মঙ্গলবার, অক্টোবর ৮, ২০২৪

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা

তপন কর্মকার (৪৫) নামে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এসময় নিহত ব্যবসায়ীর বড় ভাই কৃষ্ণ কর্মকারের স্ত্রীকেও তুলে নিয়ে যায় তারা। মঙ্গলবার (১৪ জুলাই) রাত পৌনে ১২টার দিকে ঢাকার দোহার উপজেলার পূর্ব লটাখোলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পরে বুধবার (১৫ জুলাই) সকালে বাড়ির পাশের একটি ডোবা থেকে ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে এলাকাবাসী। উজ্জ্বল রায় নিজস্ব প্রতিবেদক জানান, নিহত তপন কর্মকার উপজেলার পূর্ব লটাখোলা গ্রামের মৃত গোপাল কর্মকারের ছেলে। লটাখোলা এলাকায় তার একটি স্বর্ণের দোকান রয়েছে।

তপনের বড় ভাই কৃষ্ণ কর্মকার বলেন, মঙ্গলবার রাত পৌনে ১২টার দিকে আমি বাড়িতে খাবার খাচ্ছিলাম। আমার স্ত্রীও আমার সঙ্গে ছিল। অন্যরা যার যার ঘরে ঘুমাচ্ছিলেন। এমন সময় মুখোশ ও রেইনকোট পরিহিত কয়েকজন দুর্বৃত্ত বাড়ির সামনের প্রধান ফটক খুলে ভিতরে প্রবেশ করে। তাদের হাতে রাম’দা ছিল। আমাদের চিৎকারের শব্দ পেয়ে আমার ছোট ভাই তপন কর্মকার ঘর থেকে বেরিয়ে এলে তাকে এলোপাতাড়ি কোপাতে শুরু করে দুর্বৃত্তরা। দুর্বৃত্তদের কোপে আমার ভাইয়ের পেটের বিভিন্ন অংশ বেরিয়ে আসে এবং হাতের একটি আঙ্গুল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। পরে দুর্বৃত্তরা আমার স্ত্রীকে মুখে চেপে জোর করে তুলে নিয়ে যায়।

দুর্বৃত্তরা চলে যাবার পর কান্না-চিৎকারের শব্দ পেয়ে প্রতিবেশীরা এগিয়ে আসেন। তারা গুরুতর আহত তপনকে উদ্ধার করে দোহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় কর্তব্যরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ঢাকায় প্রেরণ করেন। বুধবার দুপুর ১২টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মঙ্গলবার রাতে ঘটনার পরপরই দোহার থানা পুলিশের একাধিক টিম ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন।

এদিকে, বুধবার সকালে ঘটনাস্থল পূর্ব লটাখোলা এলাকারই ঝোপের একটি ডোবায় হাত-পা ও মুখ বাঁধা অবস্থায় ওই গৃহবধূকে পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে স্থানীয় একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করে দেন। এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ওই গৃহবধূ অনেকটা সুস্থ রয়েছেন বলে জানা গেছে।

বুধবার দুপুরে ঘটনাস্থলে আসেন দোহার সার্কেলের এএসপি জহিরুল ইসলাম, দোহার থানার অফিসার ইনচার্জ মো. সাজ্জাদ হোসেন, ওসি (তদন্ত) আরাফাত হোসেন সহ পুলিশের কর্মকর্তারা।

দোহার সার্কেলের এএসপি জহিরুল ইসলাম বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে- পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এ হামলার ঘটনা ঘটেছে। বিভিন্ন বিষয় আমলে নিয়ে তদন্ত করা হয়েছে। অচিরেই এ ঘটনার রহস্য উদঘাটন করে আমরা আসামিদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হব।

একইসঙ্গে এ ঘটনায় থানায় একটি হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।

একই রকম সংবাদ সমূহ

মাথা ন্যাড়া ও গোফ কামিয়েও রক্ষা হলো না সাবেক ভূমিমন্ত্রীর

মাথা ন্যাড়া ও গোফ কামিয়েও শেষ রক্ষা হলো না। অবৈধভাবে ভারতে পালানোরবিস্তারিত পড়ুন

কয়রায় জামায়াতে ইসলামীর যুব সমাবেশ অনুষ্ঠিত

মো: ইকবাল হোসেন, কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি: খুলনার কয়রায় বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী যুববিস্তারিত পড়ুন

কয়রায় আলহাজ্ব মাও. আবুল কালামের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের সাথে মতবিনিময়

কয়রায় শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সাথে বাংলাদেশ জামায়াত ইসলামীর কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ সদস্য, খুলনাবিস্তারিত পড়ুন

  • গণহত্যাকারীদের রাজনীতি করার অধিকার নেই: খুলনায় জামায়াত ইসলামী
  • সাতক্ষীরায় পুনর্নবীকরণযোগ্য জ্বালানির দিকে মনোনিবেশের আহ্বান, এআইআইবি LNG প্ল্যান্ট বাতিল করছে
  • জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় আরো জোরালো পদক্ষেপ গ্রহণের আহ্বান
  • ব্যবসায়ীকে পি‌টি‌য়ে পা ভে‌ঙে দেওয়ায় বিএন‌পি নেতা বাবুল আটক
  • খুলনার দাকোপে মন্দিরে মন্দিরে চিঠি, দুর্গাপূজা করতে ৫ লাখ টাকা চাঁদা দাবি
  • কলারোয়া এলজিইডি প্রকৌশলী সুদীপ্ত কর দীপ্তকে বিদায় সংবর্ধনা দিলেন ঠিকাদাররা
  • কলারোয়ায় ইসলামী ব্যাংকের গ্রাহক সেবা মাস উপলক্ষে মত বিনিময় সভা
  • খুলনা প্রেসক্লাবের অন্তর্বর্তীকালীন কমিটিকে সাতক্ষীরা জেলা সাংবাদিক ফোরামের অভিনন্দন
  • সাতক্ষীরার সুপারিঘাটায় বিনামূল্যে চক্ষু চিকিৎসা ক্যাম্প
  • মানুষের ভাগ্যের উন্নয়ন ঘটানোই বিএনপির রাজনীতি : তারেক রহমান
  • এক যুগ পর কলারোয়ায় হতে যাচ্ছে তিন দিনব্যাপী তাফসির মাহফিল, কমিটি গঠন
  • জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বিপর্যস্ত কয়রা উপকূলবাসী