শনিবার, জুলাই ২৭, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

শাহেদের সঙ্গেও ঘনিষ্ঠতা ছিল ডা. সাবরিনার

বেরিয়ে এল আরও চাঞ্চল্যকর তথ্য। রিজেন্ট গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ শাহেদ ওরফে শাহেদ করিমের সঙ্গে জেকেজি হেলথ কেয়ারের চেয়ারম্যান ডা. সাবরিনা চৌধুরীর ঘনিষ্ঠতা ছিল বলে জানা গেছে।

গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের জিজ্ঞাসাবাদে শাহেদ ও সাবরিনা একে অপরকে জানাশুনার কথা অকপটে স্বীকার করেছেন।

জানা গেছে, আগে থেকেই তারা একে অপরকে চিনতেন। নিয়মিত পার্টিতে অংশ নিতেন।

সেই পার্টিতে চলতো ডিজে-মাদকতা। শাহেদ-সাবরিনা ছাড়াও সেই পার্টিতে সমাজের আরও অনেক চেনামুখ অংশ নিতেন।

এছাড়া তারা দিয়েছেন আরও অনেক চাঞ্চল্যকর তথ্য।

করোনা সনদ জালিয়াতির আইডিয়া শাহেদের কাছ থেকে পেয়েছেন ডা. সাবরিনা।

স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে কাজ ভাগিয়ে নিতে ব্যবহার করেছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়, স্বাস্থ্য অধিদফতর ও সরকারদলীয় চিকিৎসক সংগঠনের একাধিক চিকিৎসককে। এছাড়া এক ব্যবসায়ীর হোটেল জোরপূর্বক দখল করে ব্যবসা করতেন শাহেদ। করোনাকালে দখল করা সেই হোটেলটি সরকারকে দিয়েছিলেন।

গোয়েন্দা ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, উত্তরা ৬নং সেক্টরের পার্কের পাশের মিলিনিয়াম রেস্টুরেন্টটি রাজবাড়ীর এক বাসিন্দার।

তিনি দীর্ঘদিন ধরে জাপানে ছিলেন। জাপানি এক নারীকে বিয়েও করেছেন। তার স্ত্রী ও এক মেয়ে জাপানেই থাকেন। দেশে এসে তিনি ওই রেস্টুরেন্টটি করেন। পরে ২০১৯ সালে যৌথভাবে ব্যবসার জন্য রিজেন্টের শাহেদের সঙ্গে চুক্তি করেছিলেন। চুক্তিতে বেশকিছু শর্তও জুড়ে দিয়েছিলেন। শর্তের মধ্যে ছিল শাহেদকে মাসে মাসে একটা ভাড়া পরিশোধ করতে হবে।
কিন্তু কিছুদিনের মাথায় শাহেদ সেই হোটেলের যাবতীয় নিয়ন্ত্রণ নিজের কব্জায় নিয়ে নেন। হোটেলের মূল মালিককে হোটেলে ঢুকতে দিতেন না। হোটেলটির নিচে খাবারের রেস্টুরেন্ট ছিল। সেখানে জাপানি খাবারের আয়োজন করা হতো।

হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের কার্ডিয়াক সার্জন ডা. সাবরিনা চৌধুরী জাপানি খাবার পছন্দ করতেন। তাই তিনি ওই রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে যেতেন। সেখানে শাহেদের সঙ্গে তার পরিচয় ও ঘনিষ্ঠতা। শাহেদের দখল করা হোটেলের ওপরে আবাসিক ব্যবস্থা ছিল। তাই প্রায়ই সেখানে আমোদ ফুর্তি ও মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা করা হতো। বিত্তশালীদের আনাগোনা ছিল বেশ। সাবরিনা প্রায়ই এসব পার্টিতে অংশ নিতেন। এরপর থেকে তাদের মধ্যে নিয়মিত যোগাযোগ হতো।

পুলিশ জানিয়েছে, শাহেদ কিছুদিন হোটেলটি তার কব্জায় রেখে পরিচালনা করেছেন। কিন্তু করোনা পরিস্থিতিতে ওই হোটেলটি স্বাস্থ্য অধিদফতরকে দেন। শাহেদের মালিকানাধীন রিজেন্ট হাসপাতালটি ছিল করোনা ডেডিকেটেড। তাই সেখানকার চিকিৎসক-নার্সদের সেখানেই রাখা হতো।

সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, জোরপূর্বক দখল করে নেওয়ায় হোটেলের মূল মালিক উত্তরা পূর্ব থানায় শাহেদের বিরুদ্ধে একটি মামলাও করেছিলেন।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের বিমানবন্দর জোনের সহকারী কমিশনার খন্দকার রেজাউল হাসান বলেন, শাহেদ হোটেলের মূল মালিককে বিতাড়িত করে দখল করে নেয়। করোনাকালে ওই হোটেলটি সরকারকে দিয়ে দেয়। হোটেলটিতে চিকিৎসক-নার্সরা থাকতেন। শুনেছি করোনার জন্য হোটেল বরাদ্দ দিয়ে স্বাস্থ্য অধিদফতর থেকে টাকা নিয়েছে। তবে আসলেই টাকা তুলেছে কিনা সেটি জানি না। বর্তমানে হোটেলটিতে খাবার ও আবাসিক কোনও ব্যবস্থাই চালু নাই বলে জানান তিনি।
সূত্র: মানবজমিন

একই রকম সংবাদ সমূহ

সব হামলার বিচার হবে, প্রকৃত শিক্ষার্থীদের হয়রানি নয়: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, সাম্প্রতিকবিস্তারিত পড়ুন

পুলিশের কারণে দেশকে অকার্যকর করতে ব্যর্থ হয়েছে বিএনপি-জামায়াত: ডিবি হারুন

বিএনপি-জামায়াত দেশকে অকার্যকর করার চেষ্টা করেছে এবং তারা পুলিশের কারণে বার বারবিস্তারিত পড়ুন

নরসিংদী কারাগার থেকে লুট হওয়া ৪৫ অস্ত্র উদ্ধার, ৪৮১ কয়েদির আত্মসমর্পণ, ১ জঙ্গি গ্রেফতার

নরসিংদী জেলা কারাগারে হামলা-ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করে ৮২৬ আসামিসহ ছিনিয়ে নেওয়া ৯বিস্তারিত পড়ুন

  • রায়েরবাগে দুই পুলিশকে হত্যা, ছাত্রদল নেতাসহ গ্রেফতার ৬
  • সাঈদের পরিবারকে সাড়ে ৭ লাখ টাকা দিলো বেরোবি
  • ‘শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে’: প্রধানমন্ত্রী
  • প্রতিটি হত্যার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে: ওবায়দুল কাদের
  • বিটিভির ধ্বংসযজ্ঞ দেখে চোখ ভিজে উঠলো প্রধানমন্ত্রীর
  • কোটা আন্দোলন : আদালত চত্বরে স্বজনদের ভিড়, আটকদের নির্দোষ দাবি
  • বেওয়ারিশ ২১ লাশ দাফন: কয়েকজন গুলিবিদ্ধ, কারও মারাত্মক জখমে মৃত্যু
  • ১ আগস্ট পর্যন্ত সব বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
  • ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ ৫ দিনের রিমান্ডে
  • ঘোষণা ছিল ‘পুলিশ মারলে ১০ হাজার, ছাত্রলীগ মারলে ৫ হাজার’
  • একদিনে সাড়ে ২৫ হাজার কোটি টাকা ধার দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
  • উন্নয়ন ধ্বংসকারীদের বিরুদ্ধে দেশবাসীকেই রুখে দাঁড়াতে হবে : প্রধানমন্ত্রী