রবিবার, সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫

কলারোয়া নিউজ

প্রধান ম্যেনু

সাতক্ষীরা, দেশ ও বিশ্বের সকল সংবাদ, সবার আগে

আসছে দুর্গাপূজা, কলারোয়ায় প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত শিল্পীরা

আগামি মাসে সনাতন হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব দুর্গাপূজা। দুর্গাপূজা উপলক্ষে ইতোমধ্যে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ততা বেড়েছে সাতক্ষীরার কলারোয়ায় প্রতিমা শিল্পীদের।

জানা গেছে, উপজেলার বিভিন্ন পূজামণ্ডপে সকাল হতে গভীর রাত পর্যন্ত মাটি দিয়ে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন প্রতিমা তৈরি কাজে ভাস্কর শিল্পীরা।

পৌরসদরের তুলসীডাঙ্গা ঘোষপাড়া মাতৃপূজা মন্ডপে প্রতিমা তৈরি করছেন সাতক্ষীরার এল্লারচরের প্রতিমা ভাস্কর সুভাষ পাল।
তিনি জানান, ‘এবছর ১২টি প্রতিমা তৈরির কাজ করছেন তিনি।’

উপজেলা হিন্দু বৌদ্ধ খৃষ্টান ঐক্য পরিষদের সাধারণ সম্পাদক সন্দীপ রায় জানান, ‘বর্তমানে মহামারী করোনার প্রকোপ কিছুটা কমে আসায় স্বাস্থ্য বিধি মেনে শারদীয়া দুর্গাপূজা পালনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আগামি ৬ অক্টোবর মহালয়ের মধ্যে দিয়ে আমন্ত্রণ ও ১০ অক্টোবর মহাপঞ্চমীর বোধন ঘট স্থাপন করে পূজা শুরু হবে। আর ১৫ অক্টোবর বিজয় দশমীর মাধ্যমে সমাপ্তি হবে।’

তিনি আরো জানান, ‘কলারোয়া উপজেলায় এবার ৪২ টি পূজামন্ডপে দুর্গাপূজা হবে।’

সংশ্লিষ্টদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, উপজেলায় দুর্গাপূজার প্রতিমা তৈরির ৩ জন কারিগর রয়েছেন। তারা হলেন তুলসীডাঙ্গা গ্রামের সঞ্জয় দাস, কাজীহাটের রবিন পাল ও যুগিবাড়ীর ষষ্ঠী পাল। আর বেশির ভাগ ভাস্কর বাইরের। তাদের মধ্যে রয়েছেন এল্লারচরের সুভাষ, ধূলিহারের নবদীপ ও অন্যান্যরা।

প্রতিমা তৈরির কারিগর বা শিল্পীরা জানান, ‘একটি প্রতিমা তৈরিতে শুরু থেকে সর্বশেষ পর্যন্ত আনুমানিক ১৫-২০ দিন সময় লাগে। প্রতিদিন আনুমানিক ১৪ থেকে ১৬ ঘন্টা কাজ করেন তারা।’

তারা আরো জানান, ‘প্রকারভেদে প্রতিটি প্রতিমা তৈরিতে তারা মজুরী হিসেবে ২৫ হাজার থেকে ৫০ হাজার টাকা নেন। সম্পূর্ণ প্রতিমা তৈরিতে ২৫ থেকে ৮০ হাজার টাকার মতো খরচ হয়।’

প্রতিমা তৈরির শিল্পী সুভাষ পাল, সঞ্জয় দাস, রবিন পাল ষষ্ঠী পালসহ অন্যরা জানান, ‘একটি প্রতিমা তৈরিতে বাঁশ, পেরেক ব্যবহার করে কাঠামো তৈরী করা হয়। তারপর কাঠামের সাথে খড় বা বিচুলি দিয়ে পাটের রশি বা দড়ি দিয়ে বাধা হয়। পরে মাটি দিয়ে সংযুক্ত করে পাট, বালি ও মাটির সংমিশ্রণ করে বিভিন্ন রকম প্রতিমা মুর্তি তৈরি করা হয়। এগুলো করতে ধীরে ধীরে, শুকানোর জন্য সময় দিতে হয়। কিছু দিন পর মাটির তৈরি গহনা বা ইমিটাশন গহনা ব্যবহার করা হয়। শেষ পর্যায়ে বিভিন্ন রং এর সাহায্যে পরিপূর্ণতা রূপ দেয়া হবে তৈরিকৃত প্রতিমার।’

সব মিলিয়ে দুর্গাপূজা উপলক্ষে প্রতিমা তৈরীর প্রস্তুতি চলছে জোড় কদমে। এখন শুধু অপেক্ষা দুর্গা উৎসবের।

একই রকম সংবাদ সমূহ

শিক্ষকদের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি সাবেক এমপি হাবিবের

সেলিম হায়দার, তালা (সাতক্ষীরা): আমি এ এলাকায় কাজ করতে চাই। আমার দ্বারাবিস্তারিত পড়ুন

কলারোয়ায় বিএনপির মতবিনিময় সভা

নিজস্ব প্রতিনিধি: বিএনপির প্রকাশনা সম্পাদক সাবেক সংসদ সদস্য হাবিবুল ইসলাম হাবিব বলেছেন,বিস্তারিত পড়ুন

সাতক্ষীরায় ডাকসু’র পক্ষে জুলাই আন্দোলনে শহীদ পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ

দেবহাটা প্রতিনিধি: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)তে নবনির্বাচিত বিজয়ীদের পক্ষ থেকেবিস্তারিত পড়ুন

  • কলারোয়ায় আশ্রয়ন প্রকল্পে ঘর আছে, চলাচলের রাস্তা নেই, নেই কবরস্থানও
  • জামায়াতে ইসলামির প্রতি মানুষের প্রত্যাশা বেড়েছে: ইজ্জত উল্লাহ
  • মানুষের কাছের মানুষ কলারোয়ার মানবিক ইউএনও জহুরুল ইসলাম
  • কলারোয়ায় ব্র্যাকের আয়োজনে জলবায়ু পরিবর্তন ও স্বাস্থ্য প্রকল্পের কর্মশালা
  • সাতক্ষীরায় ৯-১৫ বছর বয়সী ৫লাখ শিশুকে টাইফয়েড টিকা দেয়া হবে
  • কলারোয়ায় কৃষি ব্যাংকের তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে গ্রাহক সমাবেশ
  • বেত্রবতী হাইস্কুলে শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা
  • কলারোয়ার নবাগত প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারকে শুভেচ্ছা জানালেন শিক্ষকরা
  • কলারোয়ার কেরালকাতায় ডিডিপি’র মৌলিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধন
  • কলারোয়ায় ‘জীবন পরিবর্তনে হজ্বের ভূমিকা’ শীর্ষক আলোচনা ও হজ্ব ওরিয়েন্টেশন
  • কলারোয়া বেত্রবতী হাইস্কুলে ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী(সাঃ)উদযাপন
  • কলারোয়ার কেঁড়াগাছিতে ফুটবল টুর্নামেন্টে স্বাগতিকরা চ্যাম্পিয়ন