাবেসে অবদান রাখা, যেন বিশ্বব্যাপী প্লাস্টিক-চুক্তি একটি টেকসই পদ্ধতিতে এই সমস্যাটির সমাধান করতে পারে।

টক্সিকস লিংকের সহযোগী পরিচালক সতীশ সিনহা বলেছেন, আমাদের গবেষণায় সব লবণ এবং চিনির নমুনায় যথেষ্ট পরিমাণে মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া গেছে এবং মানব স্বাস্থ্যের ওপর মাইক্রোপ্লাস্টিকের দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্যের প্রভাব সম্পর্কে জরুরি ও ব্যাপক গবেষণার আহ্বান জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লবণের নমুনায় মাইক্রোপ্লাস্টিকের ঘনত্ব প্রতি কিলোগ্রামে ৬.৭১ থেকে ৮৯.১৫ টুকরো পর্যন্ত। অন্যদিকে চিনির নমুনাগুলোতে মাইক্রোপ্লাস্টিকের ঘনত্ব প্রতি কিলোগ্রামে ১১.৮৫ থেকে ৬৮.২৫ টুকরা পর্যন্ত ছিল।

বিশ্বজুড়ে মাইক্রোপ্লাস্টিক এখন একটি ক্রমবর্ধমান উদ্বেগের নাম। কারণ এই প্লাস্টিক স্বাস্থ্য এবং পরিবেশ উভয়েরই ক্ষতি করতে পারে। প্লাস্টিকের এই ক্ষুদ্র কণাগুলো খাদ্য, পানি ও বাতাসের মাধ্যমে মানুষের শরীরে প্রবেশ করতে পারে।

সাম্প্রতিক গবেষণায় ফুসফুস, হৃৎপিণ্ড, এমনকি মায়ের দুধ এবং অনাগত শিশুর অঙ্গেও মাইক্রোপ্লাস্টিক পাওয়া গেছে।

একই রকম সংবাদ সমূহ

প্রতিবেশীদের দিকে ‘নিবিড় নজর’ রাখি, ‘ত্রিপক্ষীয় বৈঠক’ নিয়ে জয়সওয়াল

কুনমিংয়ে পাকিস্তান ও চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ঢাকার ‘ত্রিপক্ষীয় বৈঠকের’ প্রশ্নে নয়াদিল্লিবিস্তারিত পড়ুন

গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা: গুম কমিশনের প্রতিবেদন

বাংলাদেশ ও ভারতের গোয়েন্দা সংস্থা আন্তরাষ্ট্রীয় গুমের সঙ্গে জড়িত ছিল। সীমান্ত দিয়েবিস্তারিত পড়ুন

ভারতের অভ্যন্তরে গাছে ঝুলে থাকা বাংলাদেশির ম*রদে*হ হস্তান্তর

সিলেটের কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার উৎমা সীমান্তে ভারতের অভ্যন্তরে গাছের সঙ্গে ঝুলন্ত অবস্থায় থাকাবিস্তারিত পড়ুন

  • ভারতের মুসলিম নাগরিকদের ‘অস্ত্রের মুখে অবৈধভাবে বাংলাদেশে পাঠাচ্ছে নয়াদিল্লি’
  • এবার ভারতে হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, সবাই নিহ*ত
  • ভারতে প্লেন দুর্ঘটনা: ‘ট্রাফিক জ্যাম আমার জীবন বাঁচিয়েছে’
  • ভারতে ছাত্রাবাসের ওপর প্লেন বিধ্বস্ত, মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৯০
  • ভারতে বিমান দুর্ঘটনা : অলৌকিকভাবে বেঁচে গেলেন বিধ্বস্ত বিমানটির এক যাত্রী
  • বিধ্বস্ত উড়োজাহাজের পাইলটের করা ‘মে ডে কল’ আসলে কী
  • ভারতে বিধ্বস্ত বিমানের কেউ বেঁচে নেই: রিপোর্ট
  • ভারতে বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় মোদিকে ড. ইউনূসের শোকবার্তা
  • ক্যান্টিনে খাওয়ার সময় হোস্টেলে আছড়ে পড়ে বিমান, ৫ মেডিকেল শিক্ষার্থী নিহত
  • ২৫ বছরে ভারতে যত প্রাণঘাতী বিমান দুর্ঘটনা
  • ভারতে শেখ হাসিনার গোপন ঠিকানায় জয়
  • যে কারণে বিমান বিধ্বস্ত হতে পারে, জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা