বুধবার, মে ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

আশাশুনিতে প্রশিক্ষন ছাড়াই আবু সেলিম টট প্রশিক্ষক হিসেবে নিয়োজিত

স্টাফ রিপোর্টার: আশাশুনিতে কোন রকম প্রশিক্ষণ ছাড়াই সহকারী শিক্ষা অফিসার আবু সেলিম টট প্রশিক্ষক হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন।

বিষয়টি নিয়ে শিক্ষা অফিস সহ শিক্ষকদের মধ্যে আলোচনা সমালোচনার ঝড় বইছে। জানাগেছে, আশাশুনি উপজেলার ইউআরসিতে প্রাক—প্রাথমিক শিক্ষকদের কারিকুলাম বিস্তরণ করতে মৌলিক নির্দেশনা এবং শিশুদের বিকাশ বৃদ্ধিসহ শিক্ষা কার্যক্রম ও শিশুদের সার্বিক বিষয়ে ধারণা দিতে টট প্রশিক্ষনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে প্রাথমিক শিক্ষা অফিদপ্তর।

প্রশিক্ষণটি গত ইং ১০/০১/২৪ তারিখে শুরু হলেও নির্দেশনায় একজন টট প্রশিক্ষক নিয়োগের কথা থাকলেও মন্ত্রানালয়ের কোন নির্দেশনাই মানছেন না আশাশুনি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। প্রাথমিক শিক্ষা মন্ত্রনালয়ের উদ্ধোতন কতৃর্পক্ষকে বৃদ্ধাঙ্গুলী দেখিয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের সহকারী শিক্ষা অফিসার আবু সেলিমকে টট প্রশিক্ষক হিসেবে নিয়োগ দিয়ে তাকে ইউআরসিতে ডেপুটেশনে পাঠানো হয়েছে বলে জানাগেছে।

এবিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার স্বপন কুমার বর্মন বলেন ইতিপূর্বে আবু সেলিম টট প্রশিক্ষন গ্রহণ করেছেন। সেই হিসেবে তাকে টট প্রশিক্ষক হিসেবে ইউআরসিতে ডেপুটেশনে পাঠানো হয়েছে। তবে প্রাক প্রাথমিকের টট প্রশিক্ষন আছে কিনা, জানতে চাইলে তিনি বিষয়টি এড়িয়ে যান। গত ইং ০৩ অক্টোবর—২৩

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের প্রশিক্ষন বিভাগের উপ পরিচালক মাহবুবুর রহমান বিল্লাহ স্বাক্ষরিত (স্মারক নং ৩৭.১৮—৩৭৯) এক পত্রে প্রকাশ করা হয়েছে সংশ্লিষ্ট উপজেলাতে প্রাক প্রাথমিকের প্রশিক্ষক পাওয়া না গেলে পাশ্ববর্তী উপজেলা অথবা জেলা শিক্ষা অফিসার/পিটিআই সুপারিনটেনডেন্ট প্রশিক্ষক নিয়োগ দিবেন।

কিন্তু নিয়ম নীতিকে তোয়াক্কা না করে আশাশুনি উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার নিজেদের ইচ্ছে মত আইন তৈরী করে কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। টট প্রশিক্ষনের চাহিদা পত্র ও নিয়োগের বিষয়ে জানতে চাইলে উপজেলা রিসোর্স সেন্টারের ইন্সট্রাক্টর অপূর্ব মন্ডল বলেন প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে প্রশিক্ষনের জন্য চাহিদা পত্র পাঠানো হয়েছে।

সে মোতাবেক সহকারী শিক্ষা অফিসার আবু সেলিমকে ইউআরসিতে ডেপুটেশনে পাঠানো হয়েছে এবং আবু সেলিম আমাদেরকে (ইউআরসি-কে) বলেছেন তিনি ২০১৪সালে টট প্রশিক্ষন গ্রহণ করেছেন। জেলা প্রাথমিক সহকারী শিক্ষা অফিসার আবু হেনা মোস্তফা কামাল বলেন উপজেলাতে টট প্রশিক্ষক না থাকলে আমাদের কাছে চাহিদা পত্র প্রেরণ করলে আমরা অবশ্যই টট প্রশিক্ষক পাঠাতে বাধ্য। তবে আশাশুনি উপজেলা থেকে টট প্রশিক্ষনের জন্য কোন চাহিদা পত্র পাঠানো হয়নি এবং আমরা পাইনি।

এভাবে সরকারি প্রতিষ্ঠানে দিনের পর দিন বে—আইনি ভাবে অনিয়ম করে শিক্ষা অধিদপ্তরকে বোকা বানাচ্ছে আশাশুনি উপজেলা শিক্ষা অফিস।

বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন মহলে সংশ্লিষ্ট কতৃর্পক্ষের তদারকির দিকে আঙ্গুল তুলে আলোচনা সমালোচার ঝড় বইতে শুরু করেছে। এবিষয়ে তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন সচেতন মহল।

একই রকম সংবাদ সমূহ

কলারোয়ার ইউএনও’র সাথে ইউএনডিপি প্রতিনিধি দলের সাক্ষাত

নিজস্ব প্রতিনিধি : সাতক্ষীরার কলারোয়ায় গ্রাম আদালত কার্যক্রম পরিদর্শন করেছেন জাতিসংঘ উন্নয়নবিস্তারিত পড়ুন

চট্টগ্রাম বন্দরকে আধুনিক ও শক্তিশালী করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা

চট্টগ্রাম বন্দর সেরা না হলে দেশের অর্থনীতি সেরা হবে না। এই বন্দরকেবিস্তারিত পড়ুন

‘জোবাইদা রহমানকে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সাজা দেয়া হয়েছিল’ : খোকন

ডা. জোবাইদা রহমানকে সম্পূর্ণ রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে সাজা দেয়া হয়েছিল বলে দাবি করেছেনবিস্তারিত পড়ুন

  • সম্পদের তথ্য গোপন মামলায় জোবাইদা রহমানের জামিন
  • ফেসবুক-ইউটিউবসহ আ. লীগের বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম বন্ধে বিটিআরসিকে চিঠি
  • শ্যামনগরে বিএসএফের পুশইন করা ৩ ভারতীয় কারাগারে, ৭৫ জনকে পরিবারে হস্তান্তর
  • বেতন ও পদোন্নতি নিয়ে চিকিৎসকের সুখবর দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
  • সারা দেশে শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস
  • কী বলা আছে আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের প্রজ্ঞাপনে?
  • সীমান্ত অপরাধরোধে সাতক্ষীরায় বিজিবির সচেতনতা মূলক সভা
  • সুন্দরবনের ১০ কিমির মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ নিষিদ্ধ
  • চিকিৎসাখাতে শৃঙ্খলা ও জবাবদিহিতা প্রয়োজন: প্রধান উপদেষ্টা
  • পুলিশের হাতে আর মারণাস্ত্র থাকবে না: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
  • আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
  • ড. ইউনূসের কোনো ব্যক্তিগত সম্পত্তি নেই: প্রেস সচিব