সোমবার, জানুয়ারি ৬, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

সবচেয়ে ভয়াবহ প্লেন দুর্ঘটনার সাক্ষী হলো দ. কোরিয়া

সবচেয়ে ভয়াবহ একটি প্লেন দুর্ঘটনার সাক্ষী হলো দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটির একটি যাত্রীবাহী প্লেন বিধ্বস্ত হয়ে প্রায় ১২০ জন নিহত হয়েছে। দুর্ঘটনার পর প্লেনটি থেকে দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। প্লেনটিতে দুর্ঘটনার সময় ১৮১ জন আরোহী ছিল। ধারণা করা হচ্ছে ওই দুজন ছাড়া বাকি সবাই নিহত হয়েছে।

খবর বিবিসি, এএফপি।

স্থানীয় সময় সকাল ৯টা ৭ মিনিটে দেশটির দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত মুয়ান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণের সময় ওই দুর্ঘটনা ঘটে। বিমানবন্দরের রানওয়ে থেকে ছিটকে গিয়ে পাশের একটি দেয়ালের সঙ্গে ধাক্কা লেগে বিমানটি বিধ্বস্ত হয়। এসময় বিমানটিতে মোট ১৭৫ জন যাত্রী ও ছয়জন ক্রু ছিল।

এক বিবৃতিতে জাতীয় দমকল সংস্থা জানিয়েছে, দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। এছাড়া ১২০ জনের মৃত্যুর বিষয়টিও নিশ্চিত করা হয়েছে। সেখানে উদ্ধার ও তল্লাশি অভিযান এখনও চলছে।

ধারণা করা হচ্ছে, দক্ষিণ কোরিয়ার মাটিতে এটাই সবচেয়ে মারাত্মক প্লেন দুর্ঘটনা। এর আগে দেশটিতে সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটেছিল ২০০২ সালে। সে সময় এয়ার চায়নার একটি প্লেন বিধ্বস্ত হয়ে ১২৯ জন নিহত হয়।

যাত্রীদের মধ্যে ১৭৩ জন দক্ষিণ কোরিয়ার আর দুজন থাইল্যান্ডের নাগরিক। এক দমকল কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, দুর্ঘটনার পর দুজনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়েছে। তবে উদ্ধার অভিযান এখনও চলছে বলে জানানো হয়েছে। প্লেনটি থাইল্যান্ডের রাজধানী ব্যাংকক থেকে ফিরছিল। এটি রানওয়েতে অবতরণের সময় বিধ্বস্ত হয়েছে।

ইয়োনহাপ জানিয়েছে, এখন পর্যন্ত এক যাত্রী ও এক ফ্লাইট সহকারীকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে এবং উদ্ধার তৎপরতা এখনও চলছে। বিমানবন্দরের একজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, উদ্ধারকর্মীরা বিমানটির পেছনের দিক থেকে যাত্রীদের উদ্ধারের চেষ্টা করছেন।

মাঝারি আকারের এই বিমানবন্দরটি ২০০৭ সালে চালু করা হয়। এখান থেকে এশিয়ার বিভিন্ন গন্তব্যে বিমান চলাচল করে। ওই প্লেনটি কেন দুর্ঘটনায় পড়লো বা রানওয়ে থেকে ছিটকে গেল তা এখনো জানা যায়নি।

তবে পাখির কারণে ল্যান্ডিং গিয়ার অকার্যকর হয়ে এটি হতে পারে বলে ইয়োনহাপের খবরে বলা হয়েছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার দমকল বিভাগ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, এই মুহুর্তে ফায়ার সার্ভিসের ৩২টি গাড়িসহ অন্তত ৮০ জন দমকল কর্মী ঘটনাস্থলে কাজ করছে। এয়ারলাইন জেজু এক বিবৃতিতে এই দুর্ঘটনার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে।

এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, মুয়ান এয়ারপোর্টের দুর্ঘটনায় যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের সবার কাছে আমরা ক্ষমা প্রার্থনা করছি। আমরা যা যা করার দরকার সব করব। এই ঘটনার জন্য আমরা দুঃখিত। এই বিমান সংস্থাটির ইতিহাসে এটাই প্রথম কোনো দুর্ঘটনা। এটি দক্ষিণ কোরিয়ার সবচেয়ে বড় কিন্তু কম বাজেটের এয়ারলাইন্স। দেশটির দমকল বিভাগের ধারণা পাখির আঘাত এবং খারাপ আবহাওয়ার কারণেই এই দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। তবে প্রকৃত কারণ অনুসন্ধানে তদন্ত চলছে বলে জানিয়েছেন ফায়ার সার্ভিসের প্রধান লি জিয়ং-হুন।

একই রকম সংবাদ সমূহ

দুই দিনে ১৫০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করলো ইসরাইল

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) বিমান হামলায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় গত দুই দিনেবিস্তারিত পড়ুন

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টকে উৎখাতে ষড়যন্ত্রের অভিযোগ উড়িয়ে দিলো ভারত

মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জুকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করতে দেশটির বিরোধীদের নিয়ে ‘নীলনকশা’বিস্তারিত পড়ুন

লন্ডনে টিউলিপকে বিনামূল্যে ফ্ল্যাট দিয়েছিলেন এক ব্যবসায়ী : ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের প্রতিবেদন

লন্ডনে টিউলিপ সিদ্দিককে বিনামূল্যে একটি ফ্ল্যাট দিয়েছিলেন এক ব্যবসায়ী। টিউলিপের খালা, বাংলাদেশেরবিস্তারিত পড়ুন

  • চীনে আইফোনের দামে বড় ছাড়, বিরল সিদ্ধান্ত অ্যাপলের
  • ভয়ঙ্কর বন্দি নির্যাতনের কেন্দ্র এখন ধ্বংসস্তূপে পরিণত
  • বিশ্বের মুসলমানদের কাছে সোলাইমানি এক আদর্শের নাম: পেজেশকিয়ান
  • মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টকে ক্ষমতাচ্যুত করতে ভারতের গভীর ষড়যন্ত্র : ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন
  • ফ্রান্সের প্যারিসে বিজয় উৎসবে কলারোয়ার সুমন
  • জিমি কার্টার ছিলেন বাংলাদেশের অকৃত্রিম বন্ধু: বাইডেনকে ইউনূসের শোকবার্তা
  • দক্ষিণ কোরিয়ায় বিমান বিধ্বস্তে নিহত বেড়ে ১৭৭
  • যুক্তরাজ্যে আইন ভঙ্গের জন্য জরিমানার মুখে পড়তে পারেন টিউলিপ
  • এবার পাকিস্তানে হামলা চালালো আফগানিস্তান
  • ৬৭ আরোহী নিয়ে কাজাখস্তানে যাত্রীবাহী প্লেন বিধ্বস্ত
  • বাংলাদেশিদের জন্য উন্মুক্ত হবে আরব আমিরাতের ভিসা